নয়াদিল্লীর শাহীনবাগ গণহত্যার উত্তম জবাব হোক আমাদের "বাজার তালিকা"
Please watch the video(made by BBC World) of main story of Delhi Massacres conducted by the Pro-Government Hindu Terorists attached below:
👇
"বিকল্পসহ" ভারতীয় বিভিন্ন পণ্যের তালিকাঃ
(আসুন, নিজের বাজার তালিকা থেকে এসব ভারতীয় পণ্যাদি বাদ দিয়ে বিকল্প পণ্য কিনি ও ব্যবহার করি।)
বিস্তারিত জানতে নিচের ৩টি লিংকে ক্লিক করুনঃ 👇
https://www.facebook.com/622133388137523/posts/1151556735195183/?app=fbl
https://www.facebook.com/100010689246920/posts/1087757644923867/?app=fbl
https://www.facebook.com/622133388137523/posts/1151894138494776/?app=fbl
CCA, CAB এবং NRC বিরোধী বিক্ষোভ চলাকালীন ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লীতে ভয়াবহ গণণহত্যা (৪৩জন নিহত ও ৩শতাধিক গুরুতর আহত এবং অসংখ্য গ্রেফতার) এবং ৩৭০ধারা বাতিল পরবর্তী কাশ্মীর ক্র্যাকডাউন (ব্ল্যাক আউটের মাধ্যমে আনলিমিটেড (গ্রেফতার, গুম, ধর্ষণ ও গণহত্যা) চলাকালীন যখনই আমরা ভারতীয় পণ্য বর্জনের কথা বলে এসেছি, কিছু লোক বরাবরের মতোই বলে এসেছেন, "এটা অসম্ভব ! কি লাভ হবে? ...." ইত্যাদি ইত্যাদি। তাঁদের উদ্দেশ্যেই মূলতঃ আমার আজকের এই ফিচারটি লিখা।
প্রথমেই বলি, ইন্ডিয়ানরা প্রতিদিন কুত্তার মতো সীমান্তে বাংলাদেশের মানুষ মারছে, চাকরির নামে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করছে, কিছু করতে পেরেছেন?
(আসুন, নিজের বাজার তালিকা থেকে এসব ভারতীয় পণ্যাদি বাদ দিয়ে বিকল্প পণ্য কিনি ও ব্যবহার করি।)
বিস্তারিত জানতে নিচের ৩টি লিংকে ক্লিক করুনঃ 👇
https://www.facebook.com/622133388137523/posts/1151556735195183/?app=fbl
https://www.facebook.com/100010689246920/posts/1087757644923867/?app=fbl
https://www.facebook.com/622133388137523/posts/1151894138494776/?app=fbl
CCA, CAB এবং NRC বিরোধী বিক্ষোভ চলাকালীন ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লীতে ভয়াবহ গণণহত্যা (৪৩জন নিহত ও ৩শতাধিক গুরুতর আহত এবং অসংখ্য গ্রেফতার) এবং ৩৭০ধারা বাতিল পরবর্তী কাশ্মীর ক্র্যাকডাউন (ব্ল্যাক আউটের মাধ্যমে আনলিমিটেড (গ্রেফতার, গুম, ধর্ষণ ও গণহত্যা) চলাকালীন যখনই আমরা ভারতীয় পণ্য বর্জনের কথা বলে এসেছি, কিছু লোক বরাবরের মতোই বলে এসেছেন, "এটা অসম্ভব ! কি লাভ হবে? ...." ইত্যাদি ইত্যাদি। তাঁদের উদ্দেশ্যেই মূলতঃ আমার আজকের এই ফিচারটি লিখা।
প্রথমেই বলি, ইন্ডিয়ানরা প্রতিদিন কুত্তার মতো সীমান্তে বাংলাদেশের মানুষ মারছে, চাকরির নামে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করছে, কিছু করতে পেরেছেন?
