মহাকাশে শক্তিশালী নতুন স্যাটেলাইট "জাফার" উৎক্ষেপণ করছে ইরান
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের এবারের #অত্যাধুনিক #কৃত্রিম_স্যাটেলাইট এর নাম দেওয়া হয়েছে #জাফার। ইরানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সেই স্যাটেলাইট তৈরি করা হয়েছে। ইরানের মহাকাশ সংস্থা আইএসএ এ তথ্য জানিয়েছে।
সংস্থাটি বলছে, ইরানের বিজ্ঞানীদের দেড় বছরের প্রচেষ্টায় স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণের জন্য সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে। ৯০ কেজি ওজনের সেই কৃত্রিম উপগ্রহে রয়েছে চারটি কালার ক্যামেরা। এসব ক্যামেরা ভূপৃষ্ঠের ছবি ধারণ করে তা ভূপৃষ্ঠে থাকা কন্ট্রোলরুমে পাঠাবে। এটির ইমেজ রেজ্যুলেশন হচ্ছে ৮০ মিটার।
এর আগে ২০০৯ সালে প্রথম উমিদ বা আশা নামের কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠায় ইরান। ইরানের বিজ্ঞানীরা নিজেরাই সেটি তৈরি করেন। একেবারে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে স্যাটেলাইটটি।
এরপর ২০১০ সালে মানুষ যেতে পারে এমন মহাকাশযান মহাকাশে পাঠায় দেশটি। সেই মহাকাশযান পাঠানোর জন্য কাভেশগার বা অভিযাত্রী-৩ নামের রকেট ব্যবহার করা হয়।
২০১৫ সালে ফজর বা উষা নামে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠায় ইরান। এটি উঁচুমানের ছবি তুলে তা পৃথিবীতে পাঠাচ্ছে।
সর্বশেষ ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ইরানের তৈরি পায়াম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়। তবে প্রযুক্তিগত কিছু সমস্যার কারণে সেই মিশন ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যায়ে স্যাটেলাইটটি কক্ষপথে পৌঁছতে পারেনি।
কাজেই, আরেকবার মহাকাশ দখলের ছক কষছে ইরান। নতুন জাফার স্যাটেলাইটটি আকার ও ওজনের দিক থেকে পায়াম স্যাটেলাইটের মতো হলেও এতে নতুন কিছু বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা হয়েছে।
এবার নতুন স্যাটেলাইট সফলভাবে পাঠাতে পারলে মহাকাশে ব্যাপক দখল থাকবে ইরানের।
https://www.kalerkantho.com/online/world/2020/01/19/864325
সংস্থাটি বলছে, ইরানের বিজ্ঞানীদের দেড় বছরের প্রচেষ্টায় স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণের জন্য সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে। ৯০ কেজি ওজনের সেই কৃত্রিম উপগ্রহে রয়েছে চারটি কালার ক্যামেরা। এসব ক্যামেরা ভূপৃষ্ঠের ছবি ধারণ করে তা ভূপৃষ্ঠে থাকা কন্ট্রোলরুমে পাঠাবে। এটির ইমেজ রেজ্যুলেশন হচ্ছে ৮০ মিটার।
এর আগে ২০০৯ সালে প্রথম উমিদ বা আশা নামের কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠায় ইরান। ইরানের বিজ্ঞানীরা নিজেরাই সেটি তৈরি করেন। একেবারে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে স্যাটেলাইটটি।
এরপর ২০১০ সালে মানুষ যেতে পারে এমন মহাকাশযান মহাকাশে পাঠায় দেশটি। সেই মহাকাশযান পাঠানোর জন্য কাভেশগার বা অভিযাত্রী-৩ নামের রকেট ব্যবহার করা হয়।
২০১৫ সালে ফজর বা উষা নামে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠায় ইরান। এটি উঁচুমানের ছবি তুলে তা পৃথিবীতে পাঠাচ্ছে।
সর্বশেষ ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ইরানের তৈরি পায়াম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়। তবে প্রযুক্তিগত কিছু সমস্যার কারণে সেই মিশন ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যায়ে স্যাটেলাইটটি কক্ষপথে পৌঁছতে পারেনি।
কাজেই, আরেকবার মহাকাশ দখলের ছক কষছে ইরান। নতুন জাফার স্যাটেলাইটটি আকার ও ওজনের দিক থেকে পায়াম স্যাটেলাইটের মতো হলেও এতে নতুন কিছু বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা হয়েছে।
এবার নতুন স্যাটেলাইট সফলভাবে পাঠাতে পারলে মহাকাশে ব্যাপক দখল থাকবে ইরানের।
https://www.kalerkantho.com/online/world/2020/01/19/864325
Comments
Post a Comment