Skip to main content

মেজর রাশেদ সিংহা হত্যাকাণ্ডঃ অনুসন্ধান ও বিশেষজ্ঞ মতামত

(২) ক্রিমিনোলজিঃ  কেইস স্টাডিঃ
(আপনার মতামত দিন)
------------
বিশ্বাস হয়, .... এই লেডিসমার্কা, মায়াইল্যা চেহারার আচুদাটা একজন চৌকষ, ট্রেইন্ড কমান্ডোকে পয়েন্ট ব্ল্যাংক থেকে ৩টি গুলি করতে পারে? মেজর রাশেদের কাছে কিন্ত আত্মরক্ষাকারী পিস্তলও ছিল।

মিলিটারি সায়েন্স বা অস্ত্রবিদ্যা নিয়ে টুকটাক যারা মাথা ঘামান, সবাই জানেন "চোখ খোলা থাকা অবস্থায়" দৃষ্টিসীমার মধ্য থেকে কমান্ডোদের গায়ে সহজে গুলি লাগানো যায়না, এমনকি দাঁড়ানো অবস্থায় হাতকড়া পরানো থাকলেও। এসএসএফ সদস্যদেরকে কঠোর আনআর্মড ফাইটিং এর প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়ে থাকে। তার উপর এদের ফিজিক্যাল রিফ্লেক্স হয়ে থাকে গোল্ডেন গ্রেডের। এসএসএফ এর মূল কাজ বা বলতে গেলে একমাত্র কাজটাই হলো, "অস্ত্রধারীকে চোখের নিমিষেই ধরাষায়ী করা।" ওনি আর কিছু না হোক, অন্ততঃ লাফ দিয়ে সরে যাওয়ার বা পালানোর চেষ্টাও করতে পারতেন (সবগুলো গুলি সামনের দিক থেকেই করা হয়েছে)।

তাছাড়া পুলিশ যত খারাপই হোকনা কেন, এভাবে "প্রথম পরিচয়েই" যদি কথায় কথায় গুলি করতো, তাইলে দেশে আর মানুষ বাঁচতোনা। তাছাড়া একজন এসআই মানে সেও ট্রেইন্ড প্রফেশনাল। কাউকে খুন করার আগে তার বিরুদ্ধে অন্ততঃ একটা মামলা আছে কিনা কিংবা কর্তৃপক্ষের সমর্থন পাওয়া যাবে কিনা কিংবা ব্যাপারটা কতদূর গড়াতে পারে, সর্বোপরি নিজের বউ বাচ্চার নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ.... এসব চিন্তা না কইরা হুট করে একজন মানুষকে গুলি করে মেরে ফেলবে, এটা পুরোপুরিই যুক্তিবিরুদ্ধ।

কাজেই, ফরেনসিক রিপোর্টে যদিও পুলিশ অফিসারদের ব্যবহৃত "সেইম ক্যালিবারের গুলি" পাওয়া যায়ও আমি বিশ্বাস করিনা যে, এই Deadly shoot-গুলি সে করেছে। আচুদাটাকে সাইনবোর্ড বানিয়ে দূর থেকে অন্য কোন পেশাদার "শুট্যার স্নাইপার" সেইম ক্যালিবারের পিস্তল দিয়ে গুলিগুলি করেছে।

এই চোদনাটা সম্ভবতঃ কেবল তাকে "সেট করার দায়িত্বটাই" (গাড়ি থামিয়ে বাইরে আনা) পালন করেছে.... টাকাপয়সা, মদ, মাগী বা এরকম কিছুর লোভে পড়ে। এমনও হতে পারে যে, তাকে হয়তো কোনভাবে ব্ল্যাকমেইল কিংবা জিম্মি করে এই কাজ করানো হয়েছে। সামগ্রিকভাবে #পুলিশের #নৈতিক_অবক্ষয় এর সুযোগটা কাজে লাগিয়েছে হয়তো #দেশদ্রোহী_গ্রুপ।।

