(বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুঃ এই "রহস্যময় হাসি)
সদয় দৃষ্টি আকর্ষণঃ
শুরুতে "ইতিবাচক বক্তব্য গুলো" রাখা হলো। সর্বশেষ "স্পর্শকাতর ইস্যুগুলি এবং গোয়েন্দা তথ্য" পোস্টের শেষের দিকে সংযোজিত। ছবি ও ভিডিও ফাঁস হওয়ার ব্যাপারে শিপ্রার আনুষ্ঠানিক বক্তব্যও সংযুক্ত করা হয়েছে।
= = =
আপনারা দয়া করে সিফাত - শিপ্রার ব্যাপারে আবেগপ্রবণ হবেননা। কারণ তারা সত্যিকার অর্থে পুরোপুরি মুক্ত নন। খুব সম্ভবতঃ তদন্তাধীন মামলার ব্যাপারে মুখ না খোলার শর্তে তাদেরকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন বা শর্তসাপেক্ষ জামিন এরকম কোন প্রক্রিয়ার সাময়িক মুক্তি(!) দেওয়া হয়েছে।
তাছাড়া, তারা র্যাব এর মামলায় রাজসাক্ষী হলেও পুলিশের দায়ের করা মাদক ও খুনের মামলার মামলায় আসামি। মুখ খুললেই ওসব মামলা এ্যাক্টিভ করা হবে, চুপ রাখার জন্য এমন হুমকি দিয়ে রাখা হয়েছে.... আমি প্রায় ১০০% কনফার্ম।
মিন্নীকেও একই প্রক্রিয়ার জামিন দেওয়া হয়েছিলো, মনে আছে? মিন্নীর জামিনের ধরণও অনেকটা একই রকম ছিলো। সেও এখন ফেইসবুক ব্যবহার করে, শপিংয়ে যায়, আত্মীয় স্বজনদের বাসায় বেড়াতে যায়, কলেজ কিংবা কোচিংয়ে যেতেও বাধা নেই। কিন্তু সাংবাদিক বা এক্টিভিস্টদেরকে সাক্ষাৎকার দেওয়া নিষেধ।
আর এরা যা করছে, করবে, বলছে, বলবে.... সবই RAB- DGFI এর শেখানো / নির্দেশিত বুলি, No doubt.
এগুলো "তারা বন্দী নন" এটা প্রমাণ করার জন্য (পাবলিক এক্সপোজার) করাচ্ছে RAB ও মামলার সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অথোরিটিরা। তাদের মুভমেন্টস এন্ড এক্টিভিটিস কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত, যা তারা এডজাস্ট করতে পারছেনা বলেই এভাবে উল্টাপাল্টা কথা বলছে।
(শিপ্রার যে ভিডিওটি বিতর্কের জন্ম দিয়েছে)
মেজর রাশেদ খান (অবঃ) এর হত্যার ঘটনাকে ফোকাস না করে হঠাৎ শিপ্রা কেন নিজেদের চ্যানেলের প্রচারণায় ব্যস্ত হয়ে গেলো? ডয়চে ভেলের সাক্ষাৎকারে শিপ্রাঃ
* সেদিন রাতে কি হয়েছিলো? শিপ্রা উত্তরে বলে, সরি আমি এবিষয়ে কোন মন্তব্য করতে পারছি না।
* আপনাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, আসলেই কি আপনার কাছে কোন মাদক ছিলো? শিপ্রা উত্তরে বলে, সরি আমি এবিষয়ে কোন মন্তব্য করতে পারছি না।
* যেদিন তাকে হত্যা করা হয়, সেদিন কি তিনি সেনাবাহিনীর combat shift, pant, shoes পরে ছিলেন? শিপ্রা বরাবরের মতে বলে, আপনি যদি কেইস রিলেটেড কোন প্রশ্ন না করেন, তাহলে আমি খুশি হবো।
* জাস্ট গো ও ভ্রমণ বিষয়ক আইডিয়াটা কার ছিলো? আচ্ছা মেজর রাশেদ খান (অবঃ) নাকি আপনাদের? শিপ্রা উত্তরে বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে একটা ইউটিউব চ্যানেল খুলবো বলে চিন্তা করছিলাম, এবং প্ল্যানটা সিনহার সাথে যখন শেয়ার করি তখন সে আগ্রহ দেখায় ও বলে, Let's do it together. বিস্তারিত নিচের লিংকে ক্লিক করে পড়ুনঃ
(
বিতর্কিত সাংবাদিক অঞ্জন রায়ের সাথে এই
ঘনিষ্ঠ ছবিটাও যে বিতর্কের আগুনে ঘি ঢেলে দেবে, তা নিশ্চিত)
অ্যাপভিত্তিক তাফসির ও হাদীস শরীফ নিয়ে কাজ করেন, এরকম একজন এক্টিভিস্ট এর পোস্টঃ
#মেয়েটা_তার_বন্ধুর_মৃত্যুতে_হাসে_কেন?
