সচিবালয়কে 'হিন্দু-আলয়' -এ রূপান্তর! নেপথ্যে কারা? কি হতে চলেছে বাংলাদেশে?
উপাধি সংখ্যা হিন্দু শতাংশ
বীরশ্রেষ্ঠ ৭ ০ ০.০০%
বীরউত্তম ৬৮ ১ ১. ৪৭%
বীরবিক্রম ১৭৫ ৩ ১.৭৫%
বীরপ্রতীক ৪২৬ ২ ০.৪৭%
---------------
মোট ৬৭৬ ৬ ০.৮৯%
.
তার মানে বাংলাদেশ স্বাধীনতার জন্য মুসলমানদের অবদান ৯৯%।
.
হিন্দুদের দেশ স্বাধীনতার জন্য অবদান ০.৮৯%।
.
অথচ ১৯৭১ সালে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক ১৩.৫০% ছিল।
এখন সংবিধান থেকে 'রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম' বাদ দিতে আইনি নোটিশ করছে হিন্দুরা।
👉শেখ হাসিনার সরকার আছে বলেই হিন্দু ধর্মের অনেকেই প্রশাসনের উচ্চ পদে (https://bit.ly/
👉প্রশাসনে হিন্দুদের ভয়াবহ উপস্থিতি (https://bit.ly/
👉সচিবালয়ে মুসলমান নেই বললেই চলে, ৪০০ জন হিন্দু সচিব (https://bit.ly/
👉প্রশাসনে হিন্দুদের কল্পনাতীত আধিক্য, যা বড়ই দুশ্চিন্তার বিষয় (https://bit.ly/
👉সরকারের হিন্দু তোষণ ধ্বংসের দিকে ইসলামী ঐতিহ্য (https://bit.ly/
জানা গেছে, টেকনাফ থা’নার ওসি প্রদীপের একটি অ’পারেশন টিম ছিল। সেই টিমের সদস্যদের মূল আস্তানা ছিল ওই বাড়িটি। টিমের মধ্যে ছিল বেশ কয়েকজন এসআই, এএসআই ও কনস্টেবল। তাদের মধ্যে এসআই সঞ্জিত দত্ত ছিল ওসি প্রদীপের সেকেন্ড ম্যান। সকল কিছুর দেখভাল করতেন তিনি।
দেন-দরবারও হতো তার মাধ্যমে। ওসির সঙ্গে সার্বক্ষণিক থাকতেন এসআই রুবেল দাশ, কনস্টেবল সাগর দেব, এসআই মিঠুন ভৌমিক। এই তিনজনকে নিয়ে চলতেন তিনি। টেকনাফ থা’নার শাহ্পরীর দ্বীপ পু’লিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ দিপক বিশ্বাস ছিলেন ওসি প্রদীপের ভাগিনা। এসআই সুবির পাল, কামরুজ্জামান, মশিউর রহমান (হোয়াইক্যং ফাঁড়ির) ইনচার্জ।
অ’ভিযোগ রয়েছে, তিনিই সবচেয়ে বেশি ক্রসফা’য়ার দিয়েছেন টেকনাফ থা’না এলাকায়।
বিস্তারিত পড়ুনঃ কুখ্যাত "সিরিয়্যাল কিলার" ওসি প্রদীপঃ কেবল চাহিদামতো টাকা "পেলেই ক্রসফায়ার দিতেননা!" সরেজমিন ফলোআপ স্টোরির লিংক
৪২ কর্মকর্তাদের ডিঙিয়ে সুভাষ কুমারকে সিনিয়র জেল সুপার পদে পদোন্নতি করা হয়েছে।
এই দেশে কি কোন বিচার আছে? সরকারি কর্মকর্তাদের বলছি, আপনারা সাবধান হয়ে যান, না হলে কয়দিন পর এই মালুদের গোলামি করতে হবে আপনাদের। দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। দেশের প্রতিটি বড় বড় প্রশাসনিক পদে ইসকন সদস্যদের নিয়োগ দিতেছে সরকার। জেগে উঠুন। চোখ খুলুন।
শেখ হাসিনার হিন্দুদের প্রতি এতো প্রেম কেন? কেন সে সমান চোখে দেখে না সবাইকে?
