মেজর রাশেদ সিংহা হত্যাকাণ্ডঃ অনুসন্ধান ও বিশেষজ্ঞ মতামত
(নিচের উদ্দীপক দু'টি মূলতঃ আমার নিজের ফেইসবুক আইডি থেকে সংগৃহীত। দয়া করে মনযোগ দিয়ে পড়ুন) (১) আমার ব্যক্তিগত মতামতঃ * ওনাকে (মেজর রাশেদ) মনে হয় আর্মি হেডকোয়ার্টাস এর দেশপ্রেমিক কোন অংশ থেকে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক কোন স্বার্থে তথ্যচিত্র নির্মাণের কাভারে কোন গোপন মিশনে পাঠানো হয়, "যা র-নিয়ন্ত্রিত পুলিশ বা আর্মির অন্য কোন পক্ষ" জেনে ফেলে। * ফলে, ইশকন এজেন্ট ওসি প্রদীপকে ব্যবহার করে হত্যাকাণ্ডের নীল নকশা করে উক্ত দেশদ্রোহী শক্তি। * এস আই লিয়াকত এখানে স্রেফ দাবার গুটি। পুলিশ সচরাচর ওভাবে কাউকে "ইন্সট্যান্ট গুলি" করেনা.... যদি না তাকে ওরকম কোন নির্দেশ বা অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয়। তাছাড়া তর্ক-বিতর্কের গল্পটাও বানোয়াট। ওনাকে কথা বলার সুযোগই তো দেওয়া হয়নি। *** সিফাত-শিপ্রা এর বিষয়টাও রহস্যজনক! |
(২) ক্রিমিনোলজিঃ কেইস স্টাডিঃ
(আপনার মতামত দিন)
------------
বিশ্বাস হয়, .... এই লেডিসমার্কা, মায়াইল্যা চেহারার আচুদাটা একজন চৌকষ, ট্রেইন্ড কমান্ডোকে পয়েন্ট ব্ল্যাংক থেকে ৩টি গুলি করতে পারে? মেজর রাশেদের কাছে কিন্ত আত্মরক্ষাকারী পিস্তলও ছিল।
মিলিটারি সায়েন্স বা অস্ত্রবিদ্যা নিয়ে টুকটাক যারা মাথা ঘামান, সবাই জানেন "চোখ খোলা থাকা অবস্থায়" দৃষ্টিসীমার মধ্য থেকে কমান্ডোদের গায়ে সহজে গুলি লাগানো যায়না, এমনকি দাঁড়ানো অবস্থায় হাতকড়া পরানো থাকলেও। এসএসএফ সদস্যদেরকে কঠোর আনআর্মড ফাইটিং এর প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়ে থাকে। তার উপর এদের ফিজিক্যাল রিফ্লেক্স হয়ে থাকে গোল্ডেন গ্রেডের। এসএসএফ এর মূল কাজ বা বলতে গেলে একমাত্র কাজটাই হলো, "অস্ত্রধারীকে চোখের নিমিষেই ধরাষায়ী করা।" ওনি আর কিছু না হোক, অন্ততঃ লাফ দিয়ে সরে যাওয়ার বা পালানোর চেষ্টাও করতে পারতেন (সবগুলো গুলি সামনের দিক থেকেই করা হয়েছে)।
তাছাড়া পুলিশ যত খারাপই হোকনা কেন, এভাবে "প্রথম পরিচয়েই" যদি কথায় কথায় গুলি করতো, তাইলে দেশে আর মানুষ বাঁচতোনা। তাছাড়া একজন এসআই মানে সেও ট্রেইন্ড প্রফেশনাল। কাউকে খুন করার আগে তার বিরুদ্ধে অন্ততঃ একটা মামলা আছে কিনা কিংবা কর্তৃপক্ষের সমর্থন পাওয়া যাবে কিনা কিংবা ব্যাপারটা কতদূর গড়াতে পারে, সর্বোপরি নিজের বউ বাচ্চার নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ.... এসব চিন্তা না কইরা হুট করে একজন মানুষকে গুলি করে মেরে ফেলবে, এটা পুরোপুরিই যুক্তিবিরুদ্ধ।
কাজেই, ফরেনসিক রিপোর্টে যদিও পুলিশ অফিসারদের ব্যবহৃত "সেইম ক্যালিবারের গুলি" পাওয়া যায়ও আমি বিশ্বাস করিনা যে, এই Deadly shoot-গুলি সে করেছে। আচুদাটাকে সাইনবোর্ড বানিয়ে দূর থেকে অন্য কোন পেশাদার "শুট্যার স্নাইপার" সেইম ক্যালিবারের পিস্তল দিয়ে গুলিগুলি করেছে।
এই চোদনাটা সম্ভবতঃ কেবল তাকে "সেট করার দায়িত্বটাই" (গাড়ি থামিয়ে বাইরে আনা) পালন করেছে.... টাকাপয়সা, মদ, মাগী বা এরকম কিছুর লোভে পড়ে। এমনও হতে পারে যে, তাকে হয়তো কোনভাবে ব্ল্যাকমেইল কিংবা জিম্মি করে এই কাজ করানো হয়েছে। সামগ্রিকভাবে #পুলিশের #নৈতিক_অবক্ষয় এর সুযোগটা কাজে লাগিয়েছে হয়তো #দেশদ্রোহী_গ্রুপ।।
