শেখ পরিবারের দুঃশাসনের রক্ষাকবচ আজিজ পরিবারের ৫ খুঁটি! আল জাজিরার ভিডিও প্রতিবেদনের অনুবাদ ও পর্যালোচনা সমূহ
০১/০২/২০২১: অবশেষে.... হাসিনার দীর্ঘ দিনের কুকীর্তি ফাঁস করলো আলজাজিরা! আসুন সবাই মিলে আওয়াজ তুলি, ''মাদার অফ মাফিয়া নিপাত যাক, জনগন মুক্তি পাক।" Al Jazeera - এর অফিশিয়াল Youtube চ্যানেলে প্রকাশিত সম্পূর্ণ প্রতিবেদনের বাংলা ডাবিং
DW বাংলা was live. আল জাজিরার প্রতিবেদন কি ‘বেপরোয়া অপপ্রচার’? দেখুন লাইভ আলোচনা এবং জানান মতামত৷এটি একটি ইউরোপভিত্তিক শক্তিশালী এবং পুরাতন মিডিয়া হওয়ায় তাদের পর্যালোচনা প্রতিবেদনগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দয়া করে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে পাবলিক কমেন্ট এবং পাবলিক রিএকশনগুলি দেখুন। কারণ এগুলো অনেকটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে, ১০০% স্বাধীন এবং নিরপদ স্বাধীন গণভোটের রায়ের মতইঃ লিংক |
*** আছেনঃ জনাব নাইমুল ইসলাম খাঁন, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সম্পাদক।
এবং জনাব তাজ হাশমি
বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ , সাবেক শিক্ষক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
ভিডিও চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনা: সাফিউল মাসুদ
Journalist Elias Hussain Fans লাইভ ছিলেন৷ কে এই সামি?_who is Sami? |
আল জাজিরা বাংলা থেকে বেরিয়ে এসেছে সেই তথ্য।
অরিজিনাল সামী -
দেশবাসীর কাছে নিচের মেসেজ টি পাঠিয়েছেন।
"বাংলাদেশের মানুষদের কাছে এ সন্ত্রাসীদের মুখোশ ও অপকর্ম প্রকাশের যে দায়িত্ব আমার ছিলো আমি তা পালন করেছি এবং করবো , নিজ নিজ অবস্থান থেকে আমরা সবাই রাষ্ট্রের প্রতি আমাদের দায়িত্ব পালন করতে পারি। বাংলাদশের আজ আমাদেরকেই প্রয়োজন।"
আমার কথা -
Who is Sami? - নামটি ছদ্ম -
সামী বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমীতে ক্যাডেট হিসেবে ২০০০ সালে ঢুকেন অফিসার হবার জন্য। তখন তাঁর বয়স মাত্র ১৯। শারীরিক সমস্যার কারনে তিনি মিলিটারী ট্রেইনিং শেষ করতে পারেন নাই এবং ২০০২ সালে ফাইনাল টার্মে বের হয়ে যেতে হয় । এরপর তিনি হাংগেরীতে চলে যান রুটি রুজির জন্য। গড়ে তোলের নিজস্ব ব্যাবসা প্রতিষ্টান।
Mbi Munshi ভাইয়ের আইডিতে পড়ুন উপরোক্ত ভিডিওটির টেক্সট ভার্সন
আল জাজিরার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে হাঙ্গেরি প্রবাসী সামির সাথে বাংলাদেশের মিলিটারি তথা কাউন্টার ইন্টিলিজেন্স এজেন্সি DGFI এর ৪ জন অফিসার দেখা করে হাঙ্গেরি তে। হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টে বসে বৈঠকে এটা নিশ্চিত হয় সামি যে DGFI এর ওই ৪ জন অফিসার ইসরাইলের সভরেন সিস্টেম কোম্পানির কাছ থেকে এবং এবং ইসরাইলের ডিলার জেমস ম্যালোনি ডিলটা ফাইনাল করে করে যে বাংলাদেশের সেনা গোয়েন্দা সংস্থা DGFI ইসরাইলের কাছ থেকে PICSIX P6 মডেলের ইন্টারসেপ্টার কিনছে।
.
কিন্তু বাংলাদেশ যেহেতু ৪র্থ বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ও ধর্মপ্রান মুসলিমদের দেশ এবং ফিলিস্তিনের ভাইবোনদের প্রতি অনেক সহনশীল তাই এটি প্রকাশ পেলে হয়তো সমস্যা হবে।
.