#Expert_opinion: একজন প্রফেশনাল এনালিস্ট লিখেছেন, "যারা বলতে চান তিনি হাতে পিস্তল উঁচিয়ে ধরায় উক্ত পুলিশ কর্মকর্তা তাঁকে একাধিকবার গুলি করেছেন, তাঁদের বলি ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখবেন। এসএসএফ তথা স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সে কিরূপ ট্রেনিং করানো হয়! ক্লোজ কন্টাক্ট সিচুয়েশানে একজন মিলিয়ন ডলার ওয়ার্থ অফ লেথাল স্পেশাল এজেন্ট বনাম একজন পুলিশ এর সাব-ইন্সপেক্টরের ডুয়েলে কে কয়টা গুলি চালাতে পারে।"।

আমার ওয়ালে ফেইসবুক পোস্টের লিংকঃ


যত বিতর্কই হোকনা কেন, ইলিয়াস কোবরা সাহেব নিজেকে যতই বুজুর্গ দাবী করুননা কেন, এখনো পর্যন্ত এটাই রাশেদ সিনহা হত্যাকাণ্ডের সবচেয়ে লজিক্যাল এবং সুপ্রমাণিত ছক হিসেবে প্রতীয়মাণ হচ্ছে।

৫জন মিলে ৩টি নিঃছিদ্র কিলিং ট্র‍্যাপ পাতেনঃ
১. মারিসঘোণা গ্রামে ওসি প্রদীপের নিজস্ব এজেন্টদের দ্বারা ডাকাত ডাকাত চিৎকার জুড়ে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করার পরিকল্পনা করা হয়।

২. কিন্তু সেখান থেকে জীবন বাঁচিয়ে মেজর সিনহা যদি টেকনাফের দিকে রওনা হতেন তাহলে তিন কিলোমিটার সামনে বড়ডিলে পৌঁছেই তিনি ওসি বাহিনীর নির্বিচার গুলিতে বেঘোরে জীবন হারাতেন।

৩. অন্যদিকে মেজর তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে হিমছড়ি রিসোর্টের দিকে রওনা দিলেও শামলাপুরে তার জীবন কেড়ে নিতে এসআই লিয়াকতের টিমকেও পূর্ণ প্রস্তুতিতে রাখা হয়।  

আসলে কোনো বিকল্প উপায় অবলম্বন করেই মেজর সিনহা যাতে প্রাণ নিয়ে ফিরতে না পারেন তা ১০০ ভাগ নিশ্চিত করেই পাকা পরিকল্পনা আঁটেন এসপি মাসুদ। ওসি প্রদীপের নেতৃত্বে তা বাস্তবায়িত হয়েছে অব্যর্থভাবেই।

অথবা 

শুনতে পারেন ইউটিউবেও

অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা রাশেদ হত্যা মামলার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে র‍্যাবের তদন্তদল। ফেইসবুক পোস্টের লিংক (ভিডিও)



ব্রেকিংঃ ১৭/০৮/২০২০
ওসি প্রদীপ, ইলিয়াস কোবরা ও এস আই লিয়াকতসহ ৯১জনের ব্যাংক একাউন্ট ফ্রিজ!


ব্রেকিংঃ সিনহার হাতে কোনো অস্ত্র ছিলো না: র‍্যাব প্রধান।

সিনহার হাতে কোনো অস্ত্র ছিলো না: র‍্যাব প্রধান

অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার তদন্ত কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে যা যা প্রয়োজন সবই করা হচ্ছে। তদন্তে ‘অত্যন্ত গুরুত্ব ও পেশাদারিত্বের’ সঙ্গে করছে র‌্যাব। এ কথা জানিয়েছেন র‌্যাবের মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

র‌্যাবের প্রধান বলেন, সিনহার গাড়ি যখন শামলাপুর চেকপোস্টে থামানো হয়, তখন গাড়ি থেকে নেমে হাত তুলে, হাঁটু গেড়ে বসেন তিনি। হাতে ছিলো না কোনো অস্ত্র। ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী র‌্যাব মহাপরিচালককে এমন তথ্যই জানান নতুন তদন্ত কর্মকর্তা। শিগগিরই তদন্ত শেষ হবে জানিয়ে র‌্যাব ডিজি বলেন, পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা তদন্তে বিব্রত নন তারা।

২১/০৮/২০২০ তারিখে খুনি প্রদীপ-লিয়াকত-নন্দদুলালকে নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে র‍্যাবের নুতন তদন্তকারী আইও এবং র‍্যাবের সিনিয়র কর্মকর্তাগণ(২টি ফুটেজ):