#উত্তরে- আল্লাহ ১৪০০ বছর পূর্বে মুসলিমদেরকে সতর্ক করেছিলেন! আমরা কুরআনের শিক্ষা নিই না কেন? বলুন আল্লাহ এই বানী আমরা ক'জনে অনুসরণ করি? আল্লাহর কথা অমান্য করে কিসের চেতনায় কেন এসব দালালদেরকে আমরা সচিবালয়; ব্যাংক; আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে নিয়োগ দিচ্ছি
#আল্লাহর_সতর্কতা_সংকেত:
সূরা আল ইমরান (آل عمران), আয়াত: ১১৯
هَٰٓأَنتُمْ أُو۟لَآءِ تُحِبُّونَهُمْ وَلَا يُحِبُّونَكُمْ وَتُؤْمِنُونَ بِٱلْكِتَٰبِ كُلِّهِۦ وَإِذَا لَقُوكُمْ قَالُوٓا۟ ءَامَنَّا وَإِذَا خَلَوْا۟ عَضُّوا۟ عَلَيْكُمُ ٱلْأَنَامِلَ مِنَ ٱلْغَيْظِ قُلْ مُوتُوا۟ بِغَيْظِكُمْ إِنَّ ٱللَّهَ عَلِيمٌۢ بِذَاتِ ٱلصُّدُورِ
অর্থঃ দেখ! তোমরাই তাদের ভালবাস, কিন্তু তারা তোমাদের প্রতি মোটেও সদভাব পোষণ করে না। আর তোমরা সমস্ত কিতাবেই বিশ্বাস কর। অথচ তারা যখন তোমাদের সাথে এসে মিশে, বলে, আমরা ঈমান এনেছি। পক্ষান্তরে তারা যখন পৃথক হয়ে যায়, তখন তোমাদের উপর রোষবশতঃ আঙ্গুল কামড়াতে থাকে। বলুন, তোমরা আক্রোশে মরতে থাক। আর আল্লাহ মনের কথা ভালই জানেন।
ফেইসবুক পোস্টের লিংকঃ
#আল্লাহ_আরো_সতর্ক_করে_বলেন,সূরা আল ইমরান (آل عمران), আয়াত: ১২০
তোমাদের যদি কোন মঙ্গল হয়; তাহলে তাদের খারাপ লাগে। আর তোমাদের যদি অমঙ্গল হয় তাহলে আনন্দিত হয় আর তাতে যদি তোমরা ধৈর্য্যধারণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে তাদের প্রতারণায় তোমাদের কোনই ক্ষতি হবে না। নিশ্চয়ই তারা যা কিছু করে সে সমস্তই আল্লাহর আয়ত্তে রয়েছে- কুরআন:৩:১২০। পুরো কুরআনে এরূপ আরো বহু আয়াত রয়েছে!
প্রচন্ড ক্ষুদ্ধ কোটা সংস্কার আন্দোলনের জনপ্রিয় নেতা রাশেদ!
... আপনি বলছেন মেজর রাশেদ খান (অবঃ) মারা গেছে। তিনি মারা গেছে নাকি তাকে হত্যা করা হয়েছে? আপনি হত্যা আর মারা যাওয়ার পার্থক্য বোঝেন?