এমনকি মাদ্রাসার শিক্ষা বোর্ডের প্রশাসনিকের প্রধান নিয়োগ দিয়েছে হিন্দু। জেগে উঠো বাংলাদেশ।
১৭ জন সিনিয়র মুসলিম অধ্যাপক থাকতে কেন হিন্দু জুনিয়র অধ্যাপক সত্য প্রসাদকে বুয়েটের ভিসি করা হলো?🤔🤔
_____________________________________________
(আগামী ৪ বছরের জন্য) বুয়েটের নতুন উপাচার্য সত্য প্রসাদ মজুমদার
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) নতুন উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদারকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ বিভাগ তাকে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
(২৫ জুন ২০২০) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব সৈয়দ আলী রেজা স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বুয়েটের নতুন উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদারকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তিনি বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক। শর্ত সাপেক্ষে তাকে চার বছরের জন্য নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, উপাচার্য পদে তাকে বর্তমান বেতন-ভাতা সুবিধা প্রদান করা হবে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিক ক্যাম্পাস সীমানায় অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর চাইলে যেকোনো সময় তার এ নিয়োগ বাতিল করতে পারেন। অবিলম্বে এ নির্দেশনা কার্যকর করতে বলা হয়েছে।
https://citizennews.com.bd/news-view/8248/বুয়েটের-নতুন-উপাচার্য-সত্য-প্রসাদ-মজুমদার
৪২ কর্মকর্তাদের ডিঙিয়ে সুভাষ কুমারকে সিনিয়র জেল সুপার পদে পদোন্নতি করা হয়েছে।
এই দেশে কি কোন বিচার আছে? সরকারি কর্মকর্তাদের বলছি, আপনারা সাবধান হয়ে যান, না হলে কয়দিন পর এই মালুদের গোলামি করতে হবে আপনাদের। দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। দেশের প্রতিটি বড় বড় প্রশাসনিক পদে ইসকন সদস্যদের নিয়োগ দিতেছে সরকার। জেগে উঠুন। চোখ খুলুন।
শেখ হাসিনার হিন্দুদের প্রতি এতো প্রেম কেন? কেন সে সমান চোখে দেখে না সবাইকে?
এমনকি মাদ্রাসার শিক্ষা বোর্ডের প্রশাসনিকের প্রধান নিয়োগ দিয়েছে হিন্দু। জেগে উঠো বাংলাদেশ।
১৭ জন সিনিয়র মুসলিম অধ্যাপক থাকতে কেন হিন্দু জুনিয়র অধ্যাপক সত্য প্রসাদকে বুয়েটের ভিসি করা হলো?🤔🤔
_______________
(আগামী ৪ বছরের জন্য) বুয়েটের নতুন উপাচার্য সত্য প্রসাদ মজুমদার
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) নতুন উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদারকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ বিভাগ তাকে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
(২৫ জুন ২০২০) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব সৈয়দ আলী রেজা স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বুয়েটের নতুন উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদারকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তিনি বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক। শর্ত সাপেক্ষে তাকে চার বছরের জন্য নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, উপাচার্য পদে তাকে বর্তমান বেতন-ভাতা সুবিধা প্রদান করা হবে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে
https://
পিলে চমকানো প্রতিবেদ! ইসকনের যে গোপন খবর ফাঁস করলেন সাংবাদিক ইলিয়াস
* ইসকন কর্তৃক স্কুলে পূজার প্রসাদ বিতরণ ও মুসলিম শিক্ষার্থীদের কে হরেকৃষ্ণ হরে রাম পড়ানো!
ইসকনের আস্ফালন দিনদিন বেড়েই চলেছে! এতো সাহস কিভাবে পেলো??
সম্প্রদায় হিসেবে থাকা ভাল, তবে সাম্প্রদায়িকতা করলে ভাল হবে না।
রথযাত্রা উপলক্ষে গতকাল চট্টগ্রামের ১০টি স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের মাঝে ইসকন প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দির এর ফুড ফর লাইফ এর উদ্যোগে কৃষ্ণ প্রসাদ বিতরণ করা হয়েছে।
স্কুল কর্তৃপক্ষকে বিচারের মুখোমুখি করা উচিত!