নাহ! কিছুই করতে পারেননি, পারবেনও না। কারণ, এটি রাষ্টীয় পৃষ্ঠপোষতার ব্যাপার।
তবে, আমি 'সাধনা ঔষধালয়ে' যাব নাকি 'হামদর্দে' যাব, সেটা পুলিশ ডিজিএফ আই নির্ধারণ করে দেয়না। আপনি #ডাবর মধু খাবেন নাকি 'আশ শিফা' খাবেন নাকি অনলাইনে খুলনার ব্যাবসায়ীদের কাছ থেকে মধু কিনবেন সেটা আপনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পালা। আপনার স্ত্রী/বোনের/মায়ের জন্য #থ্রিপিছ/শাড়ি কি #Made_in_India কিনবেন, নাকি শৈল্পিক, আড়ং বা দেশী বুটিক থেকে কিংবা অনলাইনে কিনবেন সেই সিদ্ধান্ত ১০০% স্বাধীনভাবে নেওয়ার অধিকার এবং সুযোগ দুুুটো আপনার আমার আছে।
একটা জিনিস কখনো বিশ্বাস করবেন না যে, ভারত কোনদিন আমাদের দেশটা "সরাসরি দখল করে নেবে!"... নেবেনা। এমনকি সেনাবাহিনী, বিজিবি পুলিশ কিছু না থাকলেও দখল করবেনা।
তারা মূলত আমাদেরকে তাদের #রাজনৈতিক এবং #অর্থনৈতিক_গোলাম বানিয়ে রাখতেই বেশি স্বচ্চ্ছন্দবোধ করে।
রাজনৈতিক গোলাম বলতে আজীবনই তাদের পছন্দমতো পাপেট সরকার বসিয়ে আমাদেরকে দমন-পীড়ন করে দমিয়ে রাখতে চাইবে; যার প্রক্রিয়া ২০০৮সাল থেকেই পুরোদমে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ নামের তাদের নুতন করদ রাজ্যে।
আর অর্থনৈতিক গোলামী তো দেখতেই পাচ্ছেন,... ১৮কোটি মানুষ অধ্যুষিত 'বাজার!' পুরোটাই অলরেডি তাদের ভোগদখলে! কি গাড়ি বলেন, কি খাবার বলেন, কি ফ্রুটস বলেন, কি পেয়াজ-ডাল-মশলা বলেন, সাম্প্রতিক অস্ত্র ক্রয় বলেন ....তাদের কাছ থেকেই কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে; এটাই তাদের বাংলাদেশ বিষয়ক পররাষ্ট্রনীতি। এক কথায় অর্থনৈতিক "গোলামী ও জিম্মিদশাই" এখানে মূখ্য।
কাজেই, আমাদেরকেও মাইরটা "বাজার এবং অর্থনীতি" নিয়েই ফিরিয়ে দিতে হবে। খুব খিয়াল কইরা কিন্ত।
=============
ডা. আনোয়ার বলেন, ‘ হাসপাতালে মানুষের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল। কারও হাত বা আঙ্গুলগুলি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। সব জায়গায় রক্ত ছিল, আমার নিজের পোশাক রক্তে ভিজে গেছিল।’
ডা. আনোয়ার জানান, আল হিন্দ-এ যারা এসেছিলেন তাদের মধ্যে অনেকেই গুরুতর আহত ছিলেন। তাদের আরও উন্নত হাসপাতালে নেওয়ার প্রয়োজন ছিল।
তিনি বলেন, ‘কিন্তু ওই সময় সরকারের পক্ষ থেকে সাড়া না থাকায় তখন তা অসম্ভব ছিল। এতে আহতদের অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। তা না হলে অনেক সম্ভাব্য মৃত্যু এড়ানো যেত।’
ডা. আনোয়ার আরও বলেন, ‘হামলা শুরুর দুই দিন পর হাসপাতাল রোগীতে ভরে গেছিল। কিন্তু পুলিশ সব জায়গায় পাহারায় থেকে অ্যাম্বুলেন্স ভেতরে আসতে বাঁধা দিচ্ছিল ।’
https://dainikaloron.com/%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%95%e0%a6%a4%e0%a6%9f%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%b0/
দিল্লিতে টানা চার দিনের সহিংসতায় এ পর্যন্ত ৩৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন দুই শতাধিক। তাদের অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
এদিকে হাসপাতালের চিকিৎসকরা নতুন এক তথ্য দিয়েছেন। তারা বলেছেন, আহত অনেকের চোখে অ্যাসিড ঢালা হয়েছে। অন্ধ হয়ে গেছেন অনেকেই। কারো পুরো মুখমণ্ডল ঝলসে গেছে।