ভাই, বাংলাদেশের মানুষ মাথায় তুলতে পারে, আবার মাথা থেকে ধপাস করে ফেলতেও পারে।
আমরা মেজর রাশেদ খান (অবঃ) এর বিচার চাই। নিজের প্রচারণা ও নিজের ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে কথা বলে মেজর রাশেদ খান (অবঃ) এর হত্যার বিষয়টা হালকা করতে আসবেন না। পরে এটা নিয়ে কাজ করার যথেষ্ট সময় পাবেন। আর এই মুহুর্তে আপনার মুখের হাসি বড্ড বিরক্ত লাগছে। নিজের সহকর্মী হত্যার কোন ছাপ আপনার ভিতরে লক্ষ্য করতে পারছিনা। অথচ আপনাদের সবচেয়ে সোচ্চার হওয়ার কথা ছিলো।
আপনি যেহেতু মেজর রাশেদ খান (অবঃ) এর হত্যা ও মামলা রিলেটেড কোন কথা বলতে চাচ্ছেন না, তাহলে চুপ থাকেন। অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ে এনে মেজর হত্যার বিষয়টিকে হালকা করতে আসবেন না। আমি বুঝতেছি না, এটা আপনার অতিউৎসাহী মনোভাব নাকি নিজকে বড় সেলিব্রিটি ভাবতে শুরু করেছেন, নাকি কোন কারও চাপে পড়ে এসব অপ্রাসঙ্গিক বিষয় সামনে আনছেন?
মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন
ফেইসবুকে পোস্টের লিংকঃ
ধূমপায়ী, মদপায়ী, বহুগামী..... এক ট্যালেন্টেড এসপিওনাজ এজেন্ট বলে আশংকা করা হচ্ছে এই বহুরূপী, রহস্যময়ী এবং লাস্যময়ী শিপ্রা দেবনাথকে!
লাপটপ এবং ৩টি হার্ডডিস্ক (পিসির এবং এক্সটার্নালগুলি সহ) চুরি! সন্দেহের তীর "সুহাসিনী" শিপ্রার দিকেঃ
মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খাঁন (অবঃ)কে হত্যার পর
গত ৩১ জুলাই রাত ১২ টার পর নিলিমা রিসোর্টে অভিযান চালায় হিমছড়ি পুলিশ ফাঁড়ির একটি দল। অভিযানের ভিডিওতে দেখা যায় সিনহা যে রুমে থাকতেন সেখান থেকে উদ্ধার হয় পিস্তলের বেশ কিছু গুলি। কিন্তু শিপ্রার বিরুদ্ধে করা মাদক মামলার জব্দের তালিকায় সেই গুলির কথা উল্লেখ নাই, রয়েছে পুলিশি করার করা সিনহার মৃত্যু মামলায়, যেটি দায়ের হয় টেকনাফ থানায়। নীলিমা রিসোর্ট থেকে ল্যাপটপ ও তিনটি হার্ডডিস্কও গায়েব হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। কিন্তু হিমড়ি পুলিশের অভিযানের সময়ের ভিডিওতে তার সবই দেখা যায়। অভিযানের শুরুতে সেই ল্যাপটপের সামনে বসেই কথা বলতে দেখা গেছে শিপ্রাকে। অভিযানকারীদল সেখানে থাকা ডেক্সটপও নেড়েচেড়ে দেখেন। খোঁজ নেই এই ডেক্সটপের হার্ডডিস্কেরও। এই জব্দ তালিকায় এসব উল্লেখ না থাকলেও টেকনাফ থানা করা মামলায় সিনহার ক্যামেরা ও কিছু সিলি ডিক্সের উল্লেখ আছে।
মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন
*** সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিত অশ্লীল, কুরুচিপূর্ণ ছবি আপলোড .... বহুরূপী(বহুগামীও হয়তো) ... সর্বোপরি আক্ষরিক অর্থেই রহস্যময় ব্যক্তিত্ব এই শিপ্রা দেবনাথ! JIC তে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ এর দাবি তুল্বছেন কেউ কেউ, কেউ আবার রাগে ক্ষোভে তার অশ্লীল ছবিগুলি একের পর এক আপলোড করা শুরু করে দিয়েছেন! ***
মোসাদের ভূমিকায় ‘র’।