তাই কৌশলে ভুল দেশ ও ভুল কোম্পানির নাম দিয়ে দেয় DGDP এর টেন্ডারে.....
“ওরা প্রধানমন্ত্রীর লোক”- শিরোনামীয় আলজাজিরার প্রতিবেদন ঝড়ে কাঁপছে বাংলাদেশ! সরকারে ত্রাহি ত্রাহি দশা। কারও কারও ধারণা, প্রতিবেদনে জেনারেল আজিজের ক্ষতি হয়েছে বটে, কিন্তু হাসিনা এবং তার দলবলের অপকর্ম তো পাশ কাটিয়ে গেছে!
আরে নাহ, এটা তো কেবল শুরু, এখনও বহু কিছু বাকী। মোট ১০ পর্ব থেকে কেবল প্রথমটি প্রচার করা হয়েছে, আরও ৯ পর্ব বাকী।
চোখ রাখুন বাংলাদেশ সময়:
১ ফেব্রুয়ারী, সোমবার দিবাগত রাত ২টা
২ ফেব্রুয়ারী, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা
৩ ফেব্রুয়ারী, বুধবার বেলা ১২টা
৪ ফেব্রুয়ারী, বৃহষ্পতিবার সকাল ৭টা
৫ ফেব্রুয়ারী, শুক্রবার বেলা ১২টা
৬ ফেব্রুয়ারী, শনিবার সন্ধ্যা ৬টা
৭ ফেব্রুয়ারী, রবিবার দিবাগত রাত ২টা|
📝📝 আবারও Ahmed Shoeb: আল জাজিরার রিপোর্টটি দেখার পর কতগুলি বিষয় মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। বাংলার মিডিয়া গুলি আবার জামাত, একাত্তরের কানেকশন বাহির করার জন্য প্রানান্তকর চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
কতগুলি পয়েন্ট আইডেন্টিফাই করেছি বাকি কোন পয়েন্ট থাকলে দয়া করে জানাবেন আপনারা
ভিডিওটা ফেক না রিয়েল, সেদিকে না গিয়েও প্রশ্ন করা যায় - নীচের বিষয়গুলো কি মিথ্যা?
১. হারিস হাসিনার বডিগার্ড ছিল।
২. হারিস-আনিস-জোসে
৩. ওরা নিজেরা বলেছে ওরা হাসিনা ওরা আলীগের পোষা গুন্ডা।
৪. আজিজ সামিকে ই-মেইল করেছে।
৫. আজিজ সামিকে থ্রেট দিয়েছে।
.
.
.
২৪. শেষের ভিডিও কনফারেন্সিং-এর আলোচনা ও তার বিষয়বস্তু।
ইসরায়েল থেকে 'গণহারে' নজরদারী করার প্রযুক্তি ক্রয়ঃ পিকসিক্স নজরদারী সরঞ্জামের ম্যানুয়ালে এই যন্ত্রকে 'ইমসি ক্যাচার' (IMSI catcher) বা স্টিংরে নামে বর্ণনা করা হয়েছে, এবং বলা হয়েছে যে মোবাইল ফোন 'মনিটরিং' হচ্ছে এর কাজ।এ
এই মেশিন একটি মোবাইল ফোন টাওয়ারের মত কাজ করে, বলছেন এই প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এলিওট বেনডেনেলি।
''এটা সেল টাওয়ারের মত আচরণ করে। একটি নির্দিষ্ট এলাকার সব মোবাইল ফোন তার সাথে যোগ হবে এবং এই যন্ত্র সব কমিউনিকেশন ইনটারসেপ্ট করতে পারবে।
''টেক্সট মেসেজ, ইন্টারনেট - সব ধরনের কমিউনিকেশন ইনটারসেপ্ট করতে পারবে, এবং যে কোন সময় ২০০ থেকে ৩০০ মোবাইল ফোন এক সাথে ইনটারসেপ্ট করতে পারবে।
''এই মডেল সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারে, যেমন টেক্সট মেসেজের কথা বদলে দিতে পারে, যে ব্যবহার করছে তার পরিচয় বদলে দিতে পারে," বলছিলেন এলিওট বেনডেনেলি।
এই বিশেষজ্ঞ জানান, এটা হচ্ছে 'গণহারে' নজরদারী করার প্রযুক্তি।
বিডিটুডে.নেট:ইসরায়েল থেকে 'নজরদারী প্রযুক্তি কিনেছে বাংলাদেশ': আল জাজিরা:
#sultan_abdul_ha
Comments
Post a Comment