ওসি প্রদীপকে নিয়ে তদন্তদল টেকনাফের ঘটনাস্থলে।

ফেইসবুক পোস্টের লিংক (ভিডিও)


দুই মিনিটেই সিনহা হত্যা; বর্ণনা দিতে ঘটনাস্থলে ওসি প্রদীপসহ তিন আসামি।

ফেইসবুক পোস্টের লিংক (ভিডিও)



“মাদক সেবন দুরে থাক, আমার ভাই জীবনে একটা সিগারেটও খায়নি”- মেজর সিনহা বোন। 
শারমিন বলেন, ‘আমার ভাইয়ের বিরুদ্ধে মাদকের অভিযোগ আনা হয়েছে;  মাদক সেবন দুরে থাক আমার ভাই তো জীবনে একটা সিগারেট পর্যন্ত খায়নি।’


গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও প্রতিবেদনঃ  
অনেক প্রসংগ ওঠে এসেছে এই সংলাপে... 
১. সিনহা হত্যা,
২. ওসি প্রদীপের কন্টাক্ট কিলিং,
৩. পকেটে ইয়াবা ঢুকিয়ে কিংবা কোমরে পিস্তল গুজে মামলা,
৪. অন্ততঃ ৩০% বানোয়াট মামলা,
৫. সরকার দলীয় কর্মীদেরকেও হত্যা,
৭. এসপি মাসুদের উদাসীনতা। 
মেট্রোসেম টু দ্য পয়েন্ট - ৬৪৩ || উন্মোচিত সিনহা হত্যাকাণ্ড || To The Point

বিষয়: উন্মোচিত সিনহা হত্যাকাণ্ড

অতিথি সংযোগঃ
লে. কর্ণেল আশিক বিল্লাহ
পরিচালক, আইন ও মিডিয়া উইং, র‌্যাব হেডকোয়ার্টার

নাজনীন সারোয়ার কাবেরী
সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, কক্সবাজার

সঞ্চালনাঃ সোমা ইসলাম
প্রযোজনাঃ রাজু আলীম
পরিকল্পনাঃ জাহিদ নেওয়াজ খান


প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদাতা মুয়াজ্জিন নিখোঁজ!

সিনহা হত্যা: তিন প্রত্যক্ষদর্শীকে হুমকি, একজন নিখোঁজ

নিজস্ব প্রতিবেদক ডেইলি-বাংলাদেশ ডটকম

প্রকাশিত: ১৭:৫৬ ১৪ আগস্ট ২০২০  

  
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানকে গুলি করার ঘটনার তিন প্রত্যক্ষদর্শীকে হুমকি দেয়া হয়েছে। জানা গেছে, ওই দিনের ঘটনা গণমাধ্যমে বর্ণনা করায় তাদের এ হুমকি দেয়া হয়। এরইমধ্যে ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী নিখোঁজ হয়েছেন। আর বাকি দুইজন রয়েছেন চরম আতঙ্কে।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী শামলাপুরের বাইতুন নূর জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা শহিদুল ইসলাম বলেন, সিভিল ড্রেসে ও পুলিশের পোশাকে কয়েকজন এসেছিল। তারা আমাকে বলেছেন, মসজিদের ইমাম সাব, আপনার এটা নিয়ে কিসের এতো কিছু। আপনি এ রকম ইয়ে করবেন না, ইয়ে করলে মানি আপনাকে এ রকম এ রকম করা হবে। এটা স্বাভাবিক।

‘এ রকম এ রকমের’ ব্যাখ্যা জানতে চাইলে শহিদুল ইসলাম বলেন, এটা কি করা হবে সেটা পরিপূর্ণভাবে বলেনি তারা।

সিনহা ঘটনার আরেক প্রত্যক্ষদর্শী শামলাপুরের রোহিঙ্গা মসজিদের মুয়াজ্জিন মো. আমিন। ঘটনার একদিন পর থেকে তার খোঁজে পাচ্ছে না পরিবার।

মুয়াজ্জিনের স্ত্রীর দাবি, এ পর্যন্ত চার বার আমিনের খোঁজ করেছে পুলিশ। তিনি জানান, ঈদের দিন পিঠা খেয়ে বাড়ি থেকে বের হন আমিন। আর বাড়িতে ফেরেননি। তার খোঁজ এখনো পাননি তিনি। পুলিশ বাড়িতে এসে ভিডিও করেছে। এ সময় তার স্বামীকে না পেলে সমস্যার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে পুলিশ।