মেজর সিনহা হত্যাকান্ডে প্রধান ক্লু হতে পারে এই মেয়েটিই। একে অবিলম্বে JIC(Joint Interrogation Cell) তে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ জরুরী।
এই মেয়ের আচার-আচরণ এবং কর্মকান্ড খুবই সন্দেহজনক। সে কোন সাধারণ মেয়ে নয়। মেজর সিনহাকে হত্যা করতে এই মেয়েকেই ‘র’ এর এদেশীয় এজেন্টরা টোপ হিসেবে ব্যবহার করার সমূহ সম্ভাবনা।
ফেইসবুক পোস্টের লিংকঃ
জাষ্ট গো ব্যাক -----
সিপ্রা হোক অথবা শিপ্রা হোক মানুষ কিন্তু একজনই, তার উপরে নারী। ব্যস, গল্প যেখানে এখন বাস্তব চরিত্রে রুপায়ন হয়েছে, সন্দেহের দানা বেধেঁছে, এলোমেলো বাতাসে গুন্জন উড়ছে মাতাল হাওয়া নিয়ে, ঠিক সেই সময়ে এই মেয়েটির কিছু কথা, কিছু এড়িয়ে যাওয়া প্রশ্ন সিনহার চলে যাওয়াকে বিব্রতকর করছে।
বলা বাহুল্য গতকাল মিডিয়াতে প্রচারিত নীলিমা কটেজ থেকে বুলেট পাওয়া তা শামলাপুরের কিলিং স্পটে জব্দ লিষ্টে লিপিবদ্ধ যেরকম সাজানো ছিলো, টিক সিপ্রার সামনে থাকা ল্যাপটপ ও হার্ড ডিস্ক লাপাত্তার খবর কিন্তু শিপ্রা জানে। তার চোখের সামনে থেকে কে নিয়েগেলো তা অবশ্যই সে জানে। জাষ্ট গো নিয়ে তার নিউ অর্গাজম, অসম্মানের সাথে শহীদ সিনহার নাম উচ্চারন তার পেছনে অনেকগুলো বদ মানুষের ছোয়াঁ আছে তা স্পষ্ট প্রতিয়মান হচ্ছে ক্রমশ।এই মেয়েটি হতে পারতো এক আইডল ও সত্যবাদী নারী কিন্তু তাকে ভুল পথে যারা পা বাড়িয়েছে তারা হয়তো টোপ দিয়েছে অথবা কোন নিষিদ্ধ সম্পর্কের ইঙ্গিত বহন করিয়েছে।
শুরুতেই বলেছিলাম এদেশে সাগর-রুনী, মিতু, তনু, একরাম ও লাষ্ট ট্রাজেডি মেজর সিনহার কিলিং কোন সহজ ও ইজি কিল নয়। এর ভেতরে লুকিয়ে আছে বিশাল সময় নিয়ে নিখুঁত পরিকল্পনা। যদি জাষ্ট গোকে জাষ্ট ব্যাক করেন তাহলে কারেক্টার এবং শিপ্রার ছবিভিত্তিক কারেক্টার তার ইঙ্গিত বহন করে।
লুক দ্য পিকস্------
ফেইসবুক পোস্টের লিংকঃ
শিপ্রা দেবনাথ!!
সুষ্ঠ তদন্ত করলে আমরা হয়তো অনেক কিছু জানতে পারবো।
ছবিগুলো দেখলেই বুঝবেন শিপ্রা কেমন।
সে নারীবাদী মানুষ ও অনেক ছেলে ফ্রেন্ডে বিশ্বাসী। এক টাইপের মেয়ে আছেনা যারা: লিভ টুগেদার করে, সিগেরেট খায় ও যাদের অনেক জাস্টফ্রেন্ডও থাকে। সঠিক তদন্ত হলে থলের বিড়াল বের হবে।
#বিঃদ্রঃ- সবগুলা ছবি দেখুন, নাহলে অনেক কিছুই মিস করবেন
ফেইসবুক পোস্টের লিংক
ভেবেছিলাম সত্য বলবে শিপ্রা দেবনাথ, এখন দেখছি তিনি তার ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে ব্যস্ত, কে কয়টা ভুয়া চ্যানেল খুলল সেই হিসাব নিয়ে ব্যস্ত। আসল ঘটনা কি ঘটেছিল সেইটা বলছেই না। মেজর সিনহার হত্যার পরিকল্পনার সাথে জড়িত থাকতে পারে শিপ্রা দেবনাথ। তার চালচলন কঠিন সন্দেহজনক, দেশদ্রোহী সাংবাদিক অঞ্জন রায়ের সাথে তাঁর কীসের সম্পর্ক!?
সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন নানা ধরনের মন্তব্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আপনাদের মন্তব্য লিখতে পারেন।
ফেইসবুক পোস্টের লিংকঃ
অশ্লীল ছবি এবং ভিডিও সম্পর্কে
আলোচনা সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে শিপ্রা
ব্রেকিং নিউজঃ
আজ ১৭/০৮/২০২০ তারিখে যমুনা টিভিতে শিপ্রা দেবনাথঃ
👉 জোরালোবে সিংহা হত্যার বিচার দাবী।
👉 আত্মপক্ষ সমর্থন।
👉 কক্সবাজারের বিভিন্ন জেলে নির্যাতিতা নারীদের উদ্ধারের আবেদন।
👉 ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ICT আইনে মামলার ঘোষণা।
👉 জব্দকৃত ল্যাপটপ ও হার্ডডিস্ক উদ্ধারের দাবী।
ব্রেকিং নিউজঃ
আজ ১৮/০৮/২০২০ তারিখে মামলা করতে কক্সবাজার মডেল থানায় শিপ্রা।
ব্রেকিং নিউজঃ
আজ ১৯/০৮/২০২০ তারিখে মামলা নেয়নি কক্সবাজার মডেল থানা!
সিনহা হত্যা মামলায় পরিস্কার তথ্যচিত্র পেয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা : র্যাব।
শিপ্রার ডিভাইস থেকে ব্যক্তিগত তথ্য বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই: রামু থানার ওসি।
| র্যাবের হাতে আসছে বহুল প্রতিক্ষীত মেজর রাশেদ-শিপ্রা-সিফাত- এর কম্পিউটার হার্ডডিস্ক এবং ল্যাপটপ। |
ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে পোস্ট করে উসকানিমূলক বক্তব্য দেয়ায় সাতক্ষীরার এসপি মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান এবং পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন এর উপর করা রিটের বুধবার ১৯ আগস্ট সকালে প্রথম দফে শুনানি হয়েছে। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার ২০ আগস্ট আরেক দফা চুড়ান্ত শুনানি শেষে আদেশের জন্য দিন ধার্য করা হয়েছে।
হাইকোর্টের বিচারপতি জেবিএম হাসান ও মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
আমি নতুন ষড়যন্ত্রের শিকারঃ শিপ্রা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকের আচরণে মর্মাহত হয়েছেন নিহত মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদের সহকর্মী শিপ্রা দেবনাথ ও তার পরিবার। শুক্রবার রাতে শিপ্রা সমকালকে বলেন, ‘আমি সাধারণ মেয়ে। সোশ্যাল মিডিয়ায় কারও কারও আচরণে আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়।’
এ ছাড়া শিপ্রা ‘নতুন ষড়যন্ত্রের’ শিকার বলে অভিযোগ করেছেন তার ভাই শুভজিৎ দেবনাথ। তিনি সমকালকে বলেন, ফেসবুক, ইউটিউবসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় শিপ্রাকে টার্গেট করে একটি গ্রুপ সক্রিয় হয়েছে। তার ব্যক্তিগত চরিত্র হননের চেষ্টা করছে তারা।
শিপ্রা দেবনাথ সমকালকে বলেন, ‘যখন দেখলাম সোশ্যাল মিডিয়ায় নকল জাস্ট গো নামে ডকুমেন্টারি তৈরি করে অনেকে প্রচার করছেন, তখন ভাবলাম আমাদের স্বপ্ন কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। তখন চিন্তা করলাম আসল তথ্য সবাইকে জানাই। সেই জায়গা থেকেই ভিডিও আপলোড করেছিলাম। যখন দেখলাম মানুষ এটা ভালোভাবে নেয়নি, তখন ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে তা রিমুভ করে দিয়েছি। অনেকে ধারণা করেছিল, এটা আমার ব্যবসা ছিল। অনেকে আমাকে ভুল বুঝেছিল। তাই তাদের সম্মান জানিয়ে ওই ভিডিও সরাতে খুব অল্প সময় নিয়েছি।’
