ঔদ্ধ্যত্বপূর্ণভাবে মেজর সিনহাকে হত্যাঃ যা ঘটেছিল সেদিন

পুলিশের গুলিতে অবসরপ্রাপ্ত #মেজর_সিনহা_নিহত

যা ঘটেছিল...

(বিঃ দ্রঃ খুনের রহস্য অলরেডি উন্মোচিত। পোস্টের একেবারে নিচে একাধিক লিংক পাবেন)

স্থানঃ শ্যামলাপুর আর্মি ক্যাম্প।

বিস্তারিতঃ গত ৩১ জুলাই ২০২০ ইং তারিখে অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা এবং সাথে আরও তিনজন নিয়ে ইউটিউব এর ট্রাভেল ভিডিও (জাস্ট গো) তৈরি করার জন্য ঢাকা থেকে কক্সবাজারে আগমন করেন। সাথে ছিলেন ডাইরেক্টর শিপ্রা, ক্যামেরাম্যান সিফাত ও আরো একজন নিয়ে নীলিমা রিসোর্টে অবস্থান গ্রহণ করেন। নীলিমা রিসোর্ট থেকে ভিডিও ধারণের জন্য বাহারছড়া ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের রাতের ভিডিও ধারণ করার জন্য ২০০০ ঘটিকার সময় মেজর সিনহা ও সিফাত পাহাড় দেখতে আসেন। লাইটের আলো দিয়ে পাহাড়ে অবস্থান গ্রহণ করলে স্থানীয় বাসিন্দারা ডাকাত দল ভেবে পুলিশকে খবর দেন। এই পরিস্থিতিতে মেজর সিনহা ও সিফাত পাহাড় থেকে নেমে এসে মেরিন ড্রাইভ রোডে প্রাইভেট কারে উঠে নীলিমা রিসোর্ট এর উদ্দেশ্যে গমন করার সময় বিজিবির চেকপোষ্টে মেজর সিনহা পরিচয় দিয়ে চলে আসে। পরবর্তীতে লামাবাজার পুলিশ চেকপোস্টে এলে পুলিশের সাথে অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা বলে পরিচয় দেন। 

পুলিশ তাকে ডাকাত ভেবে চেক করতে গেলে পুলিশের সাথে তর্কাতর্কি হয়। মেজর সিনহা স্যার বলে তোমরা আমার গাড়ি চেক করতে পারো না। গাড়ি চেক করতে হলে তোমার ওসি সাহেবকে আসতে বল। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ইন্সপেক্টর লিয়াকত সাহেব কে ব্যাপারটি জানায়। ইন্সপেক্টর লিয়াকত সাহেব তাকে গাড়ি থেকে নামিয়ে বেঁধে রাখার নির্দেশ দেন। কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা মেজর সিনহা কে বলে আপনারা যেই হোন না কেন আপনাদের গাড়ি আমাদের চেক করতে হবে আপনারা গাড়ি থেকে নামুন। মেজর সিনহা গাড়ি থেকে নামার সাথে সাথে হাত-পা বেঁধে রোডের উপরে শুয়ে রাখে। এই অবস্থায় ইন্সপেক্টর লিয়াকত সাহেব আসেন। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে গেলে তাদের সাথে তর্ক বিতর্ক হয়। 


