Posts

Showing posts from 2021

পতিতাদের কাছ থেকে কক্সবাজার ছাত্রলীগ কর্তৃক নিয়মিত চাঁদা আদায় ও তাদেরকে জিম্মি করে জোরপূর্বক ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার ওপেন সিক্রেট

Image
নিচে সংশ্লিষ্ট ভিক্টিমের জবানবন্দি ও মিডিয়ার একাধিক রিপোর্ট থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ছাত্রলীগের জেলা সভাপতি সাদ্দাম ও এমপি কমলের আশীর্বাদপুষ্ট আশিক গ্যাং ছিলোঃ ১. চাঁদাবাজঃ দেহব্যবসায় জড়িতদের কাছ থেকে #নিয়মিত_চাঁদা_আদায় করতো আশিক গ্যাং। ২. ব্যভিচারীঃ চাঁদা দিতে অপারগ হইলে ক্ষমতা ও প্রভাব প্রদর্শন পুর্বক #জবরদস্তিমূলক_ব্যভিচারে_লিপ্ত হতো আশিক ও তার দলবল। ৩. নিয়মিত মাদকসেবি ও দুর্বল/গরীবের উপর #ত্রাসঃ ঝুপড়ি হোটেলের মালিক মহিলার কথা(ভিডিওতে), কথার ইংগিত ও আতংকগ্রস্ত চেহারা প্রমাণ করে সংশ্লিষ্ট এলাকায় দীর্ঘদিন ধরেই আশিক গ্যাং কর্তৃক নিয়মিত #মাদকের_আসর ও #অবৈধ_নারীসম্ভোগ এর বিষয়টি রীতিমতো ওপেন সিক্রেট ছিলো। এসব অপকর্মে তাদের হোটেল ব্যবহার করলেও মুখ খুললে ব্যবসা বন্ধ ও অন্যান্য হয়রানীর আশংকায় চুপ থাকা ছাড়া গত্যন্তর নাই তাদের। ********************************* জবানবন্দি ও রিপোর্টের প্রাসঙ্গিক অংশঃ ********************************* ধর্ষণের শিকার  নারীর আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে বলেন, আমার আট মাস বয়সী বাচ্চার হার...

শীর্ষ প্রত্যাবাসনএক্টিভিস্ট মাস্টার মুহিব্বুল্লাহর নির্মম হত্যাকাণ্ড ও বাংগালদের রেসিজম তথা বর্ণবাদী সংকীর্ণতা

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন বিখ্যাত রোহিঙ্গা মুসলিম নেতা যিনি বিশ্বব্যাপী রোহিঙ্গাদের অধিকারের বিষয়ে প্রচারণা চালাতেন, রোহিঙ্গাদের বিষয়গুলোকে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে নিয়ে যেতেন সেই মহিব উল্লাহ আজ কক্সবাজারের কুতুবপালং রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের গুলিতে মারা গিয়েছেন!!  রোহিঙ্গাদের একটি বড় অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি হলো!! ====== স্বরূপ উম্মোচন আমরা বাঙ্গালী কিংবা বাংলাদেশীরা কি রেসিজম মুক্ত??  যদিওবা পাশ্চাত্যে এটা জানাটা খুবই সহজ সাধ্য। যদি সাদা চামড়ার পাশে একজন কালো কিংবা বাদামী চামড়ার মানুষ থাকেন কিংবা ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ থাকেন তবে সেই ব্যক্তি যে ব্যবহার করবে তা থেকে দৃশ্যমান হবে রেসিস্ট, নাকি রেসিজম মুক্ত। আর একটা বিষয় রেসিস্ট যে কেবল সাদা চামড়ার হবে তাও না কালো চামড়ার লোকজন হিস্পানিক কিংবা মেক্সিকান কিংবা এশিয়ানদের বিরুদ্ধে রেসিজমের কারনে অভিযুক্ত হতে পারে। তবে সেখানে নিজেদের মধ্যে কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়ের রেসিজম নেই।  এখন আসি আমাদের কথায়! আমরা বাঙ্গালীরা আসলে অজন্ম রেসিস্ট ফ্যাসিস্ট এবং জুলুমের সহযোগি। যদি শুরু করেন একসময় হিন্দুরা বৌদ্ধ ধর্মের লোকজন...