স্কুলে প্রসাদ বিতরণ করে অবুঝ বাচ্চাদের মুখ দিয়ে 'জয় শ্রীরাম' সহ আরও অনেক হিন্দু ধর্মীয় শ্লোগান দেওয়া হচ্ছে।
প্রত্যেক স্কুলের প্রিন্সিপাল এবং দায়িত্বশীলদের বরখাস্ত করার জোর দাবি জানাই।এবং সাম্প্রদায়িক উস্কানি দেওয়ার কারণে ইসকনকে নিষিদ্ধ ও তার নেতৃবৃন্দকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
অসাম্প্রদায়িক চেতনার সুড়সুড়ি দেওয়া সুশীল সমাজ এখন কই?
* ইসকন কর্তৃক পূজার প্রসাদ বিতরণ করা হচ্ছে আরেকটি বালিকা বিদ্যালয়ে!
** উপরের দুইটি প্রসঙ্গে (পূজার প্রসাদ বিতরণ ও কুফরি বাণী পড়ানো) বিস্তারিত পর্যালোচনা। দেখুন টেক্সট এবং গ্রাফিক্যাল ভিডিও ফুটেজ
বর্তমানে ইসকন চালায় ডাইরেক্ট ইহুদীরা। ইসকনের মূল নীতিনির্ধারকদের
(http://goo.gl/
বাংলাদেশে ইসকন কি চায় ও কি করে ?? স্বাভাবিকভাবে ইসকনের কর্মকাণ্ড শুধু নাচ মনে হলেও আদৌ তা নয়। ইসকনের কয়েকটি কাজ নিম্নরূপ-
১) বাংলাদেশে সনাতন মন্দিরগুলো দখল করা এবং সনাতনদের মেরে পিটিয়ে তাড়িয়ে দেয়া। যেমন স্বামীবাগের মন্দিরটি আগে সনাতনদের ছিলো, পরে ইসকনরা কেড়ে আগেরদের ভাগিয়ে দেয়। এছাড়া পঞ্চগড়েও সনাতনদের পিটিয়ে এলাকাছাড়া করে ইসকনরা। ঠাকুরগাও-এ সনাতন হিন্দুকে হত্যা করে মন্দির দখল করে ইসকন। এছাড়া অতিসম্প্রতি সিলেটের জগন্নাথপুরে সনাতনদের রথযাত্রায় হামলা চালিয়েছে ইসকন নেতা মিণ্টু ধর। (খবরের সূত্র-http://goo.gl/
২) বাংলাদেশের মসজিদগুলোতে সাম্প্রদায়িক হামলা করা। কিছুদিন আগে ঢাকাস্থ স্বামীবাগে মসজিদের তারাবীর নামাজ বন্ধ করে দিয়েছিলো ইসকন। নামজের সময় ইসকনের গান-বাজনা বন্ধ রাখতে বলায় তারা পুলিশ ডেকে এনে তারাবীর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। পরে বিষয়টি নিয়ে সংঘর্ষ হয়। এবার হলো সিলেটে।
৩) বাংলাদেশে বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক সংগঠন তৈরী করে, উগ্রহিন্দুত্ববা
৪) বাংলাদেশে সম্প্রতিক সময়ে চাকুরীতে প্রচুর হিন্দু প্রবেশের অন্যতম কারণ-ইসকন হিন্দুদের প্রবেশ করানোর জন্য প্রচুর ইনভেস্ট করে।
৫) সিলেটে রাগীব রাবেয়া মেডিকলে কলেজের ইস্যুর পেছনে রয়েছে ইসকন। ইসকন আড়াল থেকে পুরো ঘটনা পরিচালনা করে এবং পঙ্কজগুপ্তকে ফের লেলিয়ে দেয়। এখন পঙ্কজগুপ্ত জমি পাওয়ার পর সেই জমি নিজেদের দখলে নিতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে বিচারবিভাগে ইসকনের প্রভাব মারাত্মক বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ খোদ প্রধানবিচারপতিও
(তথ্যসূত্র ইন্টারনেট)
বাংলাদেশে যদি এখনই ইসকনকে নিষিদ্ধ না করা হয়, তবে বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের বিপদ অপেক্ষা করছে, যেই বিপদে বাংলাদেশের স্বাধীনতা হারালেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। তাছাড়া সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাহাঙ্গামা দিনদিন ছড়িয়ে পড়বে সর্বত্র। এর কারণ হিসেবে বলতে পারি ইসকনের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড খুবই উদ্বেগজনক। অনেকেই সোস্যাল মিডিয়া মারফত জেনেছেন চট্টগ্রাম চকবাজার বাকলিয়া স্কুল সহ আরো ১০ টি স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের মাঝে রথযাত্রা উপলক্ষে গতকাল ইসকন প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দির এর ফুড ফর লাইফ এর উদ্যোগে কৃষ্ণ প্রসাদ বিতরণ করা হয়েছে।