তর্ক বিতর্ক হওয়ার কারণে মেজর সিনহা কে গত ৩১ জুলাই ২০ ইং তারিখে ২১২০ ঘটিকার সময় বুকে এবং গলার নিচে তিন রাউন্ড ফায়ার করে। সিফাতকে হাত-পা বেঁধে পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে আসা হয়। অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা কে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সিভিল মিনি ট্রাকে করে কক্সবাজার সদর হসপিটালে নিয়ে যায়।
এই পরিস্থিতিতে কর্নেল জিএস (ডিজিএফআই)স্যার ও RAB এর মেজর মেহেদী, এমপির এ্যাডজুটেন্ট ক্যাপ্টেন আহোনাত, পুলিশের এডিশনাল এসপি মোহাম্মদ ইকবাল, শ্যামলাপুর ক্যাম্প কমান্ডার লেফটেন্যান্ট মুনতাসির আরেফিন স্যার সহ বাহারছড়া পুলিশের তদন্ত কেন্দ্রে এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
বিষয়টি আপনার সদয় অবগতির জন্য প্রেরণ করা হলো।
-----
লেফটেন্যান্ট মুনতাসির আরেফিন,
শ্যামলাপুর আর্মি ক্যাম্প কমান্ডার।
(বিঃ দ্রঃ এটি সেনাবাহিনীর একেবারে ইনিশিয়াল প্রতিবেদন। প্রকৃত ঘটনা আরো রোমহর্ষক! তর্ক-বিতর্ক দূরে থাক, ওনি সর্বোচ্চ একটি অসমাপ্ত বাক্য বলার সুযোগ পেয়েছিলেন মে বি; তার পরপরই ওনাকে উপর্যুপরি গুলি করা হয়.....  যা সেনাবাহিনীর পরবর্তী অনুসন্ধানী প্রতিবেদনগুলিতে প্রত্যক্ষ সাক্ষীগণের বরাতে ওঠে আসে।)        

=====        

MD Osman

আমার #ব্যক্তিগত_মতামত
ওনাকে মনে হয় আর্মি হেডকোয়ার্টাস এর দেশপ্রেমিক কোন অংশ থেকে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক কোন স্বার্থে তথ্যচিত্র নির্মাণের কাভারে কোন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে পাঠানো হয়, যা "র-নিয়ন্ত্রিত পুলিশ বা আর্মির অন্য কোন পক্ষ" জেনে ফেলে।

ফলে, ইসকন এজেন্ট ওসি প্রদীপকে ব্যবহার করে হত্যাকাণ্ডের নীল নকশা করে উক্ত দেশদ্রোহী শক্তি। 
* এস আই লিয়াকত এখানে স্রেফ দাবার গুটি। পুলিশ সচরাচর ওভাবে কাওকে গুলি করেনা.... যদি না তাকে ওরকম কোন নির্দেশ বা অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয়। তাছাড়া তর্ক-বিতর্কের গল্পটাও বানোয়া। ওনাকে কথা বলার সুযোগই তো দেওয়া হয়নি।

*** সিফাত এর বিষয়টাও রহস্যজনক। অন্ততঃ আমি মনে করি, এই ঘটনায় তারও একটা ভাইট্যাল রোল থাকাটা হাইলি লজিক্যাল।
=====

প্রথম আলোর প্রতিবেদকের কাছে কক্সবাজারের এসপির "লক্ষণীয়ভাবে হাস্যকর, বানোয়াট স্টেটমেন্ট দেখুন!      

কক্সবাজারের পুলিশ সুপার এ বি এম মাসুদ হোসেন জানিয়েছেন, শামলাপুরের লোকজন ওই গাড়ির আরোহীদের ডাকাত সন্দেহ করে পুলিশকে খবর দেন। এই সময়ে তল্লাশি চেকপোস্টে গাড়িটি থামানোর চেষ্টা করে পুলিশ। কিন্তু গাড়ির আরোহী একজন তাঁর পিস্তল বের করে পুলিশকে গুলি করার চেষ্টা করেন। আত্মরক্ষার্থে পুলিশ গুলি চালায়। এতে ওই ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

এসপি জানান, এই ঘটনায় দুটি মামলা হয়েছে। দুজনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ  অবসরপ্রাপ্ত ওই সেনা কর্মকর্তার পিস্তলটি জব্দ করেছে। এ ছাড়া গাড়িতে তল্লাশি করে ৫০টি ইয়াবা বড়ি, কিছু গাজা এবং দুটি বিদেশি মদের বোতল উদ্ধার করা হয়েছে। এসপি আরও বলেন, অনুসন্ধানে জানা গেছে, অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা রাশেদ একটি তথ্যচিত্র ধারণের কাজে আরও চারজন সঙ্গীসহ গত এক মাস ধরে হিমছড়ির একটি রেস্টহাউসে অবস্থান করছিলেন। 
https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1672310/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%A4


