সাবধান! সাম্রাজ্যবাদী ভারতের প্রতি আপনার বিদ্বেষ যেন পাশের বাড়ির হিন্দু প্রতিবেশীদের প্রতি ছড়িয়ে না যায়!

❌❌  আসুন, যুগ যুগ ধরে মুসলিম নিধনকারী, সাম্রাজ্যবাদী, খুনী রাষ্ট্র রেন্ডিয়াকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করি এবং তাদের যাবতীয় চক্রান্ত ব্যর্থ করে দিই। 💀💀

✔✔ নিজ দেশে অবস্থানরত প্রতিবেশী হিন্দুদের সাথে ভ্রাতৃত্ববোধের সাথে সহাবস্থান নিশ্চিত করি। 😊😊

➕➕  দেশে যারা হিন্দু-বিদ্বেষ উচকে দিচ্ছে তাদেরকে Online, Offline উভয় ক্ষেত্রে পরিহার করি।

➕➕ অমুসলিমদের প্রতি বিদ্বেষ ছড়ানো এবং তাদের উপাসনালয়ে হামলার ষড়যন্ত্রকারীদেরকে নুন্যতম দেরী না আইনের কাছে সোপর্দ করুন, প্রয়োজনে 999 এ দ্রুত কল করুন।

➕➕ ভোলার ঘটনায় হিন্দুরা কেবল "কুশীলব!" মূল পরিকল্পনাকারী হলো উভয়পারের "আগরতলা ষড়যন্ত্রকারীরারাই!" বাংলদেশের সাধারণ হিন্দুরা যত বেশি মরবে, ভারতের তথাকথিত "হিন্দুত্ববাদীদের ততই লাভ--- এই সাধারণ সত্যটা হিন্দুরা বুঝতে পাছেননা, ঠিক। কিন্ত এটা আপনি বুঝতে না পারলে ফেইসবুক ব্যবহারের অন্ততঃ দরকার নেই।

➕➕ "অতিরিক্ত পরিমাণে ইসকন এবং হিন্দু-বিদ্বেষী পোস্ট" যারা দিচ্ছেন, তারাই গুলশান হামলা এবং ৬৩ জেলায় সিরিজ বোমা হামলার সক্রিয় সমর্থক ও পৃষ্ঠপোষক এবং "রাজনীতি হারাম" তত্বের অনুসারী ও মাস্টারমাইন্ড ----- সিনিয়র ও পুরাতন অনলাইন এক্টিভিস্টদের কাছে এ ব্যাপারে বিস্তারিত লেখা আশা করছি।

➕➕ অমুসলিমদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলিতে মাদ্রাসা শিক্ষিত, ইসলামী ঘরাণার এবং ধার্মিক মুসলিমদের কেউ কখনো যায়না, যাওয়ার প্রশ্নই ওঠেনা। কাজেই, "ধর্ম কিংবা উৎসব কার কার" এটা আপনার আমার মাথাব্যথা নয়। এটা নিয়ে আজাইরা, ফাউ ক্যাচাল পরিহার করুন।

➕➕ Special Reminder:
👉 ৬৩ জেলায় সিরিজ বোমা হামলা (আলেমদের ব্যবহার করে)।

👉 গুলশানের হলি আর্টিজানে বিদেশীদের টার্গেট করে হামলা।

👉 পিলখানায় নিরস্ত্র সেনা অফিসারদের গণহত্যা....  কারা করেছিল, সবাই জানে। আপনি না জানলে জেনে নিন, জানার কোন বয়স নাই।

এছাড়া এ যাবৎ হিন্দুদের বাড়িঘর ও সম্পত্তি দখল, হিন্দু নারী ধর্ষণ, হিন্দুদের মূর্তি ও বসতবাড়ি ভাংচুর এবং সাঁওতাল পল্লীর আগুনসহ অমুসলিমদের বিরুদ্ধে ছোট বড় যত হামলা ও বদমায়েশির ঘটনা ঘটেছে প্রায় ৯০% -ই ঘটিয়েছে এই দেশীয় ভারতের পোষা কুকুরগুলি, তৌহিদী জনতা নয়।

কাজেই, দয়া করে "র"-এর #মেধাবী_ষঢ়যন্ত্রের_ফাঁদে পা দেবেননা।

➕➕ আবারো বলছি, উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে...  বাড়াবাড়ি রকমের ইসকন এবং হিন্দু-বিদ্বেষী পোস্ট দিয়ে কিছু শুয়োর আবারো দেশের #যুবকদেরকে_জংগীবাদে_ভিড়ানোর ধান্ধা করে যাচ্ছে। যারা মূলতঃ #ভারতের_বি_টীম হিসেবে ভূমিকা রেখে আসছে দীর্ঘদিন ধরে!