যেই অবুঝ বাচ্চাদেরকে এই প্রসাদ বিতরণ করা হয়েছে এবং হরে কৃষ্ণ হরে রাম ও জয় শ্রীরাম শ্লোগান দেওয়া হয়েছে এদের মধ্যে কোনো হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছাত্রছাত্রী ছিল কিনা নিশ্চিত হতে না পারলেও এদের বেশিরভাগ মুসলিম পরিবারের সন্তান সেব্যাপারে আমরা নিশ্চিত। যাদের ইশারায় এই ঘৃণ্য কর্মকাণ্ড সম্পাদিত হয়েছে তাদের আইনের আওতায় আনা হোক। আজকে তারা আমাদের সন্তানদের প্রসাদের বিনিময়ে জয় শ্রীরাম বলিয়েছে কাল ভারতের মতো জোরপূর্বক জয় শ্রীরাম বলতে বাধ্য করবে না এর নিশ্চয়তা কী? এটা মোটেও ছোটখাটো কোনো বিষয় নয়। আমরা চাই না এদেশে ভারতের মতো সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাহাঙ্গামা সৃষ্টি হোক। এদেশে সকল ধর্মের মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করতে এমন ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
এর ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত সকল স্কুল কর্তৃপক্ষকে দ্রুত বিচারের আওতায় আনার পাশাপাশি যেসব ইসকনের দায়িত্বশীল এই কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে যদি এখনি দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তাহলে এদেশের ভবিষ্যৎ ভয়াবহ হবে। ইসকন নামক এই উগ্র সংগঠনটি ইতোমধ্যে দেশের অনেক জায়গায় ধর্মীয় উস্কানী সহ নানাভাবে উত্তেজনা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে। যা মোটেও কারো জন্য কল্যাণকর নয়। এখনি সময় এই উগ্র জঙ্গি হিন্দু সংগঠনের ব্যাপারে সচেতন হওয়ার।
নিজেরাই মূর্তি ভেঙ্গে দেশের সরকার ও মুসলিমদের ব্ল্যাকমেল করে বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় ! ভিডিওটি দেখুন ভালো করে।
ভারতে প্রায়ই অনলাইন মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা দেখতে পাই যে হিন্দুরা সাম্প্রদায়িক গণ্ডগোল সৃষ্টি করার জন্য বা মুসলিমদের বদনাম করার জন্য নিজেরাই মন্দির ভাঙচুর করছে বা নোংরা করছে।
উদাহরণ হিসাবে দুটি ঘটনা উল্লেখ করছিঃ
১. উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরনগরে দেশরাজ সিং নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। সে দুটি মন্দিরের মূর্তি চুরি করে এবং সেখানে মোষের মাথা ও অন্যান্য অংশ ফেলে আসে। আরেকটি মন্দিরের মূর্তি চুরি করে অন্য জায়গায় রেখে আসে। পুলিশের কাছে সে তার অপরাধ স্বীকার করে। লিঙ্ক- http://
২. উত্তরপ্রদেশের আজমগড়ে একটি মন্দিরে বোরকা পরে গোরুর গোশত ফেলতে গিয়ে ধরা পড়ে একজন আরএসএস কর্মী। ওই ছবিটি ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়াতে। লিঙ্কঃ http://
বাংলাদেশও ব্যতিক্রম নয়। এখানেও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে , ব্যক্তিগত শত্রুতা চরিতার্থ করতে, সংখ্যালঘু থিওরি চাঙ্গা করে সহানুভূতি আদায় করতে নিজেরা নিজেদের মুর্তি ভেঙ্গে মুসলিমদের দোষ দেয় বাংলাদেশী হিন্দুরা।
আমি উদাহরণ হিসাবে কয়েকটি ঘটনা পেশ করছি –
১. নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে শত্রুকে ফের মামলায় ফাঁসাতে নিজ মন্দিরে আগুন – http://
২. কুমিল্লায় দুই ভায়রা ভাইয়ের দ্বন্দ্বে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে দূর্গার প্রতিমা ভাংচুর – http://
৩. রংপুরে নিরীহ মুসলমানকের ফাঁসাতে মূর্তি ভাঙ্গলো হিন্দুরা – http://
৪. রাণীশংকৈলে জমি দখলের অভিনব কৌশল জোর পূর্বক মূর্তি বসিয়ে – http://
৫. ভোলার লালমোহন উপজেলায় প্রতিমা ভাংচুরের নামে মিথ্যে মামলায় যুবলীগ নেতাকে ফাসিয়েছে হিন্দুরা – http://