অনেকেরই মাথায় গুরুতর চোট। আহতদের অন্তত ৪৬ জনের শরীরে বুলেটের ক্ষত মিলেছে।
https://www.banglanews24.com/international/news/bd/774003.details#.XljFWFObf1A.twitter
=============
ডা. আনোয়ার বলেন, ‘ হাসপাতালে মানুষের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল। কারও হাত বা আঙ্গুলগুলি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। সব জায়গায় রক্ত ছিল, আমার নিজের পোশাক রক্তে ভিজে গেছিল।’
ডা. আনোয়ার জানান, আল হিন্দ-এ যারা এসেছিলেন তাদের মধ্যে অনেকেই গুরুতর আহত ছিলেন। তাদের আরও উন্নত হাসপাতালে নেওয়ার প্রয়োজন ছিল।
তিনি বলেন, ‘কিন্তু ওই সময় সরকারের পক্ষ থেকে সাড়া না থাকায় তখন তা অসম্ভব ছিল। এতে আহতদের অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। তা না হলে অনেক সম্ভাব্য মৃত্যু এড়ানো যেত।’
ডা. আনোয়ার আরও বলেন, ‘হামলা শুরুর দুই দিন পর হাসপাতাল রোগীতে ভরে গেছিল। কিন্তু পুলিশ সব জায়গায় পাহারায় থেকে অ্যাম্বুলেন্স ভেতরে আসতে বাঁধা দিচ্ছিল ।’
https://dainikaloron.com/%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%95%e0%a6%a4%e0%a6%9f%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%b0/
দিল্লিতে টানা চার দিনের সহিংসতায় এ পর্যন্ত ৩৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন দুই শতাধিক। তাদের অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
এদিকে হাসপাতালের চিকিৎসকরা নতুন এক তথ্য দিয়েছেন। তারা বলেছেন, আহত অনেকের চোখে অ্যাসিড ঢালা হয়েছে। অন্ধ হয়ে গেছেন অনেকেই। কারো পুরো মুখমণ্ডল ঝলসে গেছে।
অনেকেরই মাথায় গুরুতর চোট। আহতদের অন্তত ৪৬ জনের শরীরে বুলেটের ক্ষত মিলেছে।
https://www.banglanews24.com/international/news/bd/774003.details#.XljFWFObf1A.twitter
বিক্ষোভ-সহিংসতায় এখন পর্যন্ত ১৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ভারতীয় একটি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার একদল উন্মত্ত জনতা জয় শ্রী রাম বলতে বলতে অশক নগর এলাকার একটি মসজিদে আগুন ধরিয়ে দেয়।
স্থানীয় একটি হাসপাতালের কর্মকর্তা রাজেশ কালরা এএফপিকে বলেন, মঙ্গলবার ৩১ জনকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। অনিল মিত্তল নামে এক ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, সহিংসতায় ১৫০ জনের মতো আহত হয়েছেন।
https://www.jagonews24.com/international/news/561617
শনিবার নিজের ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে ডাকসু ভিপি নুর জানান, দিল্লি সহিংসতা নিয়ে তার এক ভারতীয় বন্ধুর সঙ্গে কথা হয়েছে। সে বলেছে, ‘বিভিন্ন এলাকায় যে সহিংসতা হয়েছে, তাতে শত শত লোক মারা গেছে; মিডিয়ায় সঠিক তথ্য আসেনি। সহিংসতা, হামলায় যারা অংশ নিয়েছে, তারা বহিরাগত এবং মূলত আরএসএস বিজেপির কর্মী, সমর্থক ছিল। এমনকি কোনো কোনো জায়গায় পুলিশই হামলা চালিয়েছে, অগ্নিসংযোগ করেছে।’
https://www.jugantor.com/social-media/284048/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%A4-%E0%A6%B6%E0%A6%A4-%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%A0%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF
শনিবার নিজের ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে ডাকসু ভিপি নুর জানান, দিল্লি সহিংসতা নিয়ে তার এক ভারতীয় বন্ধুর সঙ্গে কথা হয়েছে। সে বলেছে, ‘বিভিন্ন এলাকায় যে সহিংসতা হয়েছে, তাতে শত শত লোক মারা গেছে; মিডিয়ায় সঠিক তথ্য আসেনি। সহিংসতা, হামলায় যারা অংশ নিয়েছে, তারা বহিরাগত এবং মূলত আরএসএস বিজেপির কর্মী, সমর্থক ছিল। এমনকি কোনো কোনো জায়গায় পুলিশই হামলা চালিয়েছে, অগ্নিসংযোগ করেছে।’
https://www.jugantor.com/social-media/284048/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%A4-%E0%A6%B6%E0%A6%A4-%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%A0%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF
সিএএ-বিরোধী আন্দোলন কেন্দ্র করে ক্ষোভের নিশানায় পড়েছে সংবাদমাধ্যম। মঙ্গলবার সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে এক সাংবাদিক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। বেধড়ক মারধর করা হয়েছে আরও দুই সংবাদকর্মীকে। এর আগের দিন বিক্ষোভে উত্তপ্ত এলাকায় খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে হেনস্তার শিকার হয়েছেন এক বাঙালি সাংবাদিক। তাকে প্যান্ট খুলে নিশ্চিত করতে হয়েছে তিনি মুসলমান নন।।
সাজিয়া বলেন, তিনি প্রতিদিন দুপুরের খাবার খেতে বাড়িতে আসতেন। আমি খেয়েছি কিনা, তা খেয়াল রাখতেন। আমাকে বলতেন, সাজিয়া তুমি খাও, বাবু ক্ষুধার্ত।
রোরবার শহিদ তার জন্য একজোড়া বালা কিনে আনেন। কথা বলার সময় সেগুলোর দিকেই তাকিয়ে ছিলেন। একদিন পারেই তার স্বামী নিহত হন। তিনি বলেন, এখন আমরা কী হবে? আমার পেটে সন্তানেরও বা কি হবে?
https://wp.me/paK7HH-4lc
ভারতের রাজধানী দিল্লির গোকুলপুরি এলাকার একটি নালা থেকে আরও পাঁচ মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সহিংসতার পর নালাটিতে এ পর্যন্ত মোট ৯টি মরদেহের সন্ধান মিলেছে। নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫১ জনে।
গেল সপ্তাহে, দু’দিনের সংঘাতের পর থেকে নিখোঁজ অনেকের খোঁজে হন্যে হয়ে ঘুরছেন স্বজনরা। এর মধ্যেই সংঘাতের ক্ষতচিহ্ন বিদ্যমান বিভিন্ন এলাকার নালা-নর্দমা থেকে মিলছে মরদেহ। এর সাথে সহিংসতার যোগসূত্র আছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
https://jamuna.tv/news/126320
ভারতের সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) কেন্দ্র করে দিল্লিতে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর থেকে রাজধানীর নর্দমায় মিলছে লাশ। মঙ্গলবার পর্যন্ত গত পাঁচ দিনে ১১টি পচা গলা লাশ ভেসে উঠেছে।
সব মিলিয়ে কয়েক দিনের ওই সহিংসতায় অন্তত ৪৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন সাড়ে ৩০০ জন। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, প্রতিদিনই হাসপাতালে স্বজনদের খোঁজে মানুষের ভিড় বাড়ছে।
অনেকেই সারা দিন বসে থেকে দিন শেষে নিরাশ হয়ে বাড়ি ফিরছে। এদিকে, সহিংসতার এক সপ্তাহ পর মঙ্গলবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে প্রথমবার বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