স্বজাতি রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরাতে মরিয়া মাস্টার মুহিব্বুল্লাহ সাহেবকে শেষ পর্যন্ত জীবনটাও হারাতে হলো মানবতার দুশমন, দক্ষিণ এশিয়ার খুনী চক্রের হাতে

Image
শতাব্দীর ভয়ংকরতম জাতিগত নিধনের শিকার হয়ে প্রতিবেশী বাংলাদেশ ও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আশ্রয় গ্রহণকারী রাজ্যহীন আরাকানের মুসলিম জনসাধারণ তথা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নিরাপদে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও পরবর্তীতে সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের উদ্দেশ্যে বহুমুখী লবিংয়ের মাধ্যমে মরণপণ চেষ্টারত অবস্থার মধ্য গগনে এসে সন্দেহজনক সন্ত্রাসী সংগঠন ARSA এর নিষ্ঠুর খুনিদের হাতে প্রাণ দিতে হলো, নিপীড়িত রোহিঙ্গা জনসাধারণের আশার আলো মাস্টার মুহিব্বুল্লাহকে।  এ ব্যাপারে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নির্ভরযোগ্য অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের তথ্যভিত্তিক পোস্টগুলো আমরা এখানে আপনাদের জন্য সংযুক্ত করলাম।  পাশাপাশি, মেইনস্ট্রিম মিডিয়া ও অন্যান্য মিডিয়া থেকে প্রাপ্ত ছবি, নিউজ লিংক ও ভিডিওগুলি এখানে পর্যায়ক্রমে সংযুক্ত করা হবে ইনশাআল্লাহ। "শরণার্থীদের অধিকার রক্ষাকারী রোহিঙ্গা কর্মীদের সুরক্ষার জন্য বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে আন্তর্জাতিক সহায়তায় জরুরি ব্যবস্থা নেয়া উচিত।" - হিউম্যান রাইটস ওয়াচের দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি/ মানবজমিন, ৬ অক্টোবর ২০২১ Twitter পোস্টের লিংকঃ Mokbul Hossain জুলুমের মাধ্যমে কেউ নিহ...

পরকিয়ার মূল সূত্র

Image
#পরকিয়ার_মূল_সূত্র প্রিয় অবিবাহিত ভাইয়েরা, তোমরা যারা #রূপবতী_চাকরিজীবী_নারী বিয়ে করে সাদ্দাদের বেহেশত জয় করার স্বপ্নে বিভোর হয়ে আছো, তাদের জ্ঞাতার্থে দিলাম ... "না বুঝলে তেজপাতা।" ----- পরকিয়ার মূল বিপদজনক বয়স হলোঃ ৩০+

রাজনীতি মানে কেবল সারের বস্তা চুরি আর টেন্ডারবাজি নয়

Image
*  আমার মন্তব্যঃ আব্দুল করিম সরকার আপনি এরকম লাখো বলদ পাবেন, যারা রাজনীতি বলতে কেবল সারের বস্তা চুরি আর টেন্ডারবাজিই শুধু বুঝে। * এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে সবাই জানেন, এই প্রসংগে নতুন করে বলার কিছু নেই । * আর আওয়ামী লীগের সাথে জামায়াত বা জামায়াতের সাথে আওয়ামী লীগ যুগপথ আন্দোলনের যে 'কল্পকাহিনীটা' নিয়ে কিছু আবালচো*রা মেয়েরা হাউকাউ করে... ভাবটা এমন ১৯৯১-৯৬ এ ওরা যেন খোলাফায়ে রাশেদার কোরআনী শাসন চালিয়েছিল! বেশি কিছু বলব না, শুধু এটুকু বলব যে, ১৯৯১ সালে অধ্যাপক গোলাম আযম সাহেবের আন্তরিকতায় জামায়াতের নিঃশর্ত সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করার পরও অনতিবিম্বে দেশের বৃহৎ  শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বিএনপির সংগঠন ছাত্রদল "শিবির নিধন কর্মসূচি" শুরু করে। চট্টগ্রামে যারা আছেন, তাঁরা জানেন (না হয় খোঁজ নিয়ে দেখেন) নসিমন ভবনে খালি আব্দুল্লাহ আল নোমানের ক্যাডারদের হাতে কয়জন শিবির নেতাকে জবাই করা হয়েছে? রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের হাতে অই ৫বছরে যে পরিমাণে শিবির নেতা খুন হয়েছিলেন, আওয়ামী লীগের সর্বশেষ দুঃস্বপ্নের শাসনের ১২ বছরেও অত নেতাকে হারায়নি জামায়াত শিবি...