৬. পিরোজপুরে স্থানীয় হিন্দুদের দ্বন্দ্বে মূর্তি ভাংচুর – http://
৭. কুড়িগ্রামে ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্বের কারণে মন্দিরে তালা দিলো হিন্দুরা – http://
৮. নাটোরে দুর্গা প্রতিমা ভাংচুরকারী হিন্দু আটক – http://
এই খবরগুলো বিশ্লেষণ করলে একটি রহস্য বেরিয়ে আসে, সেটা হলো মূর্তি ভাঙ্গার ঘটনার পেছনে ধর্মীয় বা সাম্প্রদায়িক সংঘাত নেই, আছে জমি-জমা নিয়ে দ্বন্দ্ব বা অন্য কোন কারণে ব্ল্যাকমেল করার চেষ্টা।
আর সুদুরপ্রসারী র এবং ইসকন লীগের বাংলাদেশ দখল করার ষড়যন্ত্র হিন্দু নির্যাতনের নামে বাংলাদেশ দখল করার নীলনকশা চূড়ান্ত করাই তাদের একমাত্র অভিষ্ট লক্ষ্য।
বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গ করার প্রয়াসে ভারতীয় 'র' আর্থিক সহযোগিতা ও আওয়ামী লীগের আশ্রয়ে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ইসকনের বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যক্রমই ইসকনকে আলোচনায় নিয়ে এসেছে। সাউথ এশিয়ান মনিটরের তথ্যানুযায়ী, ২০০৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে ইসকন প্রতিষ্ঠার ২৯ বছরে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠনটির মোট স্থায়ী বা আজীবন সদস্যের সংখ্যা ছিল মাত্র ১৯০০ জনের মতো। গত দেড় দশকে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজারের ওপরে। সাধারণ ভক্ত-অনুসারির সংখ্যা এর কয়েকগুণ। ২০০৯ সালের দিকে এর মন্দিরের সংখ্যা ছিল ৩৫টি। বর্তমানে তা দ্বিগুণ বেড়ে ৭১টিতে দাঁড়িয়েছে। আতংকের কথা হলো, ইসকনের কেন্দ্রীয় দপ্তর ভারতের মায়াপুরে এবং ইসকনের প্রতিষ্ঠাতা এসি ভক্তিভেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ শেষ নিঃশ্বাসও ত্যাগ করেছে ওখানে। অথচ সেই গোটা ভারতেই এখন পর্যন্ত ইসকনের মন্দিরের সংখ্যা ৬৪টি! অর্থাৎ, ইসকনের মন্দির ভারতের চেয়েও বাংলাদেশে বেশি! মন্দির বাড়ার সাথে সাথে বৃদ্ধি পেয়েছে ইসকনের প্রভাবও বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ইসকনের উগ্র সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছে, এমনকি বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাও ছিলো ইসকন নেতা! তার নির্দেশেই সিলেটের প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা মূল্যের তারাপুর চা বাগানের প্রায় ৪২২ একর বা ১৩শ’ বিঘা জমির মালিকানা ইসকনের হাতে তুলে দিয়ে ৫০ হাজারের অধিক মুসলিমকে বিপদে ফেলা হয়। ৩ হাজার মুসলিম পরিবারকে নিঃস্ব করা হয়। এখনো ধীরে ধীরে সেখান থেকে মুসলিমদেরকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে। কতটা ক্ষমতাবান এই ইসকন? মুসলিমদের দেশে মুসলিমদেরকেই বাড়িছাড়া করছে এই সন্ত্রাসী হিন্দু সংগঠনটি! শুধু তাই নয়, ছাত্রলীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যও ইসকনের কেন্দ্রীয় নেতা। যদিও সব প্রমাণ বর্তমান বিলুপ্ত। বুয়েটের আবরার হত্যার মূলহোতা অমিত শাহাও ইসকনের সদস্য ঐদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
ইসকন ও রঃ ভারতীয় ষড়যন্ত্রের নীলনকশা
প্লিজ এড়িয়ে না গিয়ে শর্ট গুলো দেখুন।
https://
আমি অনেক বছর পূর্বে একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম, যাতে লিখেছিলাম, "বাংলাদেশে চলছে হিন্দুদের নীরব ক্ষমতায়ন বিপ্লব, যা এদেশের মুসলমানদের জন্য ভবিষ্যত এক অশনী সংকেত"!!!