https://poriborton.tv/bangla/%e0%a6%86%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%95/4184/
সোমবার প্রশাসনের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা জানান, সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটদের অধীনে তৈরি ১৮টি দলের পেশ করা তথ্যের ভিত্তিতেই এই অন্তর্বর্তী রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে।
https://www.deshrupantor.com/sub-continent/2020/03/03/202406
দিল্লি পুলিশের বিরুদ্ধে এ বার গুরুতর অভিযোগ আনলেন জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার এক ছাত্রী। ১০ ফেব্রুয়ারির বিক্ষোভে পুলিশ তাঁদের চরম হেনস্থা করেছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, 'কর্তব্যরত পুলিশকর্মীরা তাঁদের যৌনাঙ্গে লাথি মেরেছে। জামাকাপড়, হিজাব টেনে ছিঁড়ে দিয়েছে। তাঁদের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।'
সোমবার ফের পুলিশের লাঠির মুখে পড়েন জামিয়া মিলিয়ার পড়ুয়ারা। এ বার নৃশংসতার আগের সমস্ত নজির ছাপিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে দিল্লির ঊর্দিধারীদের বিরুদ্ধে। হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে পড়ুয়াদের একাংশ বলেন, 'সিএএ-বিরোধী মিছিল আটকাতে প্রতিবাদীদের গোপনাঙ্গে লাথি মেরেছেন পুলিশকর্মীরা। গোপনাঙ্গ লক্ষ্য করে লাঠিও চালানো হয়েছে। খুলে নেওয়া হয়েছে বোরখা।' পুলিশের মারে জখম কম করে ১৬ জন পড়ুয়া। যাঁদের মধ্যে এক জনকে আইসিইউ-তে ভর্তি করেছে। পুলিশ অবশ্য এখনও নিরুত্তর।
https://eisamay.indiatimes.com/nation/kicked-in-private-parts-tore-hijab-jamias-female-students-level-serious-allegations-against-delhi-police/articleshow/74111957.cms
ভারতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা মিলে তাদের একটি যৌথ প্রতিবেদনে উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের পুলিশের বিরুদ্ধে গরিব মুসলিমদের ‘নির্বিচারে হত্যা করার’ অভিযোগ এনেছে।
দেশের প্রায় ৩০টি শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই ছাত্রছাত্রীরা গত সপ্তাহে উত্তরপ্রদেশের ১৫টি শহর ও জনপদে ঘুরে ঘুরে এই রিপোর্ট প্রস্তুত করেছে। ওই রাজ্যে নাগরিকত্ব আইন বিরোধী প্রতিবাদ ও বিক্ষোভে ইতিমধ্যেই অন্তত ২৩ জন মারা গেছেন।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) দিল্লিতে ওই রিপোর্ট প্রকাশ করার সময় ওই ছাত্রছাত্রীরা বলেন, পুলিশের গুলি চালনার সময় ইচ্ছাকৃতভাবে নিশানা করা হয়েছে প্রান্তিক মুসলিম জনগোষ্ঠীকে – অনেক ক্ষেত্রে নাবালকদেরও। “এখনও সেখানে ব্যাপক ধরপাকড় চলছে, মানুষ ভয়ে সিঁটিয়ে আছেন” বলেও তারা জানিয়েছেন
https://surjodigonto.com/%e0%a6%ac%e0%a7%87%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%b2-%e0%a6%ad%e0%a7%9f%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a6%b0-%e0%a6%a4%e0%a6%a5%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%97%e0%a6%b0%e0%a6%bf/
========
প্রাসঙ্গিকঃ
ওপারের স্বামীহারা মুসলিম বোনদের কান্না বনাম আপনার ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ও পোষাক!