ঘটনার আরেক প্রত্যক্ষদর্শী অটো-রিকশাচালক কালাম। তিনি জানান, রাতে তার ঘরে ঢুকে তিনি কালাম কিনা জানতে চায় পুলিশ। 

বিস্তারিত নিউজ লিংক


সিনহা হত্যা মামলায় পরিস্কার তথ্যচিত্র পেয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা : র‌্যাব। 

বিস্তারিত নিউজ লিংক


নিচে বিভিন্ন অনলাইন এক্টিভিস্টগণের ওয়াল থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিশেষজ্ঞ মতামতগুলি সংগ্রহ করে  সংযুক্ত করা হলোঃ

*****************
উপরের (নীল লেখায়) লিংকে ক্লিক করে ভিডিওতে দেখুন খুনের ঘটনার পরপরই কক্সবাজারের এসপি সাহেবের সাথে কথা বলে খুনী লিয়াকত ও ওসি প্রদীপ।

দৃশ্যপটে নতুন চরিত্র প্রবেশঃ সার্জেন্ট আইয়ুব আলী (সেনা সদস্য):
ওনি ঘটনার ৩০ মিনিটের মধ্যে মার্ডার স্পটে যান। মোবাইল ফোনে দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী (ছবি ও ভিডিও) করতে চাইলে পরিচয় জিজ্ঞাসা করে এস আই লিয়াকত। পরিচয় জানার পর তাঁর (সৈনিক) আইডি কার্ড এবং মোবাইল দুটোই কেড়ে নেয়, পুলিশ।

যদিও তাঁর মৃত্যুর পর টেকনাফ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দদুলাল রক্ষিত এজাহারে চারটি গুলির কথা উল্লেখ করেন। 
প্রশ্ন উঠছে, অন্য দুটি গুলি তাহলে কে ছুড়েছে?

কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে সিনহা মো. রাশেদের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন এসআই মো. আমিনুল ইসলাম। কক্সবাজার সদর মডেল থানার এই এসআই নিয়ম অনুযায়ী যে অবস্থায় মৃতদেহটি পেয়েছেন, তার বিবরণ লিপিবদ্ধ করেছেন।

ওই প্রতিবেদনে লেখা, ‌বাঁ পাশে কাঁধের নিচে গভীর রক্তাক্ত জখম একটি, বাহুতে একটি, বাঁ পাঁজরে একটি, বাঁ কোমরের ওপর একটি, পিঠের পেছনে একটি, কোমরের ভেতরে একটি—মোট ছয়টি গুলির রক্তাক্ত গভীর চিহ্ন পাওয়া গেছে।

সুরহতহাল প্রতিবেদন তৈরির সময় উপস্থিত ছিলেন মর্গের কর্মী আহামদ কবির মনু।

এসআই আমিনুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ৩১ জুলাই দিবাগত রাত দেড়টার দিকে তিনি মৃতদেহটির সুরতহাল করেন। যেখানে যে জখম পেয়েছেন, সেভাবেই লিখেছেন। তিনি ছয়টি গুলির আঘাত পেয়েছেন।

মৃত্যুর পর টেকনাফ থানায় পুলিশ মামলা করে। এজাহার অনুযায়ী গুলি ছুড়েছিলেন টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক লিয়াকত আলী।

Source:--- 

৬টি গুলির ব্যাখা কি?


মাস্টার প্ল্যান করে অবঃ মেজর সিনহাকে মারা হয়েছে!
========
৫ সেকেন্ডে ৮টা গুলি করতে পারে এসএসএফ, এসআই লিয়াকত কি তার চেয়েও ক্ষিপ্র/এক্সপার্ট! | Ex Army Officer

এসএসএফে নিয়োগের মূল শর্তঃ ৫সেকেন্ডে নুন্যতম ৮টা রাউন্ড ফায়ারের সক্ষমতা


ব্রেকিংঃ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পিকআপ ভ্যানে করে হাসপাতালে নেয়া হচ্ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদকে। এ সময় মৃত্যুমুখে থাকা সিনহা বাঁচার জন্য পুলিশ কর্মকর্তা লিয়াকতের কাছে অক্সিজেন চেয়েছিলেন। কিন্তু অক্সিজেনের বদলে লিয়াকত তাকে পিকআপে বসেই আরো দুটি গুলি করে। বন্ধুদের কাছে এমন বর্ণনা দিয়েছেন ওই পিকঅ্যাপের চালক আবুইয়া।