তদন্তের সময় উপস্থিত একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, স্থানীয় একটি হেফজখানার ইমাম, মুয়াজ্জিন ও দু'জন হাফেজ সেনা কর্মকর্তাদের কাছে বলেছেন, শনিবার রাতে প্রাইভেট কার থেকে যে ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করেছে সেটা ছিল একটি নির্মম ঘটনা। তাঁরা জানান, প্রাইভেট কারের ওই আরোহী (মেজর সিনহা) ফাঁড়ির পুলিশ ইন্সপেক্টর লিয়াকতের নির্দেশ মতে ওপরে দুই হাত তুলে বলেন-‘বাবা আপনারা অহেতুক আমাকে নিয়ে উত্তেজিত হবেন না। আপনারা আমাকে নিয়ে একটু খোঁজ নিন।’
সাক্ষিরা বলেন, মেজর সিনহা এমন কথা বলার সঙ্গে সঙ্গেই কুত্তার বাচ্চা বলেই তাঁর (মেজর সিনহা) বুকে গুলি চালায় পুলিশ ইন্সপেক্টর লিয়াকত হোসেন। তৎক্ষণাৎ তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
অথচ এই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল মেজরদের নেতৃত্বে।

* সেনা - পুলিশ পরস্পর বিরোধী বক্তব্য!
* ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক এবং অনভিপ্রেতঃঃ সেনাসদর।
* যৌথ তদন্ত দাবী সেনা সদরের।
*** চ্যানেল আইয়ের ফিচার রিপোর্টঃ
এ ঘটনাকে অত্যন্ত দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত জানিয়ে সেনাসদর বলছে: মেজর (অব.) সিনহা গাড়ি থামিয়ে তাদের পরিচয় দিলে প্রথমে তাদের যাওয়ার জন্য সংকেত দিলেও এসআই লিয়াকত তাদের পুনরায় থামায় এবং তাদের দিকে পিস্তল লক্ষ্য করে গাড়ি থেকে নামতে বলে। মেজর সিনহা হাত উঁচু করে গাড়ি থেকে নামার পরপরই এসআই লিয়াকত তাকে লক্ষ্য করে তিন রাউন্ড গুলি করে। জানা যায় যে, এসআই লিয়াকত কোনরূপ কথাবার্তা না বলেই গাড়ি থেকে নামার পরপরই মেজর সিনহাকে করে লক্ষ্য গুলি করে।

এক বিজ্ঞপ্তিতে সেনাসদর জানায়: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশ দু’টি সুশৃঙ্খল বাহিনী হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে অত্যন্ত পেশাদারিত্বের সাথে দেশমাতৃকার সেবায় কাজ করে আসছে। পেশাদার এ দুটি বাহিনীর মধ্যকার পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ও কর্মপরিবশে অত্যন্ত চমৎকার। কক্সবাজার পুলিশ দ্বারা বর্ণিত অপ্রীতিকর ঘটনাটি সংঘটিত হয়েছে যা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং অনভিপ্রেত।
https://www.channelionline.com/%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%ac%e0%a7%87%e0%a6%95-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%b9/

প্রতিবাদমূখর সোশ্যাল মিডিয়া
* কোটা সংস্কার আন্দোলনের জনপ্রিয় নেতা রাশেদ তাঁর অফিসিয়াল পেইজে  লিখেছেনঃ
দুঃখজনক যে ঘটনাটি নিয়ে তেমন নিউজ হয়নি। একজন সাবেক মেজর মারা যায়, অথচ বিষয়টি সেভাবে বাইরে আসেনা। আমার আপনার ভাগ্যে এমন পরিণতি হলে কেউ জানবে কি না একমাত্র আল্লাহ জানে......
(মূলতঃ তাঁর এই পোস্টের পরপরই মেইন্সট্রিম মিডিয়াগুলি নিউজটি গুরুত্বসহকারে কাভার দেওয়া শুরু করে)।