বিশ্বাস হচ্ছেনা? টাইমলাইন ঘেঁটে দেখুন, এক যুগ ধরে চলমান ধর্ষণ, গুম, খুন, বিচারহীনতা, ক্রসফায়ারসহ ত্রাসের রাজত্বের বিরুদ্ধে একটা লাইনও দেখতে পারবেননা তাদের ওয়ালে। কারণ, তারা ভাসুরের নাম মুখে আনা মহাপাপ মনে করে।

 আসুন, বহিঃশত্রু মোকাবেলার পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরে সাম্প্রদায়িক সসম্প্রীতি রক্ষায় সচেষ্ট হই এবং চোখ কান সবসময় খোলা রাখি।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

----
Watch "Hot News: ভোলার ঘটনা ভারতের ‘র’ ঘটিয়েছে !!" on YouTube
https://youtu.be/2Gp4HRIZ3xI

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ভোলার ঘটনা ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ ঘটিয়েছে।
https://m.dailyinqilab.com/article/243302/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%98%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B0-%E0%A6%98%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%A1%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9

A detailed feature on ISKON: বাস্তবত ইসকন এখন কৃষ্ণপ্রেম বিলানোর চেয়ে ভারত রাষ্ট্রের স্ট্র্যাটেজিক স্বার্থ বাস্তবায়নের পার্টনার। ওইদিকে সাধারণভাবে বললে কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠান অন্য কোনো বিদেশী রাষ্ট্রে নিজ দেশের নীতি বা স্বার্থ বাস্তবায়নের জন্য অনুমতি পেতে বা চাইতেই পারে না। সংগঠনের রেজিস্ট্রেশন নেয়া ছাড়াও বিদেশী অর্থ আনার অনুমোদনই পেতে পারে না। বাংলাদেশের হিন্দুস্বার্থ বলে কিছু নিয়ে তৎপরতা চালানো অথবা ভারত রাষ্ট্রের হিন্দুনীতি নিয়ে তৎপরতা- এর কোনোটাই ইসকন বা কোনো এনজিওকে বাংলাদেশে করতেই দিতে পারে না। এটা আমাদের নিজ রাষ্ট্রস্বার্থবিরোধী হবে, তাই।
অথচ আনন্দবাজারের মাধ্যমে প্রস্তাব হলো, কথিত জঙ্গি হামলা হতে পারে এই অজুহাত তুলে যেন বাংলাদেশ ভারতের স্বার্থে কাজ করতে তৎপর হয়। এতে বাংলাদেশের সরকারের কী হাল হবে? তার নিজের স্বার্থ কোথায় এতে?
http://www.dailynayadiganta.com/sub-editorial/451319/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8%E0%A7%8B-%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%9B%E0%A7%87?fbclid=IwAR3mtdWNmaZfkdkVU57jgZG8SRq8IDZxz32gmmF6gvQ_h36zN-E9JfLu8EM

---
প্রাসংগিক কিছু Facebook পোস্টের লিংক দেওয়া হলো। দয়া করে মনযোগ সহকারে পড়ুন। পোস্টগুলির বিপরীতে আপনার মন্তব্য করার সুযোগও রয়েছে, যদি একমত হতে না পারেন।


আমরা কখনো বলিনি তুই মালু, তুই মালাউন, তুই হিন্দু, আর হিন্দু বন্ধুরাও বলেনি তুই সন্ত্রাসী, তোর মুহাম্মদ এই, তোর আল্লাহ সেই।
যেহেতু সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দেখিনি, দেখিনি গালাগালি হিংসা বিদ্বেষ, তাই যখন একদিন খেলার মাঠে খেলার সাথী পংকু নেই, পরে জানলাম তারা রাতের আঁধারে ভারত চলে গেছে, মনে বড় ব্যথা পেয়েছিলাম সেদিন। এভাবে চলে গেল কেন? বলে গেলে কি হতো? শুধু পংকুরা নয় সময় সময় সঞ্জুরা চলেগেল, রঞ্জুরা চলে গেল। সেসময় তাদের ভারতে চলে যাবার কারণ অনুধাবন করতে পারতামনা।
https://www.facebook.com/607835105/posts/10162713450325106/?app=fbl

