রোহিংগারা কি সত্যিই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে?
উত্তরঃ রোহিংগারা কি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে?
উত্তরঃ নাহ! রোহিংগারা নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়, মোটেও। এদের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবেই, অতি সূক্ষভাবে .... নিয়ন্ত্রণ এর বাইরে রাখা হচ্ছে কিছুটা। পাশাপাশি, হলুদ সাংবাদিকতাকে কাজে লাগিয়ে আরো বেশি ম্যাগনিফায়িং করে দেখানো হচ্ছে যাতে ভালোমতো ঘৃণা ছড়িয়ে দাংগা বাধানো যায়।
মন্দলোকের সংখ্যা সব সম্প্রদায়ের মধ্যেই কিছুনা কিছু থাকে, স্বাভাবিক। তার উপর ক্যাম্প এলাকাগুলি কুখ্যাত ইয়াবা বদির ইয়াবাসহ বহুবিধ চোরাচালান সাম্রাজ্যের একেবারে গহীনেই পড়েছে। আছে মানব পাচার, নারী পাচার, শিশু পাচারকারীদের দৌরাত্ম্যও। কাজেই, ওদের প্রভাবে লোভে পড়ে, অজ্ঞতার কারণে রোহিংগাদের কেউ কেউ অপরাধ প্রবণতায় জড়িয়ে যেতেই পারে, অস্বাভাবিক কিছু নয়। এমনকি স্থানীয় আলেম, হাফেজদের মধ্য থেকেও কেউ কেউও লোভ সামলাতে না পেরে জড়িত হয়ে গেছেন এসব অপরাধচক্রে! আবার রোহিংগাদের কাউকে কাউকে ভয় দেখিয়ে ইয়াবা ও অন্যান্য চোরাই পন্য বহনে বাধ্য করা হচ্ছে বলে জানতে পেরেছি। কাজেই, অপরাধী যেই হোক, তাকে আইনের আওতায় আনা জরুরী; কে রোহিংগা কিংবা কে স্থানীয় সেটা বিবেচ্য নয়। কার্যত তা কিন্তু ঘটছেনা কেবল ঘৃণা ছড়ানো ছাড়া।
খুবই সিম্পল একটা বিষয়। ওখানে এক কোম্পানি সেনা আছেন অলরেডি। আপনি যদি মনে করে যে নিরাপত্তা বিধানের জন্য তাঁরা যথেষ্ট নন, আরেক কোম্পানি সেনা দেন।কাহিনী শেষ। চালাচ্ছে তো UNHCR-ই।
এসব না করে যুবলীগ নেতা ফারুক হত্যার বানোয়াট গল্প সাজিয়ে ৭/৮ জন সিলেক্টেড রোহিংগাকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করলেন ইসকন নেতা ওসি প্রদীপ! আবার দা, খুন্তি, ছুরি, কাঁচি এর কাহিনীর ছড়ানো হলো (২দিন পর আবার সসম্মানে সবকিছুই ফেরত দিয়েছে প্রশাসন) ৩০০% বিএনপি পরিবারের সন্তান বিশিষ্ট তেলবাজ সাংবাদিক ইমরুল কায়েসকে দিয়ে!
সারা দেশের বি এনপি জামাত গুহার ভেতরে থাকলেও উক্ত কাহিনীর আবিষ্কারক ইমরুল কায়েস এসপি সাহেবকে পরম আবেশে জন্মদিনের কেক খাওয়ায় কেমনে, ভেবে দেখেছেন?😀
প্রায় ৩০০বছর ধরে অবিরাম নির্মমতার শিকার .... শিক্ষা এবং সভ্যতার নূন্যতম ছোঁয়া থেকে দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত হয়ে অনিশ্চিত জীবনযাপনকারী একটি নিপিড়ীত জনগোষ্ঠীর মানুষগুলিকে কক্সবাজার মডেল কেজি স্কুলের শিক্ষার্থীদের প্যারেড ক্লাশের মতোই... অনুগত, শৃঙ্খলাবদ্ধ, .... ভদ্র, নম্র, সৎ, সভ্য, .... ১০০% আপনার মনের মতো করে 'নিয়ন্ত্রণে' রাখার 'ফিকশনটা' নিজের বিবেকের প্রতি উপহাস নয় কি?
