Skip to main content

নারী নির্যাতনকারী নারী ওসিঃ মর্জিনা


         (নারী নির্যাতনকারী নারী ওসিঃ মর্জিনা)   

কক্সবাজারের ওসি মর্জিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে সে ওসি প্রদীপের সহযোগী হয়েছে নানা অপকর্ম করেছে। 
এবার তার বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের তথ্য প্রমাণ এসেছে আমার কাছে। উখিয়া থানার এক কনস্টেবলের সাথে এই মেয়ের রিলেশন ছিলো। বিয়ে করার কথা বলে কনস্টেবল মেয়ের সাথে গভীর সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। এরপর বিয়ে করতে রাজি হয়না। পরবর্তীতে মেয়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করলে কনস্টেবল থেকে টাকা খেয়ে ওসি মর্জিনা ও তার অপরাধ কার্যের সহযোগী পুলিশ এই মেয়েকে নির্যাতন করে।

ডানপাশে মেয়েটির শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন। মর্জিনা ও তার সহযোগী পুরুষ সদস্যের ২ দিনের নির্যাতনে মেয়েটির কাপড়চোপড়ও রক্ত ভিজে যায়। 
স্পর্শকাতর জায়গাগুলোতে আঘাত করে পুলিশের পুরুষ সদস্যরা....... কোন আইনে পুরুষ সদস্য দিয়ে মেয়েদের নির্যাতনের কথা বলা আছে?

এই নির্যাতন আবার বৈধ করতে এসে অনেকে মেয়েটির দোষ ধরতে আসবে। মেয়েটি দাবি করেনি সে নির্দোষ। কিন্তু যেখানে কনস্টেবলের শাস্তি হওয়ার কথা, সেখানে পুরুষ সদস্য দিয়ে ওসি মর্জিনা শুধু মেয়েটিকেই ২ দিন ভর নির্যাতন করেছে। এবং এই নির্যাতনে নিজেও অংশ নিয়েছে...

ওসি মর্জিনার ভয় নাই, প্রত্যাহার ব্যতীত কোন শাস্তি নাই।

মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন



ব্রেকিং নিউজ (২৫/০৮/২০২০) অবশেষে....  

ছাত্রী নির্যাতন: উখিয়া থানার ওসি মর্জিনাসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা

ছাত্রী নির্যাতন: উখিয়া থানার ওসি মর্জিনাসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা

২৫ আগস্ট, ২০২০ | ৪:০৭ অপরাহ্ণ

কক্সবাজার সংবাদদাতা

পুলিশের এক সদস্যের সাথে প্রেমের পর বিয়ের প্রস্তাব তোলায় থানায় বেঁধে নির্মম নির্যাতনের শিকার ভুক্তভোগী এক ছাত্রী অবশেষে মামলা দায়ের করেছে উখিয়া থানার ওসি মর্জিনা আকতার, কনস্টেবল মো. সুমন, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নুরুল ইসলাম ও এ.এস.আই মো. শামীমের বিরুদ্ধে।

আজ মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্র্যনাল-৩ এ রিয়াদ সোলতানা নুরী নামের এক মহিলা মামলাটি দায়ের করেন।

আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। বাদী কক্সবাজারের একটি বেসরকারি কলেজের ছাত্রী বলে জানা গেছে। তিনি নারী নির্যাতন আইনের ৯ (১) তৎসহ দ:বি: আইনের ৩২৩/৩২৪/৩৪২/৩৭৯/৫০৬ ধারা মতে অভিযোগ আনেন। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই ট্রাইব্যুনালের পি.পি এডভোকেট একরামুল হুদা।

বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন  


উখিয়া থানায় ওসিসহ ৪ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলাঃ

পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নুরুল ইসলাম এবং এ.এস আই মোঃ শামীমের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এ রিয়াদ সোলতানা নুরী নামের এক মহিলা মামলাটি দায়ের করেন।
আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

বাদি কক্সবাজারের একটি বেসরকারী কলেজের ছাত্রী বলে জানা গেছে। তিনি নারী নির্যাতন আইনের ৯(১) তৎসহ দঃবিঃ আইনের ৩২৩/৩২৪/৩৪২/৩৭৯/৫০৬ ধারা মতে অভিযোগ আনেন।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই ট্রাইব্যুনালের পি.পি এড. একরামুল হুদা।

ফেইসবুক পোস্টের লিংকঃ   



অভিযানের সময় ৫ টাকার পয়সাও নিয়ে গেছেন উখিয়ার থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মর্জিনা আকতার। পাশাপাশি ওসি প্রদীপের সঙ্গে মিলে মা, বোন ও আমাকে নির্যাতন করেছেন অমানুষিকভাবে। তারা ১৮ লাখ টাকার নেয়ার কথা বলে নিয়ে গেছে ৫১ লাখ টাকার বেশি। ওই দুই ওসি এই ন্যাক্কারজনক অভিযানে আমার নির্দোষ শ্বশুরকে যেমন নিয়ে গেছে, একই সঙ্গে নিয়ে গেছে আমাদের সহায় সম্বলও।