শিপ্রা আরও বলেন, ‘এটা ঠিক আমি পাবলিক ফিগার নই। জাস্ট গো সোশ্যাল মিডিয়ায় যাওয়ার পর রাতারাতি পাবলিক পার্সোনালিটি পরিণত হই। এটা আমি চাইনি। আমাদের স্বপ্ন বাঁচাতে ভিডিও আপলোড করেছিলাম। কিভাবে এ ধরনের কাজে সাধারণ মানুষকে হ্যান্ডেল করতে হয় এটা আমার জানা ছিল না। এখনও নেই।’
শিপ্রা আরও বলেন, ‘কক্সবাজারে যে ঘটনা ঘটেছে সবাই তার ন্যায়বিচার চাচ্ছে। আমিও ন্যায় বিচারের প্রতীক্ষায় রয়েছি। এর বাইরে আমার আর কোনো কথা নেই।’
শিপ্রার ভাই শুভজিৎ কুমার দেবনাথ সমকালকে বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে শিপ্রার পার্সোনাল ছবি দিয়ে তাকে ‘খারাপ’ বলে চিত্রায়িত করার চেষ্টা করছেন। বিশেষ করে গত বুধবার শিপ্রা যখন ইউটিউবে ‘জাস্ট গো’ নামে সেই ডকুমেন্টরি কিছু ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করেন তখন থেকে আমার বোন কিছু খারাপ মানসিকতার মানুষের শিকার হন।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার ঘোষণা শিপ্রারঃ
"মেজর সিনহাকে হত্যার পর ২ টি ল্যাপটপ, ক্যামেরা, লেন্স, মনিটর, ৩ টি হার্ডড্রাইভ ও আমাদের ফোন ডিভাইস নিয়ে যায় পুলিশ। আমদের পার্সোনাল প্রোফাইল ও ডিভাইস থেকে সেসব ব্যক্তিগত ছবি চুরি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেছে কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের ও দায়িত্ব জ্ঞানহীন পুলিশ অফিসার।
এছাড়া আমাদের নামে ফেইক ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম আইডি। যারা এসব শেয়ার করে আমড় ব্যক্তিগত জীবনকে যারা অসহনীয় করে তুলেছেন বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও তৈরি মাধ্যমে, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দিবো আমি, কথা দিলাম" _সিপ্রা দেবনাথ।।
সূত্রঃযমুনা টেলিভিশনে আজকে প্রকাশিত শিপ্রার ভিডিও বার্তার অংশবিশেষ।
মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন এর ওয়ালের ফেইসবুক পোস্ট এর লিংকঃ
ডেস্ক রিপোর্ট ●
সিনহাকে গু’লি করে হ’ত্যার ঘ’টনার সময় তার গাড়িতে থাকা রিফাতকে গ্রে’প্তারের পর শিপ্রাকে ধ’রতে নীলিমা রিসোর্টে অ’ভিযান চালায় পু’লিশ। এসময় ম’দ উ’দ্ধার দেখিয়ে মা’মলা করে পু’লিশ। তবে রিসোর্টে ল্যাপটপ ও হার্ডডিস্ক থাকলেও পু’লিশের জ’ব্দ তালিকায় তা দেখানো হয়নি।
সেই ল্যাপটপে যেসব ছবি ও ভিডিও ছিল সেসবই এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে বলে দা’বি করেছেন শিপ্রা ও তার ছোট ভাই শুভজিৎ কুমার দেবনাথ। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হাওড়ায় আইআইএসটিতে অধ্যয়নরত শুভজিৎ বলেন, ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক মাধ্যমে তার বোনকে টা’র্গেট করে একটি গ্রুপ সক্রিয় হয়েছে।
শিপ্রার ব্যক্তিগত চ’রিত্রহ’ননের চে’ষ্টাও চলছে। শুধু ভু’য়া আইডি নয়, প্রশা’সনের অনেকে নিজের আইডি থেকেও শিপ্রাকে আ’ক্রমণ করছে। সামাজিক মিডিয়ায় কারও কারও আ’চরণে আমরা ম’র্মাহত। এদিকে মা’দকের মা’মলায় শিপ্রার কারামু’ক্তির পর সিনহার ‘জাস্ট গো’ নামের ইউটিউব চ্যানেলে যে ভিডিওটি প্রকাশ হয়েছিল সেটি তিনি নিজেই ডিলিট করে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন শিপ্রা।
শুভ কামনা জানিয়ে শিপ্রার ব্যাপারে উদ্বেগও প্রকাশ করেছেন কেউ কেউঃ
টিভি ক্যামেরার সামনে শিপ্রার এই হাঁসি কোন রহস্যের হাঁসি কোন তৃপ্তির হাঁসি আমি জানিনা???
ইতিমধ্যে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে।শিপ্রার অতিউৎসাহীমূলক কথাবার্তা ও তার ইউটিউব চ্যানেলের প্রচারণা নিয়ে.....