রাশেদের আরেকটি ফলোআপঃ
আপনি কি জানেন ভাই যে উনি মুক্তিযোদ্ধা কোটাতে আর্মিতে তে চান্স নেয়নি, পরিক্ষা দিয়েই চান্স পেয়েছে। প্রথমবার যখন পায়ের লিগামেন্টের জন্য ফেল হয়ে যায়, তখন তার বাবা কে বলা হয়েছিল সুপারিশ করার জন্য, তার বাবা বলেছিল মুক্তিযুদ্ধ আমি আমার ছেলের চাকরির জন্য করিনি, পরেরবার আবার পরিক্ষা দিক।

১৯৭৬ সালে বিসিএস দিয়ে চাকরিতে জয়েন করার পরেও অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব হিসাবে রিটায়ার্ড করার সময় তার বাবার উত্তরা তে সরকার থেকে লটারিতে পাওয়া একটা ৩ কাঠার প্লট ছাড়া আর কিছুই নেই। সেখানে বাড়ি ৩ তালা করেছিলেন লোন নিয়ে, যেই লোন তিনি শেষ করে যেতে পারেননি, সিনহা দিয়েছে। একটা ব্যাক্তিগত গাড়ি ছিল টয়োটা করল্লা ১৯৮০ মডেলের, ছিলনা কোন ড্রাইভার। খোজ নিয়ে দেখবেন ভাই....

ভাইয়া আপনি যা জানতে চান আমাকে জিগ্যেস করতে পারেন। আমার সবচেয়ে কাছের খালাতো ভাই এবং বন্ধু ছিল সে। পাওয়ার তার আজকে থেকে নয়, অনেক আগে থেকেই ছিল, মানে চাকরিতে থাকা কালিন আরও বেশি ছিল। এবিউস করতে দেখিনি কখনোই। আমার লাইসেন্স ছিল না গাড়ির, তার গাড়ি চালাচ্ছিলাম, সে ছিল পাশে বসা। সার্জেন্ট ধরার পর আর্মি পরিচয় না দিয়ে নিজে সার্জেন্ট এর হাতে ধরে সরি বলেছে। তারা তিন ভাই বোন, বড় বোন ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে পলিটিকাল সাইন্সে এম.ফিল করেছেন, ছোট বোন আইবিএ থেকে বিবিএ করে ইউএসএ তে স্কলারশিপে এম.বি.এ করে এখন সেখানেই আছে। বাবা ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব। এমন পরিবারের ছেলে ইয়াবা মদ গাজা খায়না। সকাল সন্ধা দুবার করে জিম করতো প্রতিদিন।
এস এস এফ তে নেওয়ার আগে অন্তত কয়েকবার তার প্রিভিয়াস ক্রিমিনাল রেকর্ড চেক করা হয়েছে।

তথ্যগুলো ও ছবি আমার পেজে (মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন) পাঠিয়েছে মেজর রাশেদের বন্ধু ও আপন খালাতো ভাই।
#JusticeForMajRashed
https://www.facebook.com/324458318369989/posts/748817935934023/?app=fbl


রাশেদের পেইজে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এবং চাঞ্চল্যকর অনুসন্ধানী প্রতিবেদনঃ 
https://www.facebook.com/324458318369989/posts/748891212593362/?app=fbl