উপরের কথাগুলো বলেছেন কক্সবাজারের উখিয়া কুতুপালং এলাকার ইউপি সদস্য কথিত বন্দুকযুদ্ধে সম্প্রতি সময়ে নিহত বখতিয়ার মেম্বারের পুত্রবধূ রোমানা শারমিন।

ওসি মর্জিনার ভাংতি পয়সা তত্ব নিয়ে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

২৩ জুলাই, অর্থাৎ সেদিন সন্ধ্যার পর উখিয়ার বখতিয়ার মেম্বারের বাড়িতে আবারও আসেন টেকনাফের ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও উখিয়া থানার ওসি মর্জিনা আক্তার। এ দফায় ভেঙে ফেলা হয় ক্লস সার্কিট ক্যামেরা(CCTV)। তারপর চালানো হয় তল্লাশি (ও লুটতরাজ) 

বখতিয়ার মেম্বারের ছেলের বৌ বলেন, আমি বলি মহিলা পুলিশ কই? পুরুষরা কেন আমার শাশুড়ির হাত ধরতেছে। তিনি হজ করে এসেছেন। এই কথার বলার পরই ওসি প্রদীপ আমাকে এমন একটা চড় মারেন জীবনে আমি এরকম মার খাইনি কারো কাছ থেকে।

এদিকে রাত ১২টার দিকে খবর ছড়িয়ে পড়ে টেকনাফের হ্নিলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। রাত আড়াইটার দিকে টেকনাফ ভয়েস নামের একটি ফেসবুক পেজ-এ এমন খবরও আসে। সেখানে যোগাযোগ করে পরিবার জানতে পারে বখতিয়ার মেম্বার ও মোহাম্মদ তাহের নামের দু’জনের মৃত্যু হয়েছে ‘বন্দুকযুদ্ধে’। ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে আসে তাদের লাশ।

এর আগে ২৩ তারিখ রাতেই একটি মাদক মামলা দায়ের করা হয় টেকনাফ থানায়। আসামি করা হয় ১৫ জনকে। তারপর অস্ত্র মামলাসহ আরও একটি মামলা হয়। যাতে আসামি করা হয় বখতিয়ার মেম্বারের তিন ছেলেকে।

CCTV ভেংগে চালানো হয় নজিরবিহীন লুটতরাজ 

অথচ আজকে মহসিন ভাইয়ের করা প্রতিবেদনে দেখতে পেলাম ওইদিন ওসি মর্জিনা নিজে থেকে বখতিয়ারকে ঘর থেকে ধরে টেকনাফের ওসি প্রদীপের হাতে তুলে দেয়।

মজার ব্যাপার হচ্ছে- বখতিয়ারের পরিবারের অভিযোগ প্রদীপ ১৮ লাখ টাকা হাতিয়ে সন্তুষ্ট থাকলেও ওসি মর্জিনা ঘরে থাকা ভাংতি টাকাও নিয়ে যায়।


ব্লু-টুথ ওসি হিসেবে পরিচিতি পাওয়া উখিয়া ওসি মর্জিনার কু-কীর্তি সম্পর্কে.... 

একজন দক্ষ ইউটিউবার এর অসাধারণ বিশ্লেষণ!   


আরো পড়ুনঃ

ওসি প্রদীপ ও মর্জিনার ক্রসফায়ার ফাঁদ


আমার অন্য দু'টি প্রাসঙ্গিক ব্লগ পোস্টঃ   

মেজর রাশেদ সিংহা হত্যাকাণ্ডঃ অনুসন্ধান ও বিশেষজ্ঞ মতামত

ঔদ্ধ্যত্বপূর্ণভাবে মেজর সিনহাকে হত্যাঃ যা ঘটেছিল সেদিন


♦💖♦ সদয় দৃষ্টি আকর্ষণঃ ♦💖 

(মতামত/কমেন্ট কোথায় করবেন? ) 

ফেইসবুক পোস্টের মতোই  এখানেও (পোস্টের একেবারে নিচে গিয়ে স্ক্রিনশটে লাল দাগ দ্বারা চিহ্নিত স্থানে)   

ভালো মন্দ, পক্ষে-বিপক্ষে কমেন্ট করা যায়

পাশাপাশি, ওই কমেন্ট বক্সে এই ব্লগের সাথে সম্পৃক্ত যে কোন ধরনের নিউজ লিংকও কমেন্ট পোস্ট করতে পারেন।

আপনাদের মূল্যবান মতামত আমার ব্লগিংয়ের অনুপ্রেরণা ।  সবাইকে ধন্যবাদ।


👇👇👇 নিচে কমেন্ট বক্স👇👇👇






Comments

Popular posts from this blog

সচিবালয়কে 'হিন্দু-আলয়' -এ রূপান্তর! নেপথ্যে কারা? কি হতে চলেছে বাংলাদেশে?

জাপানে বাংলাদেশী রসায়ন বিজ্ঞানীর অনন্য আবিষ্কারঃ করোনার 'সাময়িক প্রতিরোধ' ও "চিকিৎসা" কেবল ১টি মাত্র ওষুধেই ( One Medicine Treatment)

কাল্পনিক অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত ডানপন্থী ব্লগারদের দুঃখের দিনের কান্ডারী ফারাবির নিঃশর্ত মুক্তি চাই