#Expert_opinion: একজন প্রফেশনাল এনালিস্ট লিখেছেন, "যারা বলতে চান তিনি হাতে পিস্তল উঁচিয়ে ধরায় উক্ত পুলিশ কর্মকর্তা তাঁকে একাধিকবার গুলি করেছেন, তাঁদের বলি ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখবেন। এসএসএফ তথা স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সে কিরূপ ট্রেনিং করানো হয়! ক্লোজ কন্টাক্ট সিচুয়েশানে একজন মিলিয়ন ডলার ওয়ার্থ অফ লেথাল স্পেশাল এজেন্ট বনাম একজন পুলিশ এর সাব-ইন্সপেক্টরে
আমার ওয়ালে ফেইসবুক পোস্টের লিংকঃ
যত বিতর্কই হোকনা কেন, ইলিয়াস কোবরা সাহেব নিজেকে যতই বুজুর্গ দাবী করুননা কেন, এখনো পর্যন্ত এটাই রাশেদ সিনহা হত্যাকাণ্ডের সবচেয়ে লজিক্যাল এবং সুপ্রমাণিত ছক হিসেবে প্রতীয়মাণ হচ্ছে।
অথবা
সিনহা হত্যার রহস্য উদঘাটনে একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনঃ 👉 বানোয়াট 'ডাকাতি তত্ব' 👉 বানোয়াট 'পিস্তল তাক করা তত্ব' সহ অনেক জুচ্চুরি ফাঁস! ইচ্ছাকৃত হত্যাকান্ডের শিকার সিনহা। নিচে দেখুন একাত্তর টিভির সিনিয়র রিপোর্টার ফারজানা রূপার অসাধারণ একটা "ফটোগ্রাফিক এনালাইসিস!"১৫/০৮/২০২০ তারিখে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে র্যাবের নুতন তদন্তকারী দলঃJamuna Television is with Monirul Islam. |
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা রাশেদ হত্যা মামলার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে র্যাবের তদন্তদল। ফেইসবুক পোস্টের লিংক (ভিডিও)
ব্রেকিংঃ সিনহার হাতে কোনো অস্ত্র ছিলো না: র্যাব প্রধান।
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার তদন্ত কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে যা যা প্রয়োজন সবই করা হচ্ছে। তদন্তে ‘অত্যন্ত গুরুত্ব ও পেশাদারিত্বের’ সঙ্গে করছে র্যাব। এ কথা জানিয়েছেন র্যাবের মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।
সিনহা হত্যা: তিন প্রত্যক্ষদর্শীকে হুমকি, একজন নিখোঁজ
নিজস্ব প্রতিবেদক ডেইলি-বাংলাদেশ ডটকমপ্রকাশিত: ১৭:৫৬ ১৪ আগস্ট ২০২০
ফাইল ছবি
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানকে গুলি করার ঘটনার তিন প্রত্যক্ষদর্শীকে হুমকি দেয়া হয়েছে। জানা গেছে, ওই দিনের ঘটনা গণমাধ্যমে বর্ণনা করায় তাদের এ হুমকি দেয়া হয়। এরইমধ্যে ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী নিখোঁজ হয়েছেন। আর বাকি দুইজন রয়েছেন চরম আতঙ্কে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী শামলাপুরের বাইতুন নূর জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা শহিদুল ইসলাম বলেন, সিভিল ড্রেসে ও পুলিশের পোশাকে কয়েকজন এসেছিল। তারা আমাকে বলেছেন, মসজিদের ইমাম সাব, আপনার এটা নিয়ে কিসের এতো কিছু। আপনি এ রকম ইয়ে করবেন না, ইয়ে করলে মানি আপনাকে এ রকম এ রকম করা হবে। এটা স্বাভাবিক।
‘এ রকম এ রকমের’ ব্যাখ্যা জানতে চাইলে শহিদুল ইসলাম বলেন, এটা কি করা হবে সেটা পরিপূর্ণভাবে বলেনি তারা।
মুয়াজ্জিনের স্ত্রীর দাবি, এ পর্যন্ত চার বার আমিনের খোঁজ করেছে পুলিশ। তিনি জানান, ঈদের দিন পিঠা খেয়ে বাড়ি থেকে বের হন আমিন। আর বাড়িতে ফেরেননি। তার খোঁজ এখনো পাননি তিনি। পুলিশ বাড়িতে এসে ভিডিও করেছে। এ সময় তার স্বামীকে না পেলে সমস্যার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে পুলিশ।