https://www.facebook.com/324458318369989/posts/748739459275204/?app=fbl

https://www.facebook.com/324458318369989/posts/748812342601249/?app=fbl

আরো কয়েকজন এক্টিভিস্ট এর ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়াঃ   
 পুলিশের গুলিতে নিহত মেজর সিনহা মোঃ রাশেদ এর লাশ!
এরিমধ্যে বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল সংবাদ টি মুছে ফেলছে"
বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর যেসকল অফিসার গণ এখনো শেখ হাছিনার নিরাপত্তায় নিজেদের উজাড় করে রেখেছেন তাদের জন্য মেজর সিনহা মোঃ রাশেদ এর গুলিবিদ্ধ লাশ নিশ্চয়ই একটি মেসেজ দিচ্ছে"
যদিও আপনাদের ঘুম ভাঙ্গবেনা জানি" তবে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি আপনাদের আগাম সতর্ক করতে"
আপনারা নিশ্চয়ই ভুলে যান নি জেনারেল অবঃ সোরোয়ার্দির কথা"
যিনি ছিলেন শেখ হাছিনার অত্যান্ত ঘনিষ্ঠজন দের একজন"
বলা হচ্ছে জেনারেল অবঃ সোরোয়ার্দির ঘনিষ্ঠ ছিলেন পুলিশের গুলিতে নিহত মেজর সিনহা মোঃ রাশেদ "
মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সামরিক বাহিনীর একজন অফিসার-কে এভাবে হত্যার পর আপনাদের নীরবতায় আমরা হতাশ!
সেই সাথে আমরা আশঙ্কা করছি, ধীরে ধীরে আরো বহু সামরিক বাহিনীর অফিসার এমন নৃশংস হত্যার স্বীকার হবেন"

* ওসি প্রদীপ কুমারের থানাধীন এলাকায়,, সাবেক সেনা কর্মকর্তা মোঃ রাশেদের মিত্যু...
এসএসএফ'র সাবেক মেজরকে গুলি করে হত্যাঃ পুলিশের কোন্ খেলা এটি?
সশস্ত্র সেনা মেজরের নিশানার চেয়েও দ্রুত ও নিখুঁত এখন পুলিশের অস্ত্রের গুলি; পুলিশ এখন গুলি করে হত্যা করতেও সক্ষম হয় সশস্ত্র (পুলিশের ভাষায়) মেজরকে। অবসরপ্রাপ্ত কিন্তু তরুন এসএসএফ-এর এই মেজর (৩৬) ইতিমধ্যেই তার ট্রেনিং ভুলে গেছেন এটি ভাবতেও জনতা নারাজ। আর টেকনাফ থেকে ফেরা ঐ মেজরকে হত্যার পরে পুলিশ উদ্ধার দেখিয়েছে মাত্র ৫০ পিস ইয়াবা; যেখানে টেকনাফ ফেরত ইয়াবা ব্যবসায়ীদের কাছে পাওয়া যায় হাজার হাজার ইয়াবা।
পুলিশের গল্পটায় যে ফাঁক ফোঁকর তা সেনাবাহিনীর একটি টিমকে ইতিমধ্যেই জানিয়েছে স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী জনতা। সেনাবাহিনীর স্থানীয় এরিয়া গোয়েন্দা টিমের তদন্ত রিপোর্ট পেয়ে ইতিমধ্যেই সেনাসদরের এজি শাখা থেকে একটি জরুরী বার্তা সেনা সংশ্লিষ্ট সবাইকে পাঠানো হয়েছে। এমনকি নিহত মেজর ও তার সঙ্গীর বিরুদ্ধে পুলিশের দায়ের করা ২ টি মামলা পুলিশের সাজানো বলে সেনা গোয়েন্দা রিপোর্টের ভিত্তিতে সেনাসদরের সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে।
★ইন্ডিয়ার লিলা খেলা শুরু!
না বুঝলে মুড়িখান

* এক্টা সময় ছিল,,
সেনাবাহিনীর নাম শুনলে আগে সবাই ভয় পেত,আর আওয়ামী ক্ষমতা এসে, সেনাবাহিনী কে পংগু করে দিল,, হালার দুই টাকার পুলিশ ও এখন সেনাবাহিনীর উপর উগ্রতা দেখাতে সা্হস পাচ্ছে,,
হায় সেনাবাহিনী 😥
কি হয়ে গেলো,,,,
আমাদের সেই সাহসী সেনাবাহিনীর 😓

* ঘটনাটি ঘটেছে সেই কুখ্যাত ওসি প্রদীপ কুমারের
থানাধীন এলাকায়... যে সন্মানিত বীর সন্তান দেশের গৌরব বাহিনী বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তা আবার পুলিশের হাতে খুন যা সব সেনাবাহিনীর জন্য লজ্জা এমন একটা ঈদের দিনে ও মেরে পেলা হলো এই মেজর ভাইটিকে!পুলিশি রাষ্ট্রে একজন এক্স মেজর কোনো ফ্যাক্ট ই না
এ কারণেই পুলিশ খেয়ে দিছে!

* বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আগের সেনাবাহিনী নেই, আমরা আগে সেনাবাহিনী কে নিয়ে অনেক গর্ব করতাম,2014 থেকে সেনাবাহিনী আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ, সেনাবাহিনী নিয়ে জনগণক অনেক সমলোচনা করে কিন্তু তা ভয়ে প্রকাশ করতে পারে না,

* কোন তদন্ত না করেই কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের পক্ষে সাফাই গাইছে। এটা একটা অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক ঘটনা। পুলিশ ঘটনার যে বিবরণ দিচ্ছে,এটা একেবারেই বিশ্বাসযোগ্য না। এই দুঃখজনক ঘটনাটি সারা দেশের মানুষকে নাড়া দিয়েছে। সেনাবাহিনীর উচিত কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া এবং দোষীদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা।😡

* বাংলাদেশি পুলিশের কু-কর্ম দেশবাসী সবারই জানা। একজন মেজর কে খুন করতে তাদের কোনো দ্বিদায় পরতে হয়নি তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায় একবার ভাবুন।

* দেশের সূর্য সন্তানেরা যখন নিস্তেজ হয়ে যায় তখন এরকম ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটে যাওয়াটাই সাভাবিক।।।তোমরা জেগে ওঠো পূর্ব এর ন্যায় আর এর সঠিক তদন্ত করে বের করে নিয়ে আসো আসল কাহিনি।।।৷৷

* পুলিশ ফাড়ির কর্মকর্তা ( সাব ইনস্পেক্টর)মানুষকে গুলি করে মরার সাহস পায় কিভাবে,তাও আবার সেনা কর্মকর্তা, পুলিশ নামে লেবাছদারি সরকারি গুন্ডারা মানুষকে পিপডারমত মনে করেনা এখন, মানুষ ভুল করতে পারে,বিনা বিচারে ক্রস ফায়ারের নামে মেরে ক্ষমতা তোমাকে কে দিয়েছে? এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছি।৷৷  

প্রতিবেদন-০১ঃ খুনের রহস্য উন্মোচিত (১৪/১২/২০২০)। মোট পরিকল্পনাকারী ছিল ৫জন।





প্রাসঙ্গিক লিংক সমূহঃ  

#BangladeshArmy
#WeWantJustice
#JusticeForRashed


♦💖♦ সদয় দৃষ্টি আকর্ষণঃ ♦💖 

(মতামত/কমেন্ট কোথায় করবেন? ) 

ফেইসবুক পোস্টের মতোই  এখানেও (পোস্টের একেবারে নিচে গিয়ে স্ক্রিনশটে লাল দাগ দ্বারা চিহ্নিত স্থানে)   

ভালো মন্দ, পক্ষে-বিপক্ষে কমেন্ট করা যায়

পাশাপাশি, ওই কমেন্ট বক্সে এই ব্লগের সাথে সম্পৃক্ত যে কোন ধরনের নিউজ লিংকও কমেন্ট পোস্ট করতে পারেন।

আপনাদের মূল্যবান মতামত আমার ব্লগিংয়ের অনুপ্রেরণা ।  সবাইকে ধন্যবাদ।


👇👇👇 নিচে কমেন্ট বক্স👇👇👇







Comments

Popular posts from this blog

সচিবালয়কে 'হিন্দু-আলয়' -এ রূপান্তর! নেপথ্যে কারা? কি হতে চলেছে বাংলাদেশে?

জাপানে বাংলাদেশী রসায়ন বিজ্ঞানীর অনন্য আবিষ্কারঃ করোনার 'সাময়িক প্রতিরোধ' ও "চিকিৎসা" কেবল ১টি মাত্র ওষুধেই ( One Medicine Treatment)

কাল্পনিক অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত ডানপন্থী ব্লগারদের দুঃখের দিনের কান্ডারী ফারাবির নিঃশর্ত মুক্তি চাই