https://bloggerosman112.blogspot.com/2020/03/blog-post.html?spref=tw
=======
#CCA
#CAB
#NRC
#DelhiMassacre
#DelhiGenocide
#StopGenocideInIndia
#StopMuslimKillingInIndia
https://wp.me/paK7HH-4lc
ভারতের রাজধানী দিল্লির গোকুলপুরি এলাকার একটি নালা থেকে আরও পাঁচ মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সহিংসতার পর নালাটিতে এ পর্যন্ত মোট ৯টি মরদেহের সন্ধান মিলেছে। নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫১ জনে।
গেল সপ্তাহে, দু’দিনের সংঘাতের পর থেকে নিখোঁজ অনেকের খোঁজে হন্যে হয়ে ঘুরছেন স্বজনরা। এর মধ্যেই সংঘাতের ক্ষতচিহ্ন বিদ্যমান বিভিন্ন এলাকার নালা-নর্দমা থেকে মিলছে মরদেহ। এর সাথে সহিংসতার যোগসূত্র আছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
https://jamuna.tv/news/126320
ভারতের সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) কেন্দ্র করে দিল্লিতে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর থেকে রাজধানীর নর্দমায় মিলছে লাশ। মঙ্গলবার পর্যন্ত গত পাঁচ দিনে ১১টি পচা গলা লাশ ভেসে উঠেছে।
সব মিলিয়ে কয়েক দিনের ওই সহিংসতায় অন্তত ৪৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন সাড়ে ৩০০ জন। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, প্রতিদিনই হাসপাতালে স্বজনদের খোঁজে মানুষের ভিড় বাড়ছে।
অনেকেই সারা দিন বসে থেকে দিন শেষে নিরাশ হয়ে বাড়ি ফিরছে। এদিকে, সহিংসতার এক সপ্তাহ পর মঙ্গলবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে প্রথমবার বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
https://poriborton.tv/bangla/%e0%a6%86%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%95/4184/
দিল্লির উগ্রবাদী হিন্দুদের ভয়াবহ সহিংসতায় ছেলে হারিয়ে প্রায় পাগল পারা দিল্লির এক মা, ফিরবেনা জেনেও রাস্তা এক পাশে বসে পথ চেয়ে থাকে সারাক্ষণ!
এমনি এক করুণ দৃশ্য উঠে আসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে, যে দৃশ্য নাড়া দিয়েছে মানুষ হৃদয় কে, ছেলের লাশটি হয়তো মা দেখতেও পারেনি, কারণ খালে বিলেও নর্দমায় গলিত অনেক লাশ পাওয়া গেছে, লাশ পেলেও গলিত দেহটি অচেনা হয়ে গেছে, তার পরেও মা পথ চেয়ে থাকে ছেলের ফিরবে সে আসায়।
https://www.bartabahok.net/%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%b8%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%ae-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%ac/barta-id-18195
উত্তর পূর্ব দিল্লির জেলা প্রশাসনের তৈরি করা অন্তর্বর্তী রিপোর্টে বলা হয়, এখন পর্যন্ত সহিংসতার আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে ১২২টি বাড়ি, ৩২২টি দোকান এবং ৩০১টি গাড়ি। চূড়ান্ত রিপোর্টে এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলেও জানানো হয়েছে।এমনি এক করুণ দৃশ্য উঠে আসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে, যে দৃশ্য নাড়া দিয়েছে মানুষ হৃদয় কে, ছেলের লাশটি হয়তো মা দেখতেও পারেনি, কারণ খালে বিলেও নর্দমায় গলিত অনেক লাশ পাওয়া গেছে, লাশ পেলেও গলিত দেহটি অচেনা হয়ে গেছে, তার পরেও মা পথ চেয়ে থাকে ছেলের ফিরবে সে আসায়।
https://www.bartabahok.net/%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%b8%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%ae-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%ac/barta-id-18195