ঘটনার আরেক প্রত্যক্ষদর্শী অটো-রিকশাচালক কালাম। তিনি জানান, রাতে তার ঘরে ঢুকে তিনি কালাম কিনা জানতে চায় পুলিশ।
সিনহা হত্যা মামলায় পরিস্কার তথ্যচিত্র পেয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা : র্যাব।
নিচে বিভিন্ন অনলাইন এক্টিভিস্টগণের ওয়াল থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিশেষজ্ঞ মতামতগুলি সংগ্রহ করে সংযুক্ত করা হলোঃ
ফাঁস হওয়া ফোনালাপ |
ওনি ঘটনার ৩০ মিনিটের মধ্যে মার্ডার স্পটে যান। মোবাইল ফোনে দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী (ছবি ও ভিডিও) করতে চাইলে পরিচয় জিজ্ঞাসা করে এস আই লিয়াকত। পরিচয় জানার পর তাঁর (সৈনিক) আইডি কার্ড এবং মোবাইল দুটোই কেড়ে নেয়, পুলিশ।
মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খানের শরীরে চারটি নয়, ছয়টি গুলির আঘাত ছিল। সুরতহাল প্রতিবেদনে বুকে, কাঁধে, হাতে, পিঠে ও কোমরে গুলির জখমের কথা উল্লেখ রয়েছে। যদিও তাঁর মৃত্যুর পর টেকনাফ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দদুলাল রক্ষিত এজাহারে চারটি গুলির কথা উল্লেখ করেন। প্রশ্ন উঠছে, অন্য দুটি গুলি তাহলে কে ছুড়েছে? প্রথম আলো---হুমায়ুন ভূঁইয়াএকমাস ধরে অবঃ মেজর সিনহা যে জায়গায়টিতে কাজ করছিলেন, সেখানকার চেকপোস্ট গুলোর বিজবি আর পুলিশের কাছে তো অবঃ মেজর সিনহা আর তার গাড়িটি অচেনা হতে পারে না! তবে কি এই পোশাক ডাকাতের?? পুলিশের এজাহারে এ কেমন কথা!! সাংবাদিক ড.কনক সারোয়ার। |
হুমায়ুন ভূঁইয়া(এসএসএফ) মেজর (অব.) সিনহাকে আরও দুটি গুলি করল কে?======মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খানের শরীরে চারটি নয়, ছয়টি গুলির আঘাত ছিল। সুরতহাল প্রতিবেদনে বুকে, কাঁধে, হাতে, পিঠে ও কোমরে গুলির জখমের কথা উল্লেখ রয়েছে। |
যদিও তাঁর মৃত্যুর পর টেকনাফ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দদুলাল রক্ষিত এজাহারে চারটি গুলির কথা উল্লেখ করেন।
প্রশ্ন উঠছে, অন্য দুটি গুলি তাহলে কে ছুড়েছে?
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে সিনহা মো. রাশেদের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন এসআই মো. আমিনুল ইসলাম। কক্সবাজার সদর মডেল থানার এই এসআই নিয়ম অনুযায়ী যে অবস্থায় মৃতদেহটি পেয়েছেন, তার বিবরণ লিপিবদ্ধ করেছেন।
ওই প্রতিবেদনে লেখা, বাঁ পাশে কাঁধের নিচে গভীর রক্তাক্ত জখম একটি, বাহুতে একটি, বাঁ পাঁজরে একটি, বাঁ কোমরের ওপর একটি, পিঠের পেছনে একটি, কোমরের ভেতরে একটি—মোট ছয়টি গুলির রক্তাক্ত গভীর চিহ্ন পাওয়া গেছে।
সুরহতহাল প্রতিবেদন তৈরির সময় উপস্থিত ছিলেন মর্গের কর্মী আহামদ কবির মনু।
এসআই আমিনুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ৩১ জুলাই দিবাগত রাত দেড়টার দিকে তিনি মৃতদেহটির সুরতহাল করেন। যেখানে যে জখম পেয়েছেন, সেভাবেই লিখেছেন। তিনি ছয়টি গুলির আঘাত পেয়েছেন।
মৃত্যুর পর টেকনাফ থানায় পুলিশ মামলা করে। এজাহার অনুযায়ী গুলি ছুড়েছিলেন টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক লিয়াকত আলী।
Source:---
মাস্টার প্ল্যান করে অবঃ মেজর সিনহাকে মারা হয়েছে!