জানিনা শেষপর্যন্ত মূল ঘটনা কোনদিকে মোড় নিবে,
আমি মনে প্রাণে চাই,শিপ্রা যেনো আরেকজন মিন্নি না হয়।আমি মনে প্রাণে চাই,শিপ্রা,দেশের লক্ষ কোটি মানুষের স্বস্তির নিশ্বাস হউক।
আমি মনে প্রাণে চাই, দেশের দীর্ঘদিনের বিচারহীনতার সংস্কৃতির মধ্যে,কোনো ধরনের ভয় ভীতি,লোভ লালসার তোয়াক্কা না করে শিপ্রা দেবনাথের সবোর্চ্চ সহযোগিতায় মেজর সিনহার ন্যায় বিচারের মাধ্যমে শুভ সূচনা হউক।
আবারো আমার নিজের বিশ্লেষণ ও মতামতঃ
Army
DGFI
RAB
DB
"যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল"......
এদের অতীতের কর্মকান্ডগুলি যখন স্মরণ করবেন (দুটি জনসমর্থন বিহীন নির্বাচন সহ) তখন অনেক কিছুই আপনার কাছে ক্লিয়ার হতে বাধ্য।
বুঝাতে চাচ্ছি যে, RAB-Army নামের ২টি কুখ্যাত "কিলিং মেশিন এবং গুম বাহিনী" (শেষ ১২-১৪ বছরে সুস্পষ্ট) সিংহা হত্যার বিচার হয়তো করবে, নিজেদের গা বাঁচিয়ে.... আপনার আমার কাছে স্বচ্ছতা মেইনটেইন করে নয়।
কারণ ত্রাসের রাজত্ব চলছে এখন দেশে, খোলাফায়ে রাশেদার শাস নয়।
তার হাস্যোজ্জ্বল চেহারার ব্যাখ্যা কি?
তার হাসির কারণ বেঈমানিও হতে পারে, আবার মেন্টাল ট্রমা থেকেও হতে পারে। আসল কথা হচ্ছে, ওনারা Highly controlled.
আর (দয়া করে কেউ মাইন্ড করবেননা), মেজর সিনহার সাথে তাঁর(শিপ্রার) একটা "বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক" থাকাটা অস্বাভাবিক নয়, যে কারণে সে মেজর সিনহাকে "সম্বোধন" বেশি ফরমাল করতে পারেনি, মে বি।
ছবি কথা বলে, কিন্ত কি কথা?
একই কারণেই তার (শিপ্রার) বেশি ট্রমাটাইজড হওয়াটাই স্বাভাবিক। তাছাড়া ওনার কথায় বুঝা যাচ্ছে, ওনি সিফাতের বেশ সিনিয়র এবং ম্যাচিউরড। কাজেই, সিফাতকে পাহারা দেওয়ার দায়িত্বও তাকে দেওয়া হয়েছে মে বি (সিফাতের হাত চেপে ধরা)। তবে, আপনাদের সবার আগেই..... আমি একটা ছোট্ট সন্দেহ পোষণ করেছিলাম, যথেষ্ট জোরালো না হলেওঃ
আমার ৭/৮ দিন আগের পোস্ট ঃ
ওনাকে (মেজর রাশেদ) মনে হয় আর্মি হেডকোয়ার্টাস এর দেশপ্রেমিক কোন অংশ থেকে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক কোন স্বার্থে তথ্যচিত্র নির্মাণের কাভারে কোন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে পাঠানো হয়, "যা র-নিয়ন্ত্রিত পুলিশ বা আর্মির অন্য কোন পক্ষ" জেনে ফেলে।
* ফলে, ইশকন এজেন্ট ওসি প্রদীপকে ব্যবহার করে হত্যাকাণ্ডের নীল নকশা করে উক্ত দেশদ্রোহী শক্তি।
* এস আই লিয়াকত এখানে স্রেফ দাবার গুটি। পুলিশ সচরাচর ওভাবে কাউকে "ইন্সট্যান্ট গুলি" করেনা.... যদি না তাকে ওরকম কোন নির্দেশ বা অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয়। তাছাড়া তর্ক-বিতর্কের গল্পটাও বানোয়াট। ওনাকে কথা বলার সুযোগই তো দেওয়া হয়নি।