চীন-ভারত-আমেরিকা-মায়ানমার এর পরস্পর বহুমূখী আঞ্চলিক স্বার্থ ও দ্বন্দের বলি হচ্ছেন লোকগুলি - এ বিষয়ে আমার আগের ব্লগে লিখেছি অলরেডি। চাইলে এক নজর দেখে নিতে পারেনঃ
https://bloggerosmancox.blogspot.com/2019/09/blog-post_25.html?m=1উত্তরঃ নাহ! রোহিংগারা নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়, মোটেও। এদের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবেই, অতি সূক্ষভাবে .... নিয়ন্ত্রণ এর বাইরে রাখা হচ্ছে কিছুটা। পাশাপাশি, হলুদ সাংবাদিকতাকে কাজে লাগিয়ে আরো বেশি ম্যাগনিফায়িং করে দেখানো হচ্ছে যাতে ভালোমতো ঘৃণা ছড়িয়ে দাংগা বাধানো যায়।
মন্দলোকের সংখ্যা সব সম্প্রদায়ের মধ্যেই কিছুনা কিছু থাকে, স্বাভাবিক। তার উপর ক্যাম্প এলাকাগুলি কুখ্যাত ইয়াবা বদির ইয়াবাসহ বহুবিধ চোরাচালান সাম্রাজ্যের একেবারে গহীনেই পড়েছে। আছে মানব পাচার, নারী পাচার, শিশু পাচারকারীদের দৌরাত্ম্যও। কাজেই, ওদের প্রভাবে লোভে পড়ে, অজ্ঞতার কারণে রোহিংগাদের কেউ কেউ অপরাধ প্রবণতায় জড়িয়ে যেতেই পারে, অস্বাভাবিক কিছু নয়। এমনকি স্থানীয় আলেম, হাফেজদের মধ্য থেকেও কেউ কেউও লোভ সামলাতে না পেরে জড়িত হয়ে গেছেন এসব অপরাধচক্রে! আবার রোহিংগাদের কাউকে কাউকে ভয় দেখিয়ে ইয়াবা ও অন্যান্য চোরাই পন্য বহনে বাধ্য করা হচ্ছে বলে জানতে পেরেছি। কাজেই, অপরাধী যেই হোক, তাকে আইনের আওতায় আনা জরুরী; কে রোহিংগা কিংবা কে স্থানীয় সেটা বিবেচ্য নয়। কার্যত তা কিন্তু ঘটছেনা কেবল ঘৃণা ছড়ানো ছাড়া।
খুবই সিম্পল একটা বিষয়। ওখানে এক কোম্পানি সেনা আছেন অলরেডি। আপনি যদি মনে করে যে নিরাপত্তা বিধানের জন্য তাঁরা যথেষ্ট নন, আরেক কোম্পানি সেনা দেন।কাহিনী শেষ। চালাচ্ছে তো UNHCR-ই।
এসব না করে যুবলীগ নেতা ফারুক হত্যার বানোয়াট গল্প সাজিয়ে ৭/৮ জন সিলেক্টেড রোহিংগাকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করলেন ইসকন নেতা ওসি প্রদীপ! আবার দা, খুন্তি, ছুরি, কাঁচি এর কাহিনীর ছড়ানো হলো (২দিন পর আবার সসম্মানে সবকিছুই ফেরত দিয়েছে প্রশাসন) ৩০০% বিএনপি পরিবারের সন্তান বিশিষ্ট তেলবাজ সাংবাদিক ইমরুল কায়েসকে দিয়ে!
সারা দেশের বি এনপি জামাত গুহার ভেতরে থাকলেও উক্ত কাহিনীর আবিষ্কারক ইমরুল কায়েস এসপি সাহেবকে পরম আবেশে জন্মদিনের কেক খাওয়ায় কেমনে, ভেবে দেখেছেন?😀
প্রায় ৩০০বছর ধরে অবিরাম নির্মমতার শিকার .... শিক্ষা এবং সভ্যতার নূন্যতম ছোঁয়া থেকে দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত হয়ে অনিশ্চিত জীবনযাপনকারী একটি নিপিড়ীত জনগোষ্ঠীর মানুষগুলিকে কক্সবাজার মডেল কেজি স্কুলের শিক্ষার্থীদের প্যারেড ক্লাশের মতোই... অনুগত, শৃঙ্খলাবদ্ধ, .... ভদ্র, নম্র, সৎ, সভ্য, .... ১০০% আপনার মনের মতো করে 'নিয়ন্ত্রণে' রাখার 'ফিকশনটা' নিজের বিবেকের প্রতি উপহাস নয় কি?
চীন-ভারত-আমেরিকা-মায়ানমার এর পরস্পর বহুমূখী আঞ্চলিক স্বার্থ ও দ্বন্দের বলি হচ্ছেন লোকগুলি - এ বিষয়ে আমার আগের ব্লগে লিখেছি অলরেডি। চাইলে এক নজর দেখে নিতে পারেনঃ
#StandWithRohingya
#StopGenocideInMyannmar
#StopEthnicCleansing
#SaveHumanity
#RohingyaCrisis
Comments
Post a Comment