তখন অনেক হিন্দুর পাশাপাশি অনেক মুসলমানও আমাকে গালাগালি করেছিল।
আজে দেখুক ঐসব বোকা-অন্ধ-মুর্খ
বাংলাদেশের মুসলমানদের ভবিষ্যত অন্ধকার! !!
1757 সালে যেমন হিন্দু রাজাকার জগত শেঠ, রাজবল্লভ, উমিচাদ, মানিকচাদ প্রমুখ ব্যাক্তি তথা হিন্দুদের ষঢ়যন্ত্রে বাংলা ব্রিটিশদের দখলে চলে গিয়েছিল, ঠিক তেমনি আজ একই ভাবে বাংলাদেশ হিন্দুদের ষঢ়যন্ত্রে ভারতের গর্ভে বিলীন হতে যাচ্ছে!!!
বাংলাদেশে প্রচলিত সকল তথাকথিত সংখ্যালঘু সংগঠন আসলে ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী আন্দোলনের ধারক-বাহক।
"ইস্কন" এদের গুরু।
এখন তো চাক্ষুষ দেখতে পাচ্ছেন, যে এরা বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য করে একটি অখন্ড হিন্দু রাষ্ট্র গঠনের ষঢ়যন্ত্রমুলক আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।
আর, বর্তমান আওয়ামী সরকার এই অখন্ড ভারত গড়ার কারিগর "ইস্কন"'র পৃষ্ঠপোষকতা করছে।।
জাগো মুসলমান! !! জাগো !!!!
Cc: বিচিত্র বাহারী
আওয়ামী লীগ ১১ বছর ধরে ক্ষমতায় আছে ৩টি খুঁটির উপর ভর করেঃ
১) হিন্দুত্ববাদী ভারত।
২) মুরতাদ বাহিনী তথা "প্রশাসন" (পুলিশ, RAB ত্যাদি)।
৩) লীগের গুন্ডাবাহিনী।
বিস্তারিত পড়ুন রামযি ইউসুফ এর বিখ্যাত ব্লগে
স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে বাংলাদেশের কোন ন্যয্য দাবীই মানেনি ভারত। অথচ বাংলাদেশ না চাইতেই ভারতকে দিয়েছে রাষ্ট্রীয় অখন্ডতার নিরাপত্তা, ২৪ বিলিওন ডলারের রেমিট্যান্স, বৈধ অবৈধভাবে ৫০ বিলিওন ডলারের পণ্য বাণিজ্য, নির্মম সাংষ্কৃতিক আগ্রাসনের অবাধ অনুপ্রবেশ, মাদক অস্ত্র ইত্যাদির অবাধ চালান ও সেসব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সন্ত্রাসীদের কাছে সরবরাহ করে এবং কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের
বাংলাদেশ এখন প্রকৃত পক্ষেই এক অরক্ষিত ও ভারতীয় প্রভাব বলয়ের অন্তর্ভুক্ত বিশ্বের একমাত্র দেশ নামের জনভূমি।
১৯৭১ এ অর্জিত স্বাধীনতা ভয়াবহ বিপদগ্রস্ত। ভারতের মজাটা হলো বাংলাদেশে এখন আর কেউ নেই যিনি দৃপ্তকণ্ঠ ঘোষণা দেবেন,
"এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম"।
ঠিক করে নিন দেশবাসী অদৃশ্য মহান নেতাকে হৃদয়ে ধারণ করে আবার কি সংগবদ্ধ হয়ে নব উদ্দমে মুক্তির সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়বেন?