রোহিঙ্গা বিরোধী জেনোফোবিক ঘৃনা ছড়ানোর অন্তরালে চলছে (স্থানীয় রাজনীতিবিদ, দালাল ও গডফাদারদের দ্বারা) নাটকীয় ব্যভিচার ও দেহ ব্যবসার মহাযজ্ঞ!

Image
ভিডিওর লিংকঃ

পরিমনির মধুকুঞ্জের ভ্রমরেরা

Image
পরীমণিকে সাভারের বোট ক্লাবে নিয়ে যাওয়া তুহিন সিদ্দিকী অমির সঙ্গে গত এপ্রিলে দুবাই যান চিত্রনায়িকা পরীমণি। সেখানে ব্লু ওয়াটার আইল্যান্ড নামে একটি কৃত্রিম দ্বীপে অমির ফ্ল্যাটে থাকেন ১৭ দিন। দ্বীপটি দুবাইয়ের সবচেয়ে দামি জায়গা। সাধারণত সেখানে কোনো বাংলাদেশি ফ্ল্যাট কেনেন না। সেখানে ৪৫ লাখ ইউএই দিরহাম বা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১১ কোটি টাকা দিয়ে ফ্ল্যাট কিনেছিলেন অমি। সেখানেই দুজনের সখ্যতা গাঢ় হয়। দেশে ফিরে অমি পরীমণিকে সাভারের বোট ক্লাবে নিয়ে গিয়েছিলেন। পরবর্তীতে পরীমণির শ্লীলতাহানির চেষ্টার মামলার আসামিও হন। জানা গেছে, অমি মূলত দেশ থেকে মডেল বা অভিনেত্রীদের নিয়ে দুবাইতে বাংলাদেশি ব্যবসায়ী বা প্রভাবশালীদের মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করতেন। তিনি প্রায়ই এমন প্লেজার ট্যুরের আয়োজন করতেন। ওই সফরে অমির বাসা ছাড়াও অবস্থান করেন দুবাইয়ের সবচেয়ে অভিজাত ‘বুর্জ আল খলিফা’ টাওয়ারের হোটেল আরমানিতে। টানা সাত দিন অভিজাত হোটেলে ‘অ্যাম্বাসেডর স্যুটে’ অবস্থান করেন। এই অ্যাম্বাসেডর স্যুটের ভাড়া হিসেবে একেকটা স্যুটের জন্য প্রতিদিন গুনতেন এক লাখ ৫৮ হাজার টাকা। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, গত ২৩ এপ্রিল থেকে দুবাইয়ের সেই ট্যুর...

আসুন সবাই মিলে লড়ি অশ্লীলতা ছড়ানো স্প্যামারদের বিরুদ্ধে, "পরিচ্ছন্ন অনলাইন জগৎ গড়ি"

Image
?প্রশ্নঃ স্পামার কারা ?  স্প্যাম বলতে কী বোঝায়  উত্তরঃ যেসব ইন্টারনেট ইউজার অনলাইনে অশ্লীলতা ছড়ানোর মাধ্যমে প্রতারণার ফাঁদ পেতে জীবিকা নির্বাহ করে , তাদেরকে  স্প্যামার বলা হয়। সহজ ভাষায়, স্প্যামাররা হলো পেশাদার অনলাইন প্রতারক ।  আর এসব স্প্যামারদের পাঠানো বা শেয়ার/কমেন্ট করা সব ধরনের কনটেন্টকে (লিংক, ছবি, ভিডিও, আকর্ষণীয় পোস্ট, কমেন্ট ... ইত্যাদি) স্প্যাম বলা হয়। এক কথায়, স্পাম হল পেশাদার অনলাইন প্রতারকদের প্রতারণার ফাঁদ। স্পামার  চেনার সহজতম উপায় হলো,   বিদেশি  নাম  কিংবা বিদেশিনীর ছবি   সংযুক্ত আইডি। ওই আইডিগুলোতে সাধারণতঃ  কোন ধরনের পোস্ট বা টুইট থাকেনা যা স্পামার এর এক নম্বর  সনাক্তকরণ চিহ্ন ।  আজকাল কিছু কিছু বিদেশি স্পামারকে প্রোফাইল পিকচারে অপেক্ষাকৃত কম অশ্লীল ছবি ব্যবহার করে ভদ্রতা জনিত আউটলুক নিতেও দেখা যায়।  এছাড়া আমেরিকান সোলজারের ড্রেস পরা সুন্দরী নারীগুলি...  ফেইসবুক হোক কিংবা টুইটারে হোক, তারা যে ১০০% কনফার্ম স্পামার , এ ব্যাপারে সন্দেহ দূরের কথা, সন্দেহের অবকাশ থাকারও সুযোগ নেই।  আবার...

ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানো কি বাংলাদেশে আইনতঃ অপরাধ? অবশ্যই নয়। বরং এটি প্রতিটি নাগরিকের সাংবিধানিক কর্তব্য।

Image
স্বাধীনাতা কি জিনিস এটা বাঙ্গালীরা জানে, স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করা জঙ্গীবাদ না। যে সব বাংলা মিডিয়া স্বাধীনতা কামী ফিলিস্তিনিদের জঙ্গী বলেতেছে তাদের ধিক্কার জানাই, যদি তারা ৫০ বছর আগে হতো তাহলে মুক্তিযোদ্ধাদের অনেক কঠিন হয়ে যেত বাংলাদেশ স্বাধীন করা এর মধ্যে কিছু সৌদি মদদপুষ্ট শায়েক ও রয়েছে যারা প্রতিনিয়ত আকিদা শুদ্ধ নেই বলে প্রচার করতেছে “মনে রাখবেন সব লিখা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহ তায়ালার কাছে” সেদিন জিজ্ঞাসিত হবে কিসে তোমাকে গাফের করেছিল? স্বাধীন বাংলা আমার অহংকার, মুক্তিযোদ্ধারা আমার অলংকার। আমরা হয়তো কিছুই করতে পারবো না তবে দোয়া করতে পারব কিন্তু নেগেটিভ কিছু বলব না। আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং তিনিই উত্তম সাহায্যকারী, কার্যসম্পাদনকারী। ১৯৭১ এ ফিলিস্তিনের পত্রিকায় ফেইসবুক পোস্টের লিংকঃ ভিডিও ১৯৭১ সালে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতা যোদ্ধারা এবং তাঁদের লবিস্টগণ আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু পরিবার এবং পার্সোনালি বঙ্গবন্ধুর সাথে ইয়াসির আরাফাত ও পিএলও আন্দোলনের নেতাদের  যুগপৎ সম্পর্ক  ছিল।  বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের সা...

মুনিয়া হত্যার ঘটনায় সত্যের সাথে মিথ্যার মিশ্রণ ঘটিয়ে নিজেরাই হাসির খোরাক হলো "পোষা সাংবাদিকেরা"

Image
বিভিন্ন প্রতিবেদনগুলোতে প্রকাশিত বেসিক ইনফোগুলি ঠিকই আছে। মুনিয়াকে রাবেয়া বসরী ভাবার সুযোগ নাই। মুনিয়ার আপন ভাইয়ের সাক্ষাৎকার থেকেও বিষয়টা ক্লিয়ার। সবচেয়ে বড় কথা হলো, তার বোনটা একটা জেনুইন মক্ষীরানি, no doubt.... তাহাজ্জুদ প্রসংগ তুলে আনাটা ওই বদমাইশ মহিলার জুচ্চুরির আরেকটা উৎকৃষ্টতর প্রমাণ।  এছাড়াও ফেইস দা পিপল এবং অন্যান্য মিডিয়ার সাক্ষাৎকারে তার বক্তব্যগুলো বিভিন্নভাবে অসংলগ্ন ছিল মূলতঃ গা বাঁচানো বলতে যা বোঝায় সে রকমই। এবার আসি, মিডনাইট সরকারের গৃহপালিত মিডিয়ার প্রতিবেদনগুলিতে ঘাপলা কোথায়ঃ ১. খাঃ পোঃ খ্যাত বাাংলাদেশের সাংবাদিকরা যেহেতু টাকা নিয়ে প্রতিবেদন করেছে, ওরা মালিকপক্ষকে ডিপেন্ড করবে এটাই স্বাভাবিক ।  কাজেই মালিকপক্ষ যেমন মেয়েটিকে খুন করার প্রত্যক্ষ অযুহাত বা কারণ  হিসেবে ৫০ লাখ টাকা চুরির একটা বানোয়াট কিসসা  দাঁড় করিয়েছে  ("হত্যাকাণ্ডের" পক্ষেই কোন অযুহাতই আইনগতভাবে গ্রহণযোগ্য নয়), এই পোষা **রগুলোও ওই পয়েন্টটা ফোকাসিং করে মেয়েটাকে (ও তার ফ্যামিলিকে) হ্যাভিলি ডিফেমিং করতে ওই ডাহা  মিথ্যাটা প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে! ভাবটা এমন... অ...