মনে রাখবেন, এদেশের উৎসাহী মুসলিম জনতা বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার সময় এদেশের হিন্দুদের মন্দির ও ঘরবাড়ীতে হামলা করতে চেয়েছিল। আমার বাপেরা গিয়ে বাধা দেয়ায় তারে প্রশ্ন করছিল কিসের ইসলামের কথা বলেন আপনারা? ঐদেশে মসজিদ ভাংসে আমরা মন্দির ভাংগুম।
সেই তৌহিদী জনতা কারা ছিল? তৎকালীন আওয়ামীলীগ, বিএনপি এবং জাতীয়পার্টির নেতাকর্মীরা। ইসলামী দলগুলো ও তার মধ্যে বিবেচক মানুষগুলো সেদিন হিন্দুদের মন্দির ও ঘরবাড়ী রক্ষায় না দাঁড়ালে সব পুড়ে ভুষি হয়ে যেত।
https://www.facebook.com/100001248001487/posts/2762661600452080/?app=fbl

এই অসহায় বাঙালী মুসলিম জাতী ইসকনোফোবিয়ায় ভুগছে।
ইসলামোফোবিয়া, জামাতশিবিরফোবিয়ার, ওয়েস্টোফোবিয়া, ইয়াহুদিফোবিয়ার মতই ইসকনফোবিয়া একটি ভয়াবহ রোগ। যেখানেই হিন্দু ধর্মের কেউ অন্যায় কিছু করছে, যেখানেই তারা ভাল কিছু করছে, যেখানেই তারা চিহ্নিত কিছু করছে সেখানেই ইসকনের ভুত দেখার নাম ইসকনোফোবিয়া
https://www.facebook.com/100001248001487/posts/2774159759302264/?app=fbl

এস আর সুহেল
মূল কথা হলো, মোঘল-নবাবী আমলেও এ অঞ্চলে হিন্দুরা ছিলো। কিন্তু তাদের নিয়ে মুসলমানদের কোন মাথা ব্যাথা ছিলো না।
কিন্তু ব্রিটিশরা আসার পর সেই হিন্দুরাই পরিবর্তিত হয়ে গেলো। ব্রিটিশদের সাথে হাত মিলিয়ে এ অঞ্চলকে করলো ২০০ বছরের জন্য পরাধীন। তাই সাধারণ হিন্দু আর সাদা চামড়ারা যখন এক হয়, তখনই এ অঞ্চলের মানুষ ভয় পাওয়া শুরু করে। কারণ তখন হিন্দুদের আচরণের পরিবর্তন ঘটে, তারা কৌশলী হয়, তাদের মধ্যে মুসলিম বিদ্বেষী মনোভাব বৃদ্ধি পায় এবং বিভিন্নভাবে আগ্রাসী আচরণ করতে থাকে, যা ইসকনের সামগ্রিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করলে স্পষ্টভাবে ধরা পরে।

=======
প্রাসংগিকঃ নয়াদিল্লীর শাহীনবাগ গণহত্যার উত্তম জবাব হোক আমাদের বাজার তালিকা!
https://bloggerosman112.blogspot.com/2020/02/blog-post_27.html?spref=tw 
প্রাসঙ্গিকঃ

ওপারের স্বামীহারা মুসলিম বোনদের কান্না বনাম আপনার ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ও পোষাক!

https://bloggerosman112.blogspot.com/2020/03/blog-post.html?spref=tw 

Comments

Popular posts from this blog

সচিবালয়কে 'হিন্দু-আলয়' -এ রূপান্তর! নেপথ্যে কারা? কি হতে চলেছে বাংলাদেশে?

জাপানে বাংলাদেশী রসায়ন বিজ্ঞানীর অনন্য আবিষ্কারঃ করোনার 'সাময়িক প্রতিরোধ' ও "চিকিৎসা" কেবল ১টি মাত্র ওষুধেই ( One Medicine Treatment)

কাল্পনিক অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত ডানপন্থী ব্লগারদের দুঃখের দিনের কান্ডারী ফারাবির নিঃশর্ত মুক্তি চাই