উত্তর একটাই - " নেতা কই"
নেই নেই
"সপ্ত সিন্ধু তের নদী পার
দ্বীপান্তরের আন্দামান
বাণী সেথা ঘাণী টানে নিশি দিন
বন্দী সত্য ভাণিছে ধান
সেথা হতে কিরে বেতারে সেতারে
আসিছে মুক্ত বন্দী সুর
মুক্ত হলো কি বন্দীনি বাণী
ধংশ হলো কি রক্ষপুর"।
------- নজরুল
এখন বলি ভবিষ্যতের কথা... কি হতে চলছে শীঘ্রই... |
▶▶▶এভাবেই চলতে থাকবে, ধীরে ধীরে পাঠ্যবই গুলোকে পুরোপুরি হিন্দু লেখকদের লেখা সমৃদ্ধ পাঠ্যবইয়ে পরিণত করা হবে, সরকারি সব বড় বড় পদে হিন্দুদের অতিমাত্রায় দেখা যাবে, প্রশাসনিক উচ্চপদস্থ জায়গায় অবৈধভাবে হিন্দুদের বসিয়ে দেয়া হবে, সশস্ত্র বাহিনীর উচ্চ পদে হিন্দু নিয়োগ দেয়া হবে। একেবারে শেষ পর্যায়ে গিয়ে খুব কৌশলে দেশের বিভিন্ন জায়গায় অসংখ্য মন্দির ভাঙ্গা হবে, হিন্দুদের বাড়িতে হামলা করা হবে, হিন্দুদের জমি-জমা দখল করাভহবে, আগুন লাগিয়ে দেয়া হবে, উদ্দেশ্যমূলকভাব
▶▶▶তাই পরিস্থিতি সামাল দিতে ভারত থেকে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে এবং তারাই দেশকে পরোক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে,,, মেজাজ নিশ্চয়ই গরম হয়ে গেছে,,, কি সব বাকওয়াস বলছি... আজকের তারিখ দিয়ে ডাইরিতে লিখে রাখুন, নয়তো স্ক্রিনশট নিয়ে রাখুন, কোনো কথাই বিশ্বাস করতে হবেনা, আবারো বলছি খুব শীঘ্রই বাংলাদেশের অবস্থা কাশ্মীরের মতো হতে চলেছে, সিরিয়া-আফগানের মতো হতে চলছে। ভবিষ্যতে তাই বাংলাদেশের সত্যিই খুব দুঃখ আছে...
▶▶▶চীন এবং মায়ানমার খুব কৌশলে রোহিঙ্গা মুসলমদের উপর ব্যাপক নির্যাতন-হত্যা,
▶ প্রথমে সেখানকার মুসলিমদের নাগরিকত্ব বাতিলের কাজ হাতে নিয়েছে ভারত। তারপর অবৈধ ঘোষনা দিয়ে ঐ সকল মুসলিমদের চালানো হবে নির্যাতন তারপর বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হবে, এভাবে বাংলাদেশকে একটি পূর্ণাঙ্গ মুসলিম বন্দি শিবিরে পরিনত করা হবে।
♦💖♦ সদয় দৃষ্টি আকর্ষণঃ ♦💖♦
(মতামত/কমেন্ট কোথায় করবেন? )
ফেইসবুক পোস্টের মতোই এখানেও (পোস্টের একেবারে নিচে গিয়ে স্ক্রিনশটে লাল দাগ দ্বারা চিহ্নিত স্থানে) ভালো মন্দ, পক্ষে-বিপক্ষে কমেন্ট করা যায়।
পাশাপাশি, ওই কমেন্ট বক্সে এই ব্লগের সাথে সম্পৃক্ত যে কোন ধরনের নিউজ লিংকও পোস্ট করতে পারেন।
আপনাদের মূল্যবান মতামত আমার ব্লগিংয়ের অনুপ্রেরণা । সবাইকে ধন্যবাদ। 💖💖
👇👇👇 নিচে কমেন্ট বক্স👇👇👇
Comments
Post a Comment