সোমবার প্রশাসনের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা জানান, সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটদের অধীনে তৈরি ১৮টি দলের পেশ করা তথ্যের ভিত্তিতেই এই অন্তর্বর্তী রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে।
https://www.deshrupantor.com/sub-continent/2020/03/03/202406
দিল্লি পুলিশের বিরুদ্ধে এ বার গুরুতর অভিযোগ আনলেন জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার এক ছাত্রী। ১০ ফেব্রুয়ারির বিক্ষোভে পুলিশ তাঁদের চরম হেনস্থা করেছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, 'কর্তব্যরত পুলিশকর্মীরা তাঁদের যৌনাঙ্গে লাথি মেরেছে। জামাকাপড়, হিজাব টেনে ছিঁড়ে দিয়েছে। তাঁদের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।'
সোমবার ফের পুলিশের লাঠির মুখে পড়েন জামিয়া মিলিয়ার পড়ুয়ারা। এ বার নৃশংসতার আগের সমস্ত নজির ছাপিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে দিল্লির ঊর্দিধারীদের বিরুদ্ধে। হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে পড়ুয়াদের একাংশ বলেন, 'সিএএ-বিরোধী মিছিল আটকাতে প্রতিবাদীদের গোপনাঙ্গে লাথি মেরেছেন পুলিশকর্মীরা। গোপনাঙ্গ লক্ষ্য করে লাঠিও চালানো হয়েছে। খুলে নেওয়া হয়েছে বোরখা।' পুলিশের মারে জখম কম করে ১৬ জন পড়ুয়া। যাঁদের মধ্যে এক জনকে আইসিইউ-তে ভর্তি করেছে। পুলিশ অবশ্য এখনও নিরুত্তর।
https://eisamay.indiatimes.com/nation/kicked-in-private-parts-tore-hijab-jamias-female-students-level-serious-allegations-against-delhi-police/articleshow/74111957.cms
ভারতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা মিলে তাদের একটি যৌথ প্রতিবেদনে উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের পুলিশের বিরুদ্ধে গরিব মুসলিমদের ‘নির্বিচারে হত্যা করার’ অভিযোগ এনেছে।
দেশের প্রায় ৩০টি শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই ছাত্রছাত্রীরা গত সপ্তাহে উত্তরপ্রদেশের ১৫টি শহর ও জনপদে ঘুরে ঘুরে এই রিপোর্ট প্রস্তুত করেছে। ওই রাজ্যে নাগরিকত্ব আইন বিরোধী প্রতিবাদ ও বিক্ষোভে ইতিমধ্যেই অন্তত ২৩ জন মারা গেছেন।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) দিল্লিতে ওই রিপোর্ট প্রকাশ করার সময় ওই ছাত্রছাত্রীরা বলেন, পুলিশের গুলি চালনার সময় ইচ্ছাকৃতভাবে নিশানা করা হয়েছে প্রান্তিক মুসলিম জনগোষ্ঠীকে – অনেক ক্ষেত্রে নাবালকদেরও। “এখনও সেখানে ব্যাপক ধরপাকড় চলছে, মানুষ ভয়ে সিঁটিয়ে আছেন” বলেও তারা জানিয়েছেন
https://surjodigonto.com/%e0%a6%ac%e0%a7%87%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%b2-%e0%a6%ad%e0%a7%9f%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a6%b0-%e0%a6%a4%e0%a6%a5%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%97%e0%a6%b0%e0%a6%bf/
========
প্রাসঙ্গিকঃ
ওপারের স্বামীহারা মুসলিম বোনদের কান্না বনাম আপনার ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ও পোষাক!
https://bloggerosman112.blogspot.com/2020/03/blog-post.html?spref=tw
=======
#CCA
#CAB
#NRC
#DelhiMassacre
#DelhiGenocide
#StopGenocideInIndia
#StopMuslimKillingInIndia
Comments
Post a Comment