========
৫ সেকেন্ডে ৮টা গুলি করতে পারে এসএসএফ, এসআই লিয়াকত কি তার চেয়েও ক্ষিপ্র/
এসএসএফে নিয়োগের মূল শর্তঃ ৫সেকেন্ডে নুন্যতম ৮টা রাউন্ড ফায়ারের সক্ষমতা
ব্রেকিংঃ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পিকআপ ভ্যানে করে হাসপাতালে নেয়া হচ্ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদকে। এ সময় মৃত্যুমুখে থাকা সিনহা বাঁচার জন্য পুলিশ কর্মকর্তা লিয়াকতের কাছে অক্সিজেন চেয়েছিলেন। কিন্তু অক্সিজেনের বদলে লিয়াকত তাকে পিকআপে বসেই আরো দুটি গুলি করে। বন্ধুদের কাছে এমন বর্ণনা দিয়েছেন ওই পিকঅ্যাপের চালক আবুইয়া।
আবুইয়ার বন্ধু সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক গণমাধ্যমকে এ বিষয়টি জানিয়েছেন। এর আগে চেকপোস্টে তল্লাশির সময় হাত উচু করা অবস্থাতেই সিনহাকে গুলি করে পুলিশ কর্মকর্তা লিয়াকত। চেকপোস্টে গুলি করার এই বর্ণনা গণমাধ্যমের কাছে দিয়েছেন স্থানীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন।
জানা গেছে, কক্সবাজারের টেকনাফ মেরিনড্রাইভে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি’র তল্লাশি চৌকি রয়েছে। অন্যান্য চেকপোস্টের থেকে শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টটি একটু আলাদা। অন্য চেকপোস্টগুলো নির্জন জায়গায় হলেও এই চেকপোস্টটির পাশে বাজার, মসজিদ, লোকালয় রয়েছে।
অক্সিজেন চাইলে মেজর সিনহার বুকে আরও গুলি চালায় লিয়াকত!
খুনের পর মিথ্যা বানোয়াট মামলা করার জন্য আইনী পরামর্শ নিচ্ছে ওসি প্রদীপ (৫মিনিটের কল রেকর্ড)!
সিনহা রাশেদকে হত্যা করে হত্যাকাণ্ড থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য আইনি পরামর্শ নিলেন ওসি প্রদীপ কুমার দাস।
এই কথোপকথনে সুস্পষ্ট হচ্ছে যে, ভ্রমণ ভিত্তিক ভিডিও ডকুমেন্টারি তৈরি করতে গেলে ঠাণ্ডা মাথায় রাশেদকে হত্যা করা হয় এবং পুলিশের দায়েরকৃত মামলা সম্পূর্ণ মিথ্যার উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে।
ওসি প্রদীপ ও আইনি পরামর্শদাতার কথোকথন তুলে ধরা হলো:
মেজর সিনহা হত্যাকান্ড: সিফাতের জিজ্ঞাসাবাদের ভিডিও ফাঁস। পাওয়া গেল চাঞ্চল্যকর তথ্য-
প্রাসংগিক লিংক সমূহঃ
ঔদ্ধ্যত্বপূর্ণভাবে মেজর সিনহাকে হত্যাঃ যা ঘটেছিল সেদিন
♦💖♦ সদয় দৃষ্টি আকর্ষণঃ ♦💖♦
(মতামত/কমেন্ট কোথায় করবেন? )
ফেইসবুক পোস্টের মতোই এখানেও (পোস্টের একেবারে নিচে গিয়ে স্ক্রিনশটে লাল দাগ দ্বারা চিহ্নিত স্থানে)
ভালো মন্দ, পক্ষে-বিপক্ষে কমেন্ট করা যায়।
পাশাপাশি, ওই কমেন্ট বক্সে এই ব্লগের সাথে সম্পৃক্ত যে কোন ধরনের নিউজ লিংকও কমেন্ট পোস্ট করতে পারেন।
আপনাদের মূল্যবান মতামত আমার ব্লগিংয়ের অনুপ্রেরণা । সবাইকে ধন্যবাদ।
👇👇👇 নিচে কমেন্ট বক্স👇👇👇
Comments
Post a Comment