আবুইয়ার বন্ধু সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক গণমাধ্যমকে এ বিষয়টি জানিয়েছেন। এর আগে চেকপোস্টে তল্লাশির সময় হাত উচু করা অবস্থাতেই সিনহাকে গুলি করে পুলিশ কর্মকর্তা লিয়াকত। চেকপোস্টে গুলি করার এই বর্ণনা গণমাধ্যমের কাছে দিয়েছেন স্থানীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন।

জানা গেছে, কক্সবাজারের টেকনাফ মেরিনড্রাইভে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি’র তল্লাশি চৌকি রয়েছে। অন্যান্য চেকপোস্টের থেকে শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টটি একটু আলাদা। অন্য চেকপোস্টগুলো নির্জন জায়গায় হলেও এই চেকপোস্টটির পাশে বাজার, মসজিদ, লোকালয় রয়েছে।

অক্সিজেন চাইলে মেজর সিনহার বুকে আরও গুলি চালায় লিয়াকত!


খুনের পর মিথ্যা বানোয়াট মামলা করার জন্য আইনী পরামর্শ নিচ্ছে ওসি প্রদীপ (৫মিনিটের কল রেকর্ড)!

সিনহা রাশেদকে হত্যা করে হত্যাকাণ্ড থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য আইনি পরামর্শ নিলেন ওসি প্রদীপ কুমার দাস।

এই কথোপকথনে সুস্পষ্ট হচ্ছে যে, ভ্রমণ ভিত্তিক ভিডিও ডকুমেন্টারি তৈরি করতে গেলে ঠাণ্ডা মাথায় রাশেদকে হত্যা করা হয় এবং পুলিশের দায়েরকৃত মামলা সম্পূর্ণ মিথ্যার উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে।

ওসি প্রদীপ ও আইনি পরামর্শদাতার কথোকথন তুলে ধরা হলো:


মেজর সিনহা হত্যাকান্ড: সিফাতের জিজ্ঞাসাবাদের ভিডিও ফাঁস। পাওয়া গেল চাঞ্চল্যকর তথ্য-

আংশিক ভিডিওর লিংক


প্রাসংগিক লিংক সমূহঃ

ঔদ্ধ্যত্বপূর্ণভাবে মেজর সিনহাকে হত্যাঃ যা ঘটেছিল সেদিন



♦💖♦ সদয় দৃষ্টি আকর্ষণঃ ♦💖 

(মতামত/কমেন্ট কোথায় করবেন? ) 

ফেইসবুক পোস্টের মতোই  এখানেও (পোস্টের একেবারে নিচে গিয়ে স্ক্রিনশটে লাল দাগ দ্বারা চিহ্নিত স্থানে)   

ভালো মন্দ, পক্ষে-বিপক্ষে কমেন্ট করা যায়

পাশাপাশি, ওই কমেন্ট বক্সে এই ব্লগের সাথে সম্পৃক্ত যে কোন ধরনের নিউজ লিংকও কমেন্ট পোস্ট করতে পারেন।

আপনাদের মূল্যবান মতামত আমার ব্লগিংয়ের অনুপ্রেরণা ।  সবাইকে ধন্যবাদ।


👇👇👇 নিচে কমেন্ট বক্স👇👇👇







Comments

Popular posts from this blog

সচিবালয়কে 'হিন্দু-আলয়' -এ রূপান্তর! নেপথ্যে কারা? কি হতে চলেছে বাংলাদেশে?

জাপানে বাংলাদেশী রসায়ন বিজ্ঞানীর অনন্য আবিষ্কারঃ করোনার 'সাময়িক প্রতিরোধ' ও "চিকিৎসা" কেবল ১টি মাত্র ওষুধেই ( One Medicine Treatment)

কাল্পনিক অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত ডানপন্থী ব্লগারদের দুঃখের দিনের কান্ডারী ফারাবির নিঃশর্ত মুক্তি চাই