*** সিফাত-শিপ্রা এর বিষয়টাও রহস্যজনক!
অন্ততঃ আমি মনে করি, এই ঘটনায় তারাও কোন না কোনভাবে একটা রোল প্লে করে থাকতে পারেন। কাজেই, তাদেরকেও ব্যাপক জিজ্ঞাসাদ করা জরুরী।
ছোট্ট একটা গোয়েন্দা তথ্যঃ
**************************
অনলাইনে সামরিক এবং এসপিউনাজ বিষয়গুলোর খবরাখবর রাখেন, এমন একজন এক্টিভিস্ট জানালেনঃ
এই মেয়েটা যেখানে ছিল ঐখানের স্হানীয় বেশ কয়েকজনের মন্তব্য অনুযায়ী জানা গেছে এই মেয়েটা নাকি প্রায় সময় নির্জনে ফোনালাপ শেষে সিম কার্ড মোবাইল থেকে তুলে নিতো। আর দুই চারজন ক্লসমেট বলাবলি করছে, তার নাকি ভারতীয় দুতাবাসে যোগাযোগের বিষয় ছিল। এমনও শুনা যাচ্ছে তার কিছু তথ্য থেকেই মেজর সাহেব হত্যা হওয়ার ঘটনায় চলে যায়।
এর কারণ কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্রগ্রামের বেশ কিছু দুর্গম স্হানে...
👉 বার্মীজ ৬৯৬ সন্ত্রাসী গ্রুপ
👉 ভারতীয় সন্ত্রাসী গ্রুপ আর এস এস
👉 শিব সেনা
👉 বাংলাদেশের হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদ
👉 ইসকন ও
👉 শান্তি বাহীনির সদস্য সহ
👉 সন্তু লারমার নেতৃত্বে....
বেশ কিছু দিন যাবৎ প্রচুর ভারতীয় অস্ত্র সস্ত্র জড়ো করছে এবং সন্ত্রাসীদেরকে বাংলাদেশে ধ্বংসাত্বক কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রশিক্ষন ও দিতেছে। এমন কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য উপাত্ত্ব সংগ্রহ করেছিলেন মেজর সাহেব।
আর মেজর সাহেবের সংগ্রহ করা বিষয়াদী শিপ্রা ভারতীয় দুতাবাসে সময় সময় আপডেড রিপোর্ট দিচ্ছিল বলেও বেশ কিছু তথ্য প্রমান নাকি পাওয়া গেছে। এমন কি মেজর সাহেব খুন হওয়ার কয়েক ঘন্টা পূর্বে সন্ধ্যায় মেয়েটি তার অবস্হান রিসোর্টে অচেনা দুই জন লোককে কিছু প্যাকেট আদান প্রদান করতে দেখেছে। সুতরাং সে যে একটা.... কিছু এই বিষয়ে ঐখানের স্হানীয়দের যথেষ্ট আশংকা আছে।
প্রাসংগিকঃ যে দুই শর্তে মিন্নিকে জামিন দিয়েছিলো বিজ্ঞ আদালতঃ
বরগুনার চাঞ্চল্যকর রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় গ্রেফতার হওয়া প্রধান সাক্ষী ও তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে দুই শর্তে জামিন দিয়েছেন আদালত।
বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন।
যে দুই শর্তে মিন্নিকে আদালত জামিন দিয়েছেন সেগুলো হচ্ছে-
১. জামিনে থাকাবস্থায় মিন্নি তার বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোরের জিম্মায় থাকবেন।
২. জামিনে থাকাবস্থায় তিনি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন না।
এই দুই শর্তের ব্যত্যয় ঘটলে মিন্নির জামিন বাতিল হবে বলে রায়ে উল্লেখ করেন হাইকোর্ট।
♦💖♦ সদয় দৃষ্টি আকর্ষণঃ ♦💖♦
(মতামত/কমেন্ট কোথায় করবেন? )
ফেইসবুক পোস্টের মতোই এখানেও (পোস্টের একেবারে নিচে গিয়ে স্ক্রিনশটে লাল দাগ দ্বারা চিহ্নিত স্থানে)
ভালো মন্দ, পক্ষে-বিপক্ষে কমেন্ট করা যায়।
পাশাপাশি, ওই কমেন্ট বক্সে এই ব্লগের সাথে সম্পৃক্ত যে কোন ধরনের নিউজ লিংকও কমেন্ট পোস্ট করতে পারেন।
আপনাদের মূল্যবান মতামত আমার ব্লগিংয়ের অনুপ্রেরণা । সবাইকে ধন্যবাদ।
👇👇👇 নিচে কমেন্ট বক্স👇👇👇
